ঢাকা ০৪:৪৫ অপরাহ্ন, সোমবার, ৩১ মার্চ ২০২৫, ১৭ চৈত্র ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

ভারতীয় সাংবাদিকদের বাংলাদেশে এসে রিপোর্ট করার আমন্ত্রণ ড. ইউনূসের

ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর সঙ্গে কথা বলেছেন বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। এসময় ভারতীয় সাংবাদিকদের বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানিয়ে সংখ্যালঘুদের ইস্যু নিয়ে মাঠ পর্যায় থেকে রিপোর্ট করার আহ্বান জানান তিনি।

শুক্রবার (১৬ আগস্ট) এই দুই সরকার প্রধানের মধ্যে টেলিফোনে কথা হয়েছে বলে জানিয়েছে প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম। শফিকুল আলম শনিবার ফেসবুকে এই তথ্য নিশ্চিত করেন। একই সঙ্গে সব বিদেশি মিশনকে বাংলাদেশ সফরে ইচ্ছুক সাংবাদিকদের দ্রুত ভিসা অনুমোদন দিতে বলেছে সরকার।

ফেসবুক পোস্টে সরকারের পক্ষ থেকে শফিকুল আলম আরও বলেন, আমরা একটি মুক্ত সমাজ গড়তে চাই যেখানে গণমাধ্যমের স্বাধীনতার বিষয়ে কোনো ছাড় দেওয়া হবে না। তাই যে কেউ বাংলাদেশ ও অন্তর্বর্তী সরকারের কার্যক্রম নিয়ে রিপোর্ট করতে চাইলে তাদের স্বাগত জানাবো।

শফিকুল আলম বলেন, কখনো কখনো কোনো সেকেন্ডারি বা অতিরঞ্জিত রিপোর্টের দ্বারা প্রভাবিত হওয়ার চেয়ে নিজেরাই পরিস্থিতি দেখে এবং সেই অনুযায়ী রিপোর্ট করা ভালো।

পোস্টে সরকারের পক্ষ থেকে শফিকুল আলম আরও বলেন, আমরা একটি মুক্ত সমাজ গড়তে চাই যেখানে গণমাধ্যমের স্বাধীনতার বিষয়ে কোনো ছাড় দেওয়া হবে না। তাই যে কেউ বাংলাদেশ ও অন্তর্বর্তী সরকারের কার্যক্রম নিয়ে রিপোর্ট করতে চাইলে তাদের স্বাগত জানাবো।

জনপ্রিয় সংবাদ

ভারতীয় সাংবাদিকদের বাংলাদেশে এসে রিপোর্ট করার আমন্ত্রণ ড. ইউনূসের

আপডেট সময় ০৬:১৩:৪২ অপরাহ্ন, শনিবার, ১৭ অগাস্ট ২০২৪

ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর সঙ্গে কথা বলেছেন বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। এসময় ভারতীয় সাংবাদিকদের বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানিয়ে সংখ্যালঘুদের ইস্যু নিয়ে মাঠ পর্যায় থেকে রিপোর্ট করার আহ্বান জানান তিনি।

শুক্রবার (১৬ আগস্ট) এই দুই সরকার প্রধানের মধ্যে টেলিফোনে কথা হয়েছে বলে জানিয়েছে প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম। শফিকুল আলম শনিবার ফেসবুকে এই তথ্য নিশ্চিত করেন। একই সঙ্গে সব বিদেশি মিশনকে বাংলাদেশ সফরে ইচ্ছুক সাংবাদিকদের দ্রুত ভিসা অনুমোদন দিতে বলেছে সরকার।

ফেসবুক পোস্টে সরকারের পক্ষ থেকে শফিকুল আলম আরও বলেন, আমরা একটি মুক্ত সমাজ গড়তে চাই যেখানে গণমাধ্যমের স্বাধীনতার বিষয়ে কোনো ছাড় দেওয়া হবে না। তাই যে কেউ বাংলাদেশ ও অন্তর্বর্তী সরকারের কার্যক্রম নিয়ে রিপোর্ট করতে চাইলে তাদের স্বাগত জানাবো।

শফিকুল আলম বলেন, কখনো কখনো কোনো সেকেন্ডারি বা অতিরঞ্জিত রিপোর্টের দ্বারা প্রভাবিত হওয়ার চেয়ে নিজেরাই পরিস্থিতি দেখে এবং সেই অনুযায়ী রিপোর্ট করা ভালো।

পোস্টে সরকারের পক্ষ থেকে শফিকুল আলম আরও বলেন, আমরা একটি মুক্ত সমাজ গড়তে চাই যেখানে গণমাধ্যমের স্বাধীনতার বিষয়ে কোনো ছাড় দেওয়া হবে না। তাই যে কেউ বাংলাদেশ ও অন্তর্বর্তী সরকারের কার্যক্রম নিয়ে রিপোর্ট করতে চাইলে তাদের স্বাগত জানাবো।