ঢাকা ১০:২৭ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ২২ নভেম্বর ২০২৪, ৮ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

এবার ভারতের পশ্চিমবঙ্গ বন্যার কবলে

টানা ভারি বর্ষণে ভয়াবহ বন্যার কবলে পড়েছে ভারতের ত্রিপুরাসহ বাংলাদেশের ফেনী, নোয়াখালী ও বৃহত্তর কুমিল্লা অঞ্চল। এ সাথে রযাগ হলো ভারতের পশ্চিমবঙ্গের দক্ষিণ ও উত্তরবঙ্গে বেশকিছু জেলা। এখানে বন্যা পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে।বৃহস্পতিবার (২২ আগস্ট) সারারাত বৃষ্টি হওয়ায় শুক্রবার এসব এলাকায় পানি জমতে থাকে পশ্চিমবঙ্গে।

এর আগে সিকিমে পাহাড়ধসের ফলে জলবিদ্যুৎকেন্দ্রের একাংশ ভেঙে যাওয়ায় পশ্চিমবঙ্গের জলপাইগুড়ি জেলার গজলডোবায় বন্যা পরিস্থিতি তৈরি হয়।

ভারতীয় আবহাওয়া অধিদপ্তর সূত্রে জানা যায়, টাঙন, পুনর্ভবা ও গঙ্গা নদীতে পানিরস্তর বেড়েছে। বিপৎসীমার উপর দিয়ে বইছিল নদীগুলোর পানিস্তর। কিন্তু ধীরে ধীরে জলপাইগুড়ির বন্যা পরিস্থিতি স্বাভাবিক হতে শুরু করেছে। সব নদীর পানিস্তর লাল সতর্কতা থেকে হলুদ সতর্কতায় নেমে দাঁড়িয়েছে।

তবে, লাগাতার বৃষ্টিতে পশ্চিমবঙ্গের মহানন্দা নদীতে পানি বেড়ে গেছে। এছাড়া তিস্তা, তোর্সা, রায়ডাক, জলঢাকাসহ বিভিন্ন নদীতে পানি স্তর অনেকটাই বেড়ে গেছে। এরই মধ্যে সবকটি জেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে নজরদারি বাড়ানোর পাশাপাশি আপৎকালীন পরিস্থিতির জন্য প্রস্তুতি সেরে রাখা হয়েছে। এছাড়া বিপর্যয় মোকাবিলায় দলগুলোকেও প্রস্তুত থাকার জন্য নির্দেশ দিয়েছে রাজ্য সরকার।

কলকাতার আলিপুর আবহাওয়া দপ্তর থেকে জানানো হয়, পশ্চিমবঙ্গজুড়েই নিম্নচাপের প্রভাব রয়েছে। সপ্তাহের শেষদিকে দক্ষিণবঙ্গ ও উত্তরবঙ্গের একাধিক জেলায় বজ্রপাতসহ ভারি বৃষ্টির পূর্বাভাস রয়েছে

জনপ্রিয় সংবাদ

নোবিপ্রবিতে বায়োলজিক্যাল সায়েন্স বিষয়ক কর্মশালা ও সেমিনার অনুষ্ঠিত

এবার ভারতের পশ্চিমবঙ্গ বন্যার কবলে

আপডেট সময় ০৮:৫৬:৫৭ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ২৪ অগাস্ট ২০২৪

টানা ভারি বর্ষণে ভয়াবহ বন্যার কবলে পড়েছে ভারতের ত্রিপুরাসহ বাংলাদেশের ফেনী, নোয়াখালী ও বৃহত্তর কুমিল্লা অঞ্চল। এ সাথে রযাগ হলো ভারতের পশ্চিমবঙ্গের দক্ষিণ ও উত্তরবঙ্গে বেশকিছু জেলা। এখানে বন্যা পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে।বৃহস্পতিবার (২২ আগস্ট) সারারাত বৃষ্টি হওয়ায় শুক্রবার এসব এলাকায় পানি জমতে থাকে পশ্চিমবঙ্গে।

এর আগে সিকিমে পাহাড়ধসের ফলে জলবিদ্যুৎকেন্দ্রের একাংশ ভেঙে যাওয়ায় পশ্চিমবঙ্গের জলপাইগুড়ি জেলার গজলডোবায় বন্যা পরিস্থিতি তৈরি হয়।

ভারতীয় আবহাওয়া অধিদপ্তর সূত্রে জানা যায়, টাঙন, পুনর্ভবা ও গঙ্গা নদীতে পানিরস্তর বেড়েছে। বিপৎসীমার উপর দিয়ে বইছিল নদীগুলোর পানিস্তর। কিন্তু ধীরে ধীরে জলপাইগুড়ির বন্যা পরিস্থিতি স্বাভাবিক হতে শুরু করেছে। সব নদীর পানিস্তর লাল সতর্কতা থেকে হলুদ সতর্কতায় নেমে দাঁড়িয়েছে।

তবে, লাগাতার বৃষ্টিতে পশ্চিমবঙ্গের মহানন্দা নদীতে পানি বেড়ে গেছে। এছাড়া তিস্তা, তোর্সা, রায়ডাক, জলঢাকাসহ বিভিন্ন নদীতে পানি স্তর অনেকটাই বেড়ে গেছে। এরই মধ্যে সবকটি জেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে নজরদারি বাড়ানোর পাশাপাশি আপৎকালীন পরিস্থিতির জন্য প্রস্তুতি সেরে রাখা হয়েছে। এছাড়া বিপর্যয় মোকাবিলায় দলগুলোকেও প্রস্তুত থাকার জন্য নির্দেশ দিয়েছে রাজ্য সরকার।

কলকাতার আলিপুর আবহাওয়া দপ্তর থেকে জানানো হয়, পশ্চিমবঙ্গজুড়েই নিম্নচাপের প্রভাব রয়েছে। সপ্তাহের শেষদিকে দক্ষিণবঙ্গ ও উত্তরবঙ্গের একাধিক জেলায় বজ্রপাতসহ ভারি বৃষ্টির পূর্বাভাস রয়েছে