ঢাকা ০৮:৪৭ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২২ নভেম্বর ২০২৪, ৮ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

জাবিতে পুলিশের সঙ্গে শিক্ষার্থীদের সংঘর্ষ চলছে

জাবিতে পুলিশের সঙ্গে শিক্ষার্থীদের সংঘর্ষ চলছে

জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে (জাবি) পুলিশের সঙ্গে কোটাবিরোধী আন্দোলনকারীদের সংঘর্ষ চলছে। বুধবার (১৭ জুলাই) বিকেল সোয়া ৫টার দিকে বিশ্ববিদ্যালয়ের শহীদ মিনার সংলগ্ন সড়কে এ সংঘর্ষ শুরু হয়। সন্ধ্যা সোয়া ৬টায় এ প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত উভয় পক্ষের মধ্যে দফায় দফায় সংঘর্ষ চলছিল। এতে বেশ কয়েকজন শিক্ষার্থী আহত হয়েছেন।

এর আগে সকাল ১০টা থেকে কোটাবিরোধী আন্দোলনকে কেন্দ্র করে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রধান ফটক, প্রান্তিক গেট, শহীদ মিনার সংলগ্ন সড়কে প্রায় ৫ শতাধিক পুলিশ মোতায়েন করে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন। দুপুর ১২টায় বিশ্ববিদ্যালয়ের এক জরুরি সিন্ডিকেট সভা শেষে বিকেল ৪টার মধ্যে শিক্ষার্থীদের হল ছাড়ার নির্দেশ দেওয়া হলে আন্দোলনরত শিক্ষার্থীরা প্রশাসনিক ভবন অবরোধ করেন। এতে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. নূরুল আলমসহ অন্যান্য সিন্ডিকেট সদস্যরা অবরুদ্ধ হয়ে পড়েন।

পরে বিকেল সোয়া ৫টার দিকে শিক্ষার্থী ও পুলিশের মধ্যে বাগবিতণ্ডা শুরু হলে পুলিশ আন্দোলনকারীদের লক্ষ্য করে টিয়ারশেল, রাবার বুলেট, ছররা গুলি নিক্ষেপ শুরু করে। এতে আন্দোলনকারীরা ছত্রভঙ্গ হয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন স্থানে ছড়িয়ে পড়ে। কিছুক্ষণ পর শিক্ষার্থীদের বের হয়ে দফায় দফায় পুলিশের ওপর পাল্টা ইটপাটকেল নিক্ষেপ করতে দেখা গেছে।

জনপ্রিয় সংবাদ

বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের জন্য স্কলারশিপ চালু করলো পাকিস্তান

জাবিতে পুলিশের সঙ্গে শিক্ষার্থীদের সংঘর্ষ চলছে

আপডেট সময় ০৭:১০:৫৪ অপরাহ্ন, বুধবার, ১৭ জুলাই ২০২৪

জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে (জাবি) পুলিশের সঙ্গে কোটাবিরোধী আন্দোলনকারীদের সংঘর্ষ চলছে। বুধবার (১৭ জুলাই) বিকেল সোয়া ৫টার দিকে বিশ্ববিদ্যালয়ের শহীদ মিনার সংলগ্ন সড়কে এ সংঘর্ষ শুরু হয়। সন্ধ্যা সোয়া ৬টায় এ প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত উভয় পক্ষের মধ্যে দফায় দফায় সংঘর্ষ চলছিল। এতে বেশ কয়েকজন শিক্ষার্থী আহত হয়েছেন।

এর আগে সকাল ১০টা থেকে কোটাবিরোধী আন্দোলনকে কেন্দ্র করে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রধান ফটক, প্রান্তিক গেট, শহীদ মিনার সংলগ্ন সড়কে প্রায় ৫ শতাধিক পুলিশ মোতায়েন করে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন। দুপুর ১২টায় বিশ্ববিদ্যালয়ের এক জরুরি সিন্ডিকেট সভা শেষে বিকেল ৪টার মধ্যে শিক্ষার্থীদের হল ছাড়ার নির্দেশ দেওয়া হলে আন্দোলনরত শিক্ষার্থীরা প্রশাসনিক ভবন অবরোধ করেন। এতে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. নূরুল আলমসহ অন্যান্য সিন্ডিকেট সদস্যরা অবরুদ্ধ হয়ে পড়েন।

পরে বিকেল সোয়া ৫টার দিকে শিক্ষার্থী ও পুলিশের মধ্যে বাগবিতণ্ডা শুরু হলে পুলিশ আন্দোলনকারীদের লক্ষ্য করে টিয়ারশেল, রাবার বুলেট, ছররা গুলি নিক্ষেপ শুরু করে। এতে আন্দোলনকারীরা ছত্রভঙ্গ হয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন স্থানে ছড়িয়ে পড়ে। কিছুক্ষণ পর শিক্ষার্থীদের বের হয়ে দফায় দফায় পুলিশের ওপর পাল্টা ইটপাটকেল নিক্ষেপ করতে দেখা গেছে।