ঢাকা ০৫:২৫ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ০৭ জুলাই ২০২৪, ২২ আষাঢ় ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম ::
বিশ্বচ্যাম্পিয়ন ভারতকে হারাল বিশ্বকাপে যায়গা না পাওয়া দল মহররমের চাঁদ দেখা যায়নি, আশুরা ১৭ জুলাই যুক্তরাষ্ট্রের জিম্মি মুক্তির বিষয়ে প্রস্তাব গ্রহণ করেছে হামাস চলমান আন্দোলনকে আদালত বিরোধী বলা দেশকে মেধাশূণ্য করার নামান্তর: ইসলামী আন্দোলন নারীর গোসলের ভিডিও করতে গিয়ে জনতার হাতে আটক পুলিশ সদস্য ডুয়েট শিক্ষার্থী রিফাত-তাওহীদ এর নেতৃত্বে বিশ্ববিদ্যালয় এলাকায় সক্রিয় চাঁদাবাজ চক্র রাতের আঁধারে ১০ হাজার কলাগাছ কেটে দেওয়ার অভিযোগ বগুড়ায় স্বপ্নপূরণ স্কুলে দক্ষতা বৃদ্ধিতে প্রশিক্ষণ কর্মশালা যুক্তরাজ্যে লেবার পার্টি থেকে এমপি হলেন ২২ বছরের স্যাম কার্লিং কোটা ব্যবস্থা সম্পূর্ণভাবে সংবিধানবিরোধী: জি এম কাদের

গাজার ধ্বংসস্তূপ থেকে শোনা যাচ্ছে ফিলিস্তিনিদের বাঁচার আর্তি

ইসরায়েলি হামলায় বিধ্বস্ত ফিলিস্তিনি ভূখণ্ড গাজা। গত ৭ অক্টোবর হামাস হামলা চালানোর পর অবরুদ্ধ ভূখণ্ডটিতে অনবরত বিমান হামলা চালিয়ে যাচ্ছে ইসরায়েলি বাহিনী। এ হামলায় ধসে পড়েছে গাজার অনেক ভবন। আর সেখান থেকেই শোনা যাচ্ছে বাঁচার আকুতি। বসনিয়ার সংবাদমাধ্যম ইসত্রাগাকে এমনটি জানিয়েছেন গাজার চিকিৎসক আহমাদ শাহিন।

এই চিকিৎসক বলেন, ‘যেসব লোকজন চাপা পড়ে আছে তাঁদের বাঁচানো সম্ভব নয়। এখনও বোমবর্ষণ হচ্ছে। সব দিক দিয়ে বোমা ফেলছে।’

আহমাদ শাহিন বলেন, ‘আমরা চিৎকার শুনতে পাচ্ছি, কিন্তু কিছুই করতে পারছি না। হাসপাতাল আহত ও মৃতদের দিয়ে ভর্তি। মরদেহ রাখার মতো রেফ্রিজারেটরে পর্যাপ্ত জায়গা নেই।’

‘পানি নেই, বিদ্যুৎ নেই। সবচেয়ে ভয়াবহ ব্যাপার হলো পানি নেই, খাওয়ার জন্যও নেই কিছু ধোয়ার মতো পানিটুকুও নেই।’

ইসরায়েল–হামাস সংঘাতে নিহত বেড়ে ৪ হাজার ১০০ ছাড়িয়েছে। এর মধ্যে প্রায় ৩ হাজারই ফিলিস্তিনি। গাজা থেকে অন্যত্র সরে গেছেন লাখো বাসিন্দা।

বিশ্বচ্যাম্পিয়ন ভারতকে হারাল বিশ্বকাপে যায়গা না পাওয়া দল

গাজার ধ্বংসস্তূপ থেকে শোনা যাচ্ছে ফিলিস্তিনিদের বাঁচার আর্তি

আপডেট সময় ০৭:০২:৫০ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৭ অক্টোবর ২০২৩

ইসরায়েলি হামলায় বিধ্বস্ত ফিলিস্তিনি ভূখণ্ড গাজা। গত ৭ অক্টোবর হামাস হামলা চালানোর পর অবরুদ্ধ ভূখণ্ডটিতে অনবরত বিমান হামলা চালিয়ে যাচ্ছে ইসরায়েলি বাহিনী। এ হামলায় ধসে পড়েছে গাজার অনেক ভবন। আর সেখান থেকেই শোনা যাচ্ছে বাঁচার আকুতি। বসনিয়ার সংবাদমাধ্যম ইসত্রাগাকে এমনটি জানিয়েছেন গাজার চিকিৎসক আহমাদ শাহিন।

এই চিকিৎসক বলেন, ‘যেসব লোকজন চাপা পড়ে আছে তাঁদের বাঁচানো সম্ভব নয়। এখনও বোমবর্ষণ হচ্ছে। সব দিক দিয়ে বোমা ফেলছে।’

আহমাদ শাহিন বলেন, ‘আমরা চিৎকার শুনতে পাচ্ছি, কিন্তু কিছুই করতে পারছি না। হাসপাতাল আহত ও মৃতদের দিয়ে ভর্তি। মরদেহ রাখার মতো রেফ্রিজারেটরে পর্যাপ্ত জায়গা নেই।’

‘পানি নেই, বিদ্যুৎ নেই। সবচেয়ে ভয়াবহ ব্যাপার হলো পানি নেই, খাওয়ার জন্যও নেই কিছু ধোয়ার মতো পানিটুকুও নেই।’

ইসরায়েল–হামাস সংঘাতে নিহত বেড়ে ৪ হাজার ১০০ ছাড়িয়েছে। এর মধ্যে প্রায় ৩ হাজারই ফিলিস্তিনি। গাজা থেকে অন্যত্র সরে গেছেন লাখো বাসিন্দা।