ঢাকা ০১:৫৮ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৬ নভেম্বর ২০২৪, ১১ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম ::
Logo সিরাজগঞ্জ  ১০০ প্রতিবন্ধীকে হুইল চেয়ার ও ১০০ শিক্ষার্থীদের মাঝে স্কুলব্যাগসহ শিক্ষা উপকরণ বিতরণ Logo বিনা সুদে লাখ টাকা ঋণের নামে সমাবেশের হোতা মোস্তফা আটক Logo প্রথম আলো অফিসের সামনে আবারও আন্দোলনকারীদের অবস্থান Logo যাত্রাবাড়ী-ডেমরা এলাকায় ৬ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন Logo শিক্ষার্থীদের সংঘর্ষে মোল্লা কলেজের ৩ জন নিহত Logo ডেমরা-যাত্রাবাড়ীতে তিন কলেজের শিক্ষার্থীদের ভয়াবহ সংঘর্ষ Logo আইনশৃঙ্খলা বাহিনী অ্যাকশনে গেলে আরও রক্তপাত হতো: আসিফ Logo ব্যাটারিচালিত রিকশা চলবে: হাইকোর্টের আদেশে স্থিতাবস্থা Logo বাংলাদেশে আলু-পেঁয়াজ রপ্তানি বন্ধের নির্দেশনা পশ্চিমবঙ্গ সরকারের Logo মামলা না নিলে ওসিকে এক মিনিটে বরখাস্ত করে দেবো: ডিএমপি কমিশনার

২৮ অক্টোবর রাজধানীতে সমাবেশ করার ঘোষণা জামায়াতে ইসলামীর

৩ দিনের অবরোধ কর্মসূচির ঘোষণা জামায়াতের

এবার বিএনপির পর ২৮ অক্টোবর রাজধানী ঢাকায় সমাবেশ করার ঘোষণা দিয়েছে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী।

বুধবার (২৩ অক্টোবর) জামায়াতে ইসলামীর কেন্দ্রীয় দপ্তর সম্পাদক আ ফ ম আব্দুস সাত্তার সাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।

বিবৃতিতে বলা হয়, বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর কেন্দ্রীয় নির্বাহী পরিষদের এক সভায় সংগঠনের ভারপ্রাপ্ত আমীর ও সাবেক এমপি অধ্যাপক মুজিবুর রহমানের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত হয়। সভায় দেশে বিরাজমান রাজনৈতিক পরিস্থিতি নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করা হয় এবং আগামী ২৮ অক্টোবর রাজধানী ঢাকা মহানগরীর শাপলা চত্বরে শান্তিপূর্ণ মহাসমাবেশের কর্মসূচি ঘোষণা করা হয়।

কেন্দ্রীয় নির্বাহী পরিষদের সভায় অধ্যাপক মুজিবুর রহমান বলেন, “২০০৮ সালের ২৯ ডিসেম্বর সাজানো ও ষড়যন্ত্রমূলক নির্বাচনের মাধ্যমে আওয়ামী লীগ সরকার ক্ষমতায় আসে। ক্ষমতায় আসার পর তারা জামায়াতকে নেতৃত্ব শূন্য করার উদ্দেশ্যে সাজানো, ষড়যন্ত্রমূলক ও মিথ্যা মামলায় জড়িয়ে নেতৃবৃন্দকে ফাঁসির দণ্ড দিয়ে তা কার্যকর করে। বাংলাদেশ আজ রাজনৈতিক নেতৃত্বশুন্য। সরকারের বিরুদ্ধে রাজনৈতিক দলের কোনো নেতা যেন কথা বলতে না পারেন, সে জন্য নেতাকর্মীদের গ্রেফতার করে মামলা দিয়ে বিরোধীদলকে স্তব্ধ করে দেয়া হয়েছে। দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বিরোধীদলের নেতাকর্মীগণ যাতে নির্বাচনে অংশগ্রহণ করতে না পারেন, সেজন্য গভীর রাত পর্যন্ত সাক্ষ্য নিয়ে মিথ্যা মামলায় সাজানো দেয়ার ষড়যন্ত্র করা হচ্ছে।

আওয়ামীলীগ ২০১৪ সালে ভোটারবিহীন নির্বাচনের প্রহসন করে পুনরায় ক্ষমতায় আসে। ২০১৪ সালে মূলত বাংলাদেশে কোনো নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়নি। ১৫৪টি আসনে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় সংসদ সদস্যদের নির্বাচিত ঘোষণা করা হয়। এর মাধ্যমে প্রমাণিত হয় দেশের অর্ধেক মানুষ ভোট কেন্দ্রে গিয়ে তাদের ভোটাধিকার প্রয়োগ করতে পারেনি। প্রকৃতপক্ষে এটি কোনো নির্বাচন ছিল না।

২০১৮ সালের নির্বাচনের আগের রাতে ভোট দিয়ে ব্যালট বাক্স ভর্তি করে মধ্যরাতের পাতানো নির্বাচনের মাধ্যমে আবারো ক্ষমতা দখল করে আওয়ামীলীগ। ২০১৮ সালের নির্বাচন মধ্যরাতের নির্বাচন হিসেবে সারা বিশ্বে পরিচিতি লাভ করে। এই সরকার দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে আরেকটি প্রহসনের নির্বাচন অনুষ্ঠানের মাধ্যমে ক্ষমতা দখলের গভীর ষড়যন্ত্র করছে। ইতোমধ্যে সরকারের বিরুদ্ধে সকল রাজনীতিবিদ, সুশীল সমাজ, বুদ্ধিজীবী, সাংবাদিক, আইনজীবী ও পেশাজীবীসহ সর্বস্তরের মানুষ ঐক্যবদ্ধভাবে কেয়ারটেকার সরকার প্রতিষ্ঠার দাবি জানিয়ে আসছে। কিন্তু সরকার সেদিকে কোনো কর্ণপাত করছে না।

নির্বাহী পরিষদ লক্ষ্য করছে যে, গত ১৫ বছর যাবত বর্তমান সরকার দেশে হত্যা, নৈরাজ্য, গুম, খুন, দুর্নীতি ও দুঃশাসনের মাধ্যমে দেশকে এক অকার্যকর রাষ্ট্রে পরিণত করেছে। বিশ্বে বাংলাদেশ একটি গুম-খুন, মানবাধিকার লঙ্ঘনকারী, ভোটাধিকারবিহীন, গণতন্ত্রহীন রাষ্ট্র হিসেবে পরিচিতি লাভ করেছে। আর মাত্র তিন মাস পরেই দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা। বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী একটি গণতান্ত্রিক ও নিয়মতান্ত্রিক দল হিসেবে আমীরে জামায়াত ডা: শফিকুর রহমানসহ সকল রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দের মুক্তি, মিথ্যা মামলা প্রত্যাহার এবং কেয়ারটেকার সরকারের দাবি মেনে নিয়ে একটি অবাধ, সুষ্ঠু, অংশগ্রহণমূলক ও নিরপেক্ষ নির্বাচন অনুষ্ঠানের জন্য বারবার আহবান জানিয়ে আসছে। কিন্তু সরকার তা অগ্রাহ্য করে অব্যাহতভাবে গণগ্রেফতার চালিয়ে আসছে। এই পরিস্থিতিতে গোটা জাতি আজ এক দফার দাবিতে ঐক্যবদ্ধ। এমতাবস্থায় সংসদ ভেঙে দিয়ে পদত্যাগ করে কেয়ারটেকার সরকারের অধীনে জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠানের দাবিতে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর কেন্দ্রীয় নির্বাহী পরিষদ আগামী ২৮ অক্টোবর রাজধানী ঢাকার মতিঝিলের শাপলা চত্বরে শান্তিপূর্ণ মহাসমাবেশ-এর কর্মসূচি ঘোষণা করছে। এই কর্মসূচি বাস্তবায়নের লক্ষ্যে জামায়াতে ইসলামীর সর্বস্তরের জনশক্তি ও দেশবাসীকে সুশৃঙ্খলভাবে অংশগ্রহণ করার জন্য নির্বাহী পরিষদ আহবান জানাচ্ছে।

এদিকে, একইদিনসরকারের পদত্যাগ ও নির্দলীয় সরকারের একদফা দাবিতে রাজধানী ঢাকায় মহাসমাবেশের ঘোষণা দিয়েছে বিএনপি। নয়াপল্টনে কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে গত বুধবারের (১৮ অক্টোবর) জনসমাবেশ থেকে এই কর্মসূচির ঘোষণা দেন দলটির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। তিনি বলেন, ২৮ অক্টোবরের মহাসমাবেশ থেকে মহাযাত্রা শুরু হবে, পতন না হওয়া পর্যন্ত আন্দোলন চলবে।

অপরদিকে ২৮ অক্টোবর বায়তুল মোকাররম দক্ষিণ গেটে শান্তি ও উন্নয়ন সমাবেশ করবে ঢাকা মহানগর উত্তর ও দক্ষিণ আওয়ামী লীগ। ওইদিন দুপুর ২টায় এ সমাবেশ অনুষ্ঠিত হবে। রবিবার (২২ অক্টোবর) ঢাকা মহানগর দক্ষিণ আওয়ামী লীগের দফতর সম্পাদক রিয়াজ উদ্দিন রিয়াজের সই করা এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।

ঢাকা ভয়েস/টিআই

জনপ্রিয় সংবাদ

সিরাজগঞ্জ  ১০০ প্রতিবন্ধীকে হুইল চেয়ার ও ১০০ শিক্ষার্থীদের মাঝে স্কুলব্যাগসহ শিক্ষা উপকরণ বিতরণ

২৮ অক্টোবর রাজধানীতে সমাবেশ করার ঘোষণা জামায়াতে ইসলামীর

আপডেট সময় ০৭:৫৮:১৭ অপরাহ্ন, সোমবার, ২৩ অক্টোবর ২০২৩

এবার বিএনপির পর ২৮ অক্টোবর রাজধানী ঢাকায় সমাবেশ করার ঘোষণা দিয়েছে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী।

বুধবার (২৩ অক্টোবর) জামায়াতে ইসলামীর কেন্দ্রীয় দপ্তর সম্পাদক আ ফ ম আব্দুস সাত্তার সাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।

বিবৃতিতে বলা হয়, বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর কেন্দ্রীয় নির্বাহী পরিষদের এক সভায় সংগঠনের ভারপ্রাপ্ত আমীর ও সাবেক এমপি অধ্যাপক মুজিবুর রহমানের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত হয়। সভায় দেশে বিরাজমান রাজনৈতিক পরিস্থিতি নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করা হয় এবং আগামী ২৮ অক্টোবর রাজধানী ঢাকা মহানগরীর শাপলা চত্বরে শান্তিপূর্ণ মহাসমাবেশের কর্মসূচি ঘোষণা করা হয়।

কেন্দ্রীয় নির্বাহী পরিষদের সভায় অধ্যাপক মুজিবুর রহমান বলেন, “২০০৮ সালের ২৯ ডিসেম্বর সাজানো ও ষড়যন্ত্রমূলক নির্বাচনের মাধ্যমে আওয়ামী লীগ সরকার ক্ষমতায় আসে। ক্ষমতায় আসার পর তারা জামায়াতকে নেতৃত্ব শূন্য করার উদ্দেশ্যে সাজানো, ষড়যন্ত্রমূলক ও মিথ্যা মামলায় জড়িয়ে নেতৃবৃন্দকে ফাঁসির দণ্ড দিয়ে তা কার্যকর করে। বাংলাদেশ আজ রাজনৈতিক নেতৃত্বশুন্য। সরকারের বিরুদ্ধে রাজনৈতিক দলের কোনো নেতা যেন কথা বলতে না পারেন, সে জন্য নেতাকর্মীদের গ্রেফতার করে মামলা দিয়ে বিরোধীদলকে স্তব্ধ করে দেয়া হয়েছে। দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বিরোধীদলের নেতাকর্মীগণ যাতে নির্বাচনে অংশগ্রহণ করতে না পারেন, সেজন্য গভীর রাত পর্যন্ত সাক্ষ্য নিয়ে মিথ্যা মামলায় সাজানো দেয়ার ষড়যন্ত্র করা হচ্ছে।

আওয়ামীলীগ ২০১৪ সালে ভোটারবিহীন নির্বাচনের প্রহসন করে পুনরায় ক্ষমতায় আসে। ২০১৪ সালে মূলত বাংলাদেশে কোনো নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়নি। ১৫৪টি আসনে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় সংসদ সদস্যদের নির্বাচিত ঘোষণা করা হয়। এর মাধ্যমে প্রমাণিত হয় দেশের অর্ধেক মানুষ ভোট কেন্দ্রে গিয়ে তাদের ভোটাধিকার প্রয়োগ করতে পারেনি। প্রকৃতপক্ষে এটি কোনো নির্বাচন ছিল না।

২০১৮ সালের নির্বাচনের আগের রাতে ভোট দিয়ে ব্যালট বাক্স ভর্তি করে মধ্যরাতের পাতানো নির্বাচনের মাধ্যমে আবারো ক্ষমতা দখল করে আওয়ামীলীগ। ২০১৮ সালের নির্বাচন মধ্যরাতের নির্বাচন হিসেবে সারা বিশ্বে পরিচিতি লাভ করে। এই সরকার দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে আরেকটি প্রহসনের নির্বাচন অনুষ্ঠানের মাধ্যমে ক্ষমতা দখলের গভীর ষড়যন্ত্র করছে। ইতোমধ্যে সরকারের বিরুদ্ধে সকল রাজনীতিবিদ, সুশীল সমাজ, বুদ্ধিজীবী, সাংবাদিক, আইনজীবী ও পেশাজীবীসহ সর্বস্তরের মানুষ ঐক্যবদ্ধভাবে কেয়ারটেকার সরকার প্রতিষ্ঠার দাবি জানিয়ে আসছে। কিন্তু সরকার সেদিকে কোনো কর্ণপাত করছে না।

নির্বাহী পরিষদ লক্ষ্য করছে যে, গত ১৫ বছর যাবত বর্তমান সরকার দেশে হত্যা, নৈরাজ্য, গুম, খুন, দুর্নীতি ও দুঃশাসনের মাধ্যমে দেশকে এক অকার্যকর রাষ্ট্রে পরিণত করেছে। বিশ্বে বাংলাদেশ একটি গুম-খুন, মানবাধিকার লঙ্ঘনকারী, ভোটাধিকারবিহীন, গণতন্ত্রহীন রাষ্ট্র হিসেবে পরিচিতি লাভ করেছে। আর মাত্র তিন মাস পরেই দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা। বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী একটি গণতান্ত্রিক ও নিয়মতান্ত্রিক দল হিসেবে আমীরে জামায়াত ডা: শফিকুর রহমানসহ সকল রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দের মুক্তি, মিথ্যা মামলা প্রত্যাহার এবং কেয়ারটেকার সরকারের দাবি মেনে নিয়ে একটি অবাধ, সুষ্ঠু, অংশগ্রহণমূলক ও নিরপেক্ষ নির্বাচন অনুষ্ঠানের জন্য বারবার আহবান জানিয়ে আসছে। কিন্তু সরকার তা অগ্রাহ্য করে অব্যাহতভাবে গণগ্রেফতার চালিয়ে আসছে। এই পরিস্থিতিতে গোটা জাতি আজ এক দফার দাবিতে ঐক্যবদ্ধ। এমতাবস্থায় সংসদ ভেঙে দিয়ে পদত্যাগ করে কেয়ারটেকার সরকারের অধীনে জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠানের দাবিতে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর কেন্দ্রীয় নির্বাহী পরিষদ আগামী ২৮ অক্টোবর রাজধানী ঢাকার মতিঝিলের শাপলা চত্বরে শান্তিপূর্ণ মহাসমাবেশ-এর কর্মসূচি ঘোষণা করছে। এই কর্মসূচি বাস্তবায়নের লক্ষ্যে জামায়াতে ইসলামীর সর্বস্তরের জনশক্তি ও দেশবাসীকে সুশৃঙ্খলভাবে অংশগ্রহণ করার জন্য নির্বাহী পরিষদ আহবান জানাচ্ছে।

এদিকে, একইদিনসরকারের পদত্যাগ ও নির্দলীয় সরকারের একদফা দাবিতে রাজধানী ঢাকায় মহাসমাবেশের ঘোষণা দিয়েছে বিএনপি। নয়াপল্টনে কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে গত বুধবারের (১৮ অক্টোবর) জনসমাবেশ থেকে এই কর্মসূচির ঘোষণা দেন দলটির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। তিনি বলেন, ২৮ অক্টোবরের মহাসমাবেশ থেকে মহাযাত্রা শুরু হবে, পতন না হওয়া পর্যন্ত আন্দোলন চলবে।

অপরদিকে ২৮ অক্টোবর বায়তুল মোকাররম দক্ষিণ গেটে শান্তি ও উন্নয়ন সমাবেশ করবে ঢাকা মহানগর উত্তর ও দক্ষিণ আওয়ামী লীগ। ওইদিন দুপুর ২টায় এ সমাবেশ অনুষ্ঠিত হবে। রবিবার (২২ অক্টোবর) ঢাকা মহানগর দক্ষিণ আওয়ামী লীগের দফতর সম্পাদক রিয়াজ উদ্দিন রিয়াজের সই করা এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।

ঢাকা ভয়েস/টিআই