ঢাকা ০২:৪৪ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ০৩ জুলাই ২০২৫, ১৯ আষাঢ় ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

পাবিপ্রবি ছাত্রলীগ কর্মীকে ছুরিকাঘাত

পাবনা বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে (পাবিপ্রবি) ছাত্রলীগের এক কর্মীকে ছুরিকাঘাত করেছেন দুর্বৃত্তরা। ভুক্তভোগী ছাত্রলীগ কর্মীর নাম জামিউল ইসলাম হিমেল (২৪)। তিনি ইনফরমেশন অ্যান্ড কমিউনিকেশন ইঞ্জিনিয়ারিং (আইসিই) বিভাগের ৪র্থ বর্ষের শিক্ষার্থী। তিনি বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রলীগের সাবেক দপ্তর সম্পাদক শেহজাদ হাসানের অনুসারী ছিলেন।

রোববার (১৮ আগস্ট) সকাল ১১টার দিকে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রধান ফটকের সামনে এই ঘটনা ঘটে।

ভুক্তভোগী ছাত্রলীগ কর্মীর সাথে কথা বলে জানা যায়, সকাল ১১টার দিকে তিনি হল থেকে খাবার খেতে ক্যাম্পাস গেটে যান। এ সময় একজন ছেলে এসে তাকে ফরিদা টাওয়ারের দিকে ডেকে নিয়ে যান। এরপর ঐ ছেলের সাথে আরো তিনজন ছেলে যোগ দেন। পরে ফরিদা টাওয়ারের সামনে নিয়ে তার হাতে এবং পায়ে ছুরিকাঘাত করেন।

ছুরিকাঘাতে আহত হলে তার সহপাঠীরা এসে প্রথমে তাকে বিশ্ববিদ্যালয়ের মেডিকেল সেন্টারে ভর্তি করান, পরে মেডিকেল সেন্টারের ডাক্তাররা তাকে সহপাঠীদের পাবনা সদর হাসপাতালে নিয়ে যাওয়ার জন্য বলেন। এরপর তার সহপাঠীরা তাকে পাবনা সদর হাসপাতালে ভর্তি করান।

ঐ ভুক্তভোগী ছাত্রলীগ কর্মী বলেন, ‘আমি ছাত্রলীগ করতাম তা ঠিক কিন্তু কারো সাথে আমার দ্বন্দ্ব ছিল না। এরপরও কেন আমাকে ছুরিকাঘাত করলো বলতে পারছিনা। ছাত্রলীগ করার কারণে এটা হয়েছে কিনা সেটাও বলতে পারছিনা।’

এ বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর ড. মাসুদ রানা বলেন, ‘সকালে আমাদের একজন শিক্ষার্থীকে ছুরিকাঘাত করেছেন বলে শুনেছি। পরে আমি ওকে দেখতে যাই। ওকে প্রথমে বিশ্ববিদ্যালয়ের মেডিকেল সেন্টারে ভর্তি করানো হয়, পরে পাবনা সদর হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। লিখিত অভিযোগ করলে এই ঘটনার সাথে কারা জড়িত ছিল আমরা খুঁজে বের করতে চেষ্টা করবো।’

জনপ্রিয় সংবাদ

জাপানে দুই সপ্তাহে ৯০০ ভূমিকম্প, আতঙ্কে নির্ঘুম বাসিন্দারা

পাবিপ্রবি ছাত্রলীগ কর্মীকে ছুরিকাঘাত

আপডেট সময় ০৪:২৩:১৩ অপরাহ্ন, রবিবার, ১৮ অগাস্ট ২০২৪

পাবনা বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে (পাবিপ্রবি) ছাত্রলীগের এক কর্মীকে ছুরিকাঘাত করেছেন দুর্বৃত্তরা। ভুক্তভোগী ছাত্রলীগ কর্মীর নাম জামিউল ইসলাম হিমেল (২৪)। তিনি ইনফরমেশন অ্যান্ড কমিউনিকেশন ইঞ্জিনিয়ারিং (আইসিই) বিভাগের ৪র্থ বর্ষের শিক্ষার্থী। তিনি বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রলীগের সাবেক দপ্তর সম্পাদক শেহজাদ হাসানের অনুসারী ছিলেন।

রোববার (১৮ আগস্ট) সকাল ১১টার দিকে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রধান ফটকের সামনে এই ঘটনা ঘটে।

ভুক্তভোগী ছাত্রলীগ কর্মীর সাথে কথা বলে জানা যায়, সকাল ১১টার দিকে তিনি হল থেকে খাবার খেতে ক্যাম্পাস গেটে যান। এ সময় একজন ছেলে এসে তাকে ফরিদা টাওয়ারের দিকে ডেকে নিয়ে যান। এরপর ঐ ছেলের সাথে আরো তিনজন ছেলে যোগ দেন। পরে ফরিদা টাওয়ারের সামনে নিয়ে তার হাতে এবং পায়ে ছুরিকাঘাত করেন।

ছুরিকাঘাতে আহত হলে তার সহপাঠীরা এসে প্রথমে তাকে বিশ্ববিদ্যালয়ের মেডিকেল সেন্টারে ভর্তি করান, পরে মেডিকেল সেন্টারের ডাক্তাররা তাকে সহপাঠীদের পাবনা সদর হাসপাতালে নিয়ে যাওয়ার জন্য বলেন। এরপর তার সহপাঠীরা তাকে পাবনা সদর হাসপাতালে ভর্তি করান।

ঐ ভুক্তভোগী ছাত্রলীগ কর্মী বলেন, ‘আমি ছাত্রলীগ করতাম তা ঠিক কিন্তু কারো সাথে আমার দ্বন্দ্ব ছিল না। এরপরও কেন আমাকে ছুরিকাঘাত করলো বলতে পারছিনা। ছাত্রলীগ করার কারণে এটা হয়েছে কিনা সেটাও বলতে পারছিনা।’

এ বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর ড. মাসুদ রানা বলেন, ‘সকালে আমাদের একজন শিক্ষার্থীকে ছুরিকাঘাত করেছেন বলে শুনেছি। পরে আমি ওকে দেখতে যাই। ওকে প্রথমে বিশ্ববিদ্যালয়ের মেডিকেল সেন্টারে ভর্তি করানো হয়, পরে পাবনা সদর হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। লিখিত অভিযোগ করলে এই ঘটনার সাথে কারা জড়িত ছিল আমরা খুঁজে বের করতে চেষ্টা করবো।’