ঢাকা ০৬:০৬ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২২ এপ্রিল ২০২৫, ৯ বৈশাখ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

নরসিংদীতে দুপক্ষের টেঁটাযুদ্ধে নিহত ৪

আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে নরসিংদীর রায়পুরায় দুই পক্ষে সংঘর্ষ হয়েছে। এতে চারজন নিহত হয়েছেন। আহত হয়েছেন কমপক্ষে ৪০ জন।

বৃহস্পতিবার (২২ আগস্ট) ভোরে উপজেলার শ্রীনগর ইউনিয়নের সায়দাবাদ গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।

নিহতরা হলেন- বাঘাইকান্দি গ্রামের শাহাবুদ্দিনের স্ত্রী ফিরোজা বেগম (৫০), সায়দাবাদ গ্রামের শাহীন মিয়ার ছেলে নবম শ্রেণির ছাত্র জুনায়েদ মিয়া (১৬), একই এলাকার আব্বাস আলীর ছেলে আনিস মিয়া (৩০) এবং ইসমাইল বেপারীর ছেলে আমির হোসেন (৭০)।

স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, এলাকায় আধিপত্য বিস্তার নিয়ে ফিরোজ মেম্বার ও শাহ আলম মেম্বারের মধ্যে দ্বন্দ্ব চলে আসছিল। এর আগেও একাধিকবার তাদের মধ্যে মারামারির ঘটনা ঘটে। সম্প্রতি একটি জমি সংক্রান্ত বিষয় নিয়ে দুই গ্রুপের মধ্যে সংঘর্ষ হয়। সংঘর্ষে গুলি ও টেঁটাবিদ্ধ হয়ে নিহত হন চারজন।

রায়পুরা উপজেলা স্বাস্থ্য কর্মকর্তা ডা. খান নুরউদ্দিন মো. জাহাঙ্গীর বলেন, চারজনের মরদেহ রায়পুরা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে রাখা হয়েছে।

রায়পুরা থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) সাফায়েত হোসেন পলাশ বলেন, এলাকার আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে দুই পক্ষের সংঘর্ষে নিহতের খবর পেয়েছি। এখন পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে।

নরসিংদীতে দুপক্ষের টেঁটাযুদ্ধে নিহত ৪

আপডেট সময় ০৫:৫৮:৫৬ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২২ অগাস্ট ২০২৪

আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে নরসিংদীর রায়পুরায় দুই পক্ষে সংঘর্ষ হয়েছে। এতে চারজন নিহত হয়েছেন। আহত হয়েছেন কমপক্ষে ৪০ জন।

বৃহস্পতিবার (২২ আগস্ট) ভোরে উপজেলার শ্রীনগর ইউনিয়নের সায়দাবাদ গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।

নিহতরা হলেন- বাঘাইকান্দি গ্রামের শাহাবুদ্দিনের স্ত্রী ফিরোজা বেগম (৫০), সায়দাবাদ গ্রামের শাহীন মিয়ার ছেলে নবম শ্রেণির ছাত্র জুনায়েদ মিয়া (১৬), একই এলাকার আব্বাস আলীর ছেলে আনিস মিয়া (৩০) এবং ইসমাইল বেপারীর ছেলে আমির হোসেন (৭০)।

স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, এলাকায় আধিপত্য বিস্তার নিয়ে ফিরোজ মেম্বার ও শাহ আলম মেম্বারের মধ্যে দ্বন্দ্ব চলে আসছিল। এর আগেও একাধিকবার তাদের মধ্যে মারামারির ঘটনা ঘটে। সম্প্রতি একটি জমি সংক্রান্ত বিষয় নিয়ে দুই গ্রুপের মধ্যে সংঘর্ষ হয়। সংঘর্ষে গুলি ও টেঁটাবিদ্ধ হয়ে নিহত হন চারজন।

রায়পুরা উপজেলা স্বাস্থ্য কর্মকর্তা ডা. খান নুরউদ্দিন মো. জাহাঙ্গীর বলেন, চারজনের মরদেহ রায়পুরা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে রাখা হয়েছে।

রায়পুরা থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) সাফায়েত হোসেন পলাশ বলেন, এলাকার আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে দুই পক্ষের সংঘর্ষে নিহতের খবর পেয়েছি। এখন পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে।