ঢাকা ০৫:১০ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ২২ নভেম্বর ২০২৪, ৭ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

পাবিপ্রবিতে প্রক্টর, প্রো-ভিসি, কোষাধ্যক্ষ্যের পর এবার উপাচার্যের পদত্যাগ

সাধারণ শিক্ষার্থীদের আন্দোলনের মুখে পদত্যাগ করেছেন পাবনা বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (পাবিপ্রবি) উপাচার্য ড. হাফিজা খাতুন।

বুধবার (২১আগস্ট) পদত্যাগের বিষয় নিশ্চিত করেছেন পাবনা বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় প্রেসক্লাব। উল্লেখ্য, তিনি শিক্ষার্থীদের আন্দোলনের আঁচ পেয়ে আগে থেকেই ক্যাম্পাস ছেড়ে ঢাকায় অবস্থান নেন বলে জানা যায় এবং ঢাকা থেকেই পদত্যাগ পত্র পেশ করেন।

উল্লেখ্য, শেখ হাসিনা সরকারের পতনের পর গত ১০ আগস্ট বিশ্ববিদ্যালয়ের উপ-উপাচার্য অধ্যাপক ড. এসএম মোস্তফা কামাল খান, ট্রেজারার ড. কেএম সালাহ উদ্দিন পদত্যাগ করেন। গত ১৪ আগস্ট প্রক্টর ড. মো. কামাল হোসেন এবং ছাত্র উপদেষ্টা নাজমুল হোসেনকে সরিয়ে ব্যবসায় প্রশাসন বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ড. মো. মাসুদ রানা প্রক্টর এবং ১৩ আগস্ট ইনফরমেশন অ্যান্ড কমিউনিকেশন ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ড. মো. ইমরান হোসেন ছাত্র উপদেষ্টা হিসেবে দায়িত্ব গ্রহণ করেন।

তবে দায়িত্ব গ্রহনের পাঁচ দিনের মাথায় সদ্য নিয়োগ পাওয়া পাবিপ্রবি প্রক্টর ড. মো. মাসুদ রানা এবং ছাত্র উপদেষ্টা ড. মো. ইমরান হোসেন পদত্যাগ করেন। তারা দায়িত্ব গ্রহণের মাত্র পাঁচ দিনের মাথায় ব্যক্তিগত ও পারিবারিক কারণ দেখিয়ে পদত্যাগ করেছেন বলে জানা যায়।

গত সোমবার (১৯ আগস্ট) দুপুরে বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার বরাবর দেওয়া চিঠিতে তারা এ পদত্যাগের বিষয়টি নিশ্চিত করেন। চিঠিতে উল্লেখ করা হয়, ব্যক্তিগত এবং পারিবারিক কারণে তারা স্বেচ্ছায় পদত্যাগ করেন।

এ নিয়ে পুরো পাবিপ্রবি এখন অভিভাবকশুন্য ক্যাম্পাসে পরিণত হয়েছে। শীঘ্রই এই শূন্যতা কাটিয়ে যথাসময়ে ক্লাস-পরীক্ষা শুরু হবে এটাই প্রত্যাশা সাধারণ শিক্ষার্থীদের।

জনপ্রিয় সংবাদ

কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের বঙ্গবন্ধু ও শেখ হাসিনা হলের নাম পরিবর্তন

পাবিপ্রবিতে প্রক্টর, প্রো-ভিসি, কোষাধ্যক্ষ্যের পর এবার উপাচার্যের পদত্যাগ

আপডেট সময় ০৩:৫৮:৪০ অপরাহ্ন, বুধবার, ২১ অগাস্ট ২০২৪

সাধারণ শিক্ষার্থীদের আন্দোলনের মুখে পদত্যাগ করেছেন পাবনা বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (পাবিপ্রবি) উপাচার্য ড. হাফিজা খাতুন।

বুধবার (২১আগস্ট) পদত্যাগের বিষয় নিশ্চিত করেছেন পাবনা বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় প্রেসক্লাব। উল্লেখ্য, তিনি শিক্ষার্থীদের আন্দোলনের আঁচ পেয়ে আগে থেকেই ক্যাম্পাস ছেড়ে ঢাকায় অবস্থান নেন বলে জানা যায় এবং ঢাকা থেকেই পদত্যাগ পত্র পেশ করেন।

উল্লেখ্য, শেখ হাসিনা সরকারের পতনের পর গত ১০ আগস্ট বিশ্ববিদ্যালয়ের উপ-উপাচার্য অধ্যাপক ড. এসএম মোস্তফা কামাল খান, ট্রেজারার ড. কেএম সালাহ উদ্দিন পদত্যাগ করেন। গত ১৪ আগস্ট প্রক্টর ড. মো. কামাল হোসেন এবং ছাত্র উপদেষ্টা নাজমুল হোসেনকে সরিয়ে ব্যবসায় প্রশাসন বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ড. মো. মাসুদ রানা প্রক্টর এবং ১৩ আগস্ট ইনফরমেশন অ্যান্ড কমিউনিকেশন ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ড. মো. ইমরান হোসেন ছাত্র উপদেষ্টা হিসেবে দায়িত্ব গ্রহণ করেন।

তবে দায়িত্ব গ্রহনের পাঁচ দিনের মাথায় সদ্য নিয়োগ পাওয়া পাবিপ্রবি প্রক্টর ড. মো. মাসুদ রানা এবং ছাত্র উপদেষ্টা ড. মো. ইমরান হোসেন পদত্যাগ করেন। তারা দায়িত্ব গ্রহণের মাত্র পাঁচ দিনের মাথায় ব্যক্তিগত ও পারিবারিক কারণ দেখিয়ে পদত্যাগ করেছেন বলে জানা যায়।

গত সোমবার (১৯ আগস্ট) দুপুরে বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার বরাবর দেওয়া চিঠিতে তারা এ পদত্যাগের বিষয়টি নিশ্চিত করেন। চিঠিতে উল্লেখ করা হয়, ব্যক্তিগত এবং পারিবারিক কারণে তারা স্বেচ্ছায় পদত্যাগ করেন।

এ নিয়ে পুরো পাবিপ্রবি এখন অভিভাবকশুন্য ক্যাম্পাসে পরিণত হয়েছে। শীঘ্রই এই শূন্যতা কাটিয়ে যথাসময়ে ক্লাস-পরীক্ষা শুরু হবে এটাই প্রত্যাশা সাধারণ শিক্ষার্থীদের।