ঢাকা ০৬:৫৮ অপরাহ্ন, বুধবার, ২৮ অগাস্ট ২০২৪, ১৩ ভাদ্র ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম ::

বাকৃবি প্রশাসনকে পাল্টা নোটিস শিক্ষার্থীদের

বাকৃবি প্রশাসনকে পাল্টা নোটিস শিক্ষার্থীদের

দেশব্যাপী কোটা আন্দোলনের প্রেক্ষিতে সব সরকারি ও বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষা কার্যক্রম বন্ধ রাখার নির্দেশনা দিয়েছে বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশন (ইউজিসি)। মঙ্গলবার (১৬ জুলাই) রাতে ইউজিসি এ নির্দেশনা দেয়। এরই প্রেক্ষিতে বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের (বাকৃবি) শিক্ষার্থীদের হল ছাড়ার নির্দেশ দেয় কর্তৃপক্ষ। তবে শিক্ষার্থীরা উল্টো বাকৃবি কর্তৃপক্ষকে নোটিস দিয়েছে। বুধবার (১৭ জুলাই) বিকেল ৪ টার দিকে তারা ওই নোটিস দেয়। এ সময় বাকৃবি ভিসির বাসভবনের সামনের রাস্তা আটকে বিক্ষোভ করতে থাকেন আন্দোলকারীরা।

নোটিসে বলা হয়, আজ সন্ধ্যা ৬টার মধ্যে সব শিক্ষক এবং কর্মকর্তা-কর্মচারীগণকে তাদের বাসকৃত বিশ্ববিদ্যালয় কোয়ার্টার ত্যাগ করার জন্য অনুরোধ করা হলো। পরবর্তী নির্দেশ না আসা পর্যন্ত এ আদেশ বহাল থাকবে। এ ব্যাপারে পরবর্তী আদেশ সুরাহা হওয়ার দিন ‘লাঞ্চের পর’ জানানো হবে।

এর আগে, সকাল ১১টায় বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার মো. অলিউল্লাহ স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞাপ্তিতে বলা হয়, শিক্ষার্থীদের নিরাপত্তার বিষয়টি বিবেচনায় বিশ্ববিদ্যালয়ের সব শিক্ষা কার্যক্রম পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত বন্ধ ঘোষণা করা হলো। একইসঙ্গে শিক্ষার্থীদের নিরাপত্তার স্বার্থে বৃহস্পতিবার (১৮ জুলাই) দুপুর ১২টার মধ্যে সব শিক্ষার্থীকে আবাসিক হল ত্যাগ করার নির্দেশ দেওয়া হলো।

ট্যাগস :

ইসলামিক ফাউন্ডেশনকে রাজনীতির ঊর্ধ্বে রাখা হবে: ধর্ম উপদেষ্টা

বাকৃবি প্রশাসনকে পাল্টা নোটিস শিক্ষার্থীদের

আপডেট সময় ০৮:৩৪:৪২ অপরাহ্ন, বুধবার, ১৭ জুলাই ২০২৪

দেশব্যাপী কোটা আন্দোলনের প্রেক্ষিতে সব সরকারি ও বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষা কার্যক্রম বন্ধ রাখার নির্দেশনা দিয়েছে বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশন (ইউজিসি)। মঙ্গলবার (১৬ জুলাই) রাতে ইউজিসি এ নির্দেশনা দেয়। এরই প্রেক্ষিতে বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের (বাকৃবি) শিক্ষার্থীদের হল ছাড়ার নির্দেশ দেয় কর্তৃপক্ষ। তবে শিক্ষার্থীরা উল্টো বাকৃবি কর্তৃপক্ষকে নোটিস দিয়েছে। বুধবার (১৭ জুলাই) বিকেল ৪ টার দিকে তারা ওই নোটিস দেয়। এ সময় বাকৃবি ভিসির বাসভবনের সামনের রাস্তা আটকে বিক্ষোভ করতে থাকেন আন্দোলকারীরা।

নোটিসে বলা হয়, আজ সন্ধ্যা ৬টার মধ্যে সব শিক্ষক এবং কর্মকর্তা-কর্মচারীগণকে তাদের বাসকৃত বিশ্ববিদ্যালয় কোয়ার্টার ত্যাগ করার জন্য অনুরোধ করা হলো। পরবর্তী নির্দেশ না আসা পর্যন্ত এ আদেশ বহাল থাকবে। এ ব্যাপারে পরবর্তী আদেশ সুরাহা হওয়ার দিন ‘লাঞ্চের পর’ জানানো হবে।

এর আগে, সকাল ১১টায় বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার মো. অলিউল্লাহ স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞাপ্তিতে বলা হয়, শিক্ষার্থীদের নিরাপত্তার বিষয়টি বিবেচনায় বিশ্ববিদ্যালয়ের সব শিক্ষা কার্যক্রম পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত বন্ধ ঘোষণা করা হলো। একইসঙ্গে শিক্ষার্থীদের নিরাপত্তার স্বার্থে বৃহস্পতিবার (১৮ জুলাই) দুপুর ১২টার মধ্যে সব শিক্ষার্থীকে আবাসিক হল ত্যাগ করার নির্দেশ দেওয়া হলো।