ঢাকা ০১:২৯ অপরাহ্ন, শনিবার, ২৭ জুলাই ২০২৪, ১২ শ্রাবণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম ::
সরকার গণহত্যার দায় এড়াতে ছাত্রশিবিরকে জড়িয়ে মিথ্যা প্রোপাগান্ডা চালাচ্ছে: শিবির সরকার পতনের এক দফা দাবিতে ‘জাতীয় ঐক্যে’র ডাক বিএনপির চিকিৎসাধীন অবস্থায় মৃত্যু বেড়ে নিহতের সংখ্যা এখন ২০৪ কর্মসূচিতে না নামায় ভেঙে দেওয়া হলো আ. লীগের ২৭ ইউনিট কমিটি ‘ক্ষতিগ্রস্ত ৩০০ কক্ষ সংস্কারের পর চালু করা হবে শিক্ষা কার্যক্রম’ প্রতিটি হত্যার বিচার বিভাগীয় তদন্ত হবে: ওবায়দুল কাদের আন্দোলনে আহতদের দেখতে ঢাকা মেডিকেলে প্রধানমন্ত্রী নাহিদ ও আসিফকে হাসপাতাল থেকে তুলে নেয়ার অভিযোগ মেট্রো স্টেশন যেভাবে ধ্বংস করেছে, মানতে পারছি না: প্রধানমন্ত্রী ভিসা বন্ধ নিয়ে কিছুই জানায়নি আমিরাত: প্রবাসীকল্যাণ প্রতিমন্ত্রী

গাজার ধ্বংসস্তূপ থেকে শোনা যাচ্ছে ফিলিস্তিনিদের বাঁচার আর্তি

ইসরায়েলি হামলায় বিধ্বস্ত ফিলিস্তিনি ভূখণ্ড গাজা। গত ৭ অক্টোবর হামাস হামলা চালানোর পর অবরুদ্ধ ভূখণ্ডটিতে অনবরত বিমান হামলা চালিয়ে যাচ্ছে ইসরায়েলি বাহিনী। এ হামলায় ধসে পড়েছে গাজার অনেক ভবন। আর সেখান থেকেই শোনা যাচ্ছে বাঁচার আকুতি। বসনিয়ার সংবাদমাধ্যম ইসত্রাগাকে এমনটি জানিয়েছেন গাজার চিকিৎসক আহমাদ শাহিন।

এই চিকিৎসক বলেন, ‘যেসব লোকজন চাপা পড়ে আছে তাঁদের বাঁচানো সম্ভব নয়। এখনও বোমবর্ষণ হচ্ছে। সব দিক দিয়ে বোমা ফেলছে।’

আহমাদ শাহিন বলেন, ‘আমরা চিৎকার শুনতে পাচ্ছি, কিন্তু কিছুই করতে পারছি না। হাসপাতাল আহত ও মৃতদের দিয়ে ভর্তি। মরদেহ রাখার মতো রেফ্রিজারেটরে পর্যাপ্ত জায়গা নেই।’

‘পানি নেই, বিদ্যুৎ নেই। সবচেয়ে ভয়াবহ ব্যাপার হলো পানি নেই, খাওয়ার জন্যও নেই কিছু ধোয়ার মতো পানিটুকুও নেই।’

ইসরায়েল–হামাস সংঘাতে নিহত বেড়ে ৪ হাজার ১০০ ছাড়িয়েছে। এর মধ্যে প্রায় ৩ হাজারই ফিলিস্তিনি। গাজা থেকে অন্যত্র সরে গেছেন লাখো বাসিন্দা।

সরকার গণহত্যার দায় এড়াতে ছাত্রশিবিরকে জড়িয়ে মিথ্যা প্রোপাগান্ডা চালাচ্ছে: শিবির

গাজার ধ্বংসস্তূপ থেকে শোনা যাচ্ছে ফিলিস্তিনিদের বাঁচার আর্তি

আপডেট সময় ০৭:০২:৫০ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৭ অক্টোবর ২০২৩

ইসরায়েলি হামলায় বিধ্বস্ত ফিলিস্তিনি ভূখণ্ড গাজা। গত ৭ অক্টোবর হামাস হামলা চালানোর পর অবরুদ্ধ ভূখণ্ডটিতে অনবরত বিমান হামলা চালিয়ে যাচ্ছে ইসরায়েলি বাহিনী। এ হামলায় ধসে পড়েছে গাজার অনেক ভবন। আর সেখান থেকেই শোনা যাচ্ছে বাঁচার আকুতি। বসনিয়ার সংবাদমাধ্যম ইসত্রাগাকে এমনটি জানিয়েছেন গাজার চিকিৎসক আহমাদ শাহিন।

এই চিকিৎসক বলেন, ‘যেসব লোকজন চাপা পড়ে আছে তাঁদের বাঁচানো সম্ভব নয়। এখনও বোমবর্ষণ হচ্ছে। সব দিক দিয়ে বোমা ফেলছে।’

আহমাদ শাহিন বলেন, ‘আমরা চিৎকার শুনতে পাচ্ছি, কিন্তু কিছুই করতে পারছি না। হাসপাতাল আহত ও মৃতদের দিয়ে ভর্তি। মরদেহ রাখার মতো রেফ্রিজারেটরে পর্যাপ্ত জায়গা নেই।’

‘পানি নেই, বিদ্যুৎ নেই। সবচেয়ে ভয়াবহ ব্যাপার হলো পানি নেই, খাওয়ার জন্যও নেই কিছু ধোয়ার মতো পানিটুকুও নেই।’

ইসরায়েল–হামাস সংঘাতে নিহত বেড়ে ৪ হাজার ১০০ ছাড়িয়েছে। এর মধ্যে প্রায় ৩ হাজারই ফিলিস্তিনি। গাজা থেকে অন্যত্র সরে গেছেন লাখো বাসিন্দা।