ঢাকা ০৩:০১ অপরাহ্ন, শনিবার, ১০ মে ২০২৫, ২৭ বৈশাখ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম ::
Logo লঞ্চঘাটে তরুণীদের প্রকাশ্যে মারধর, যুবক বললেন ভাই হিসেবে মেরেছি Logo ভারতের অপারেশন সিঁদুরের পাল্টা জবাবে পাকিস্তানের ‘বুনিয়ান-উন-মারসুস’ Logo ভারতে ৪ টিভি চ্যানেল বন্ধ: ব্যাখ্যা না পেলে পাল্টা পদক্ষেপ নেবে সরকার Logo উপশাখা দায়িত্বশীলদের নিয়ে অর্ধদিবসব্যাপী কর্মশালা Logo তীব্র তাপপ্রবাহে পুড়ছে দেশের ৬ বিভাগ Logo পারমাণবিক অস্ত্রের নিয়ন্ত্রক কমিটির জরুরি বৈঠক ডেকেছেন শেহবাজ Logo মাদারীপুর জেলা যুব মহিলা লীগের সভাপতি ঢাকায় আটক Logo দ্বিতীয় দিনের মতো শাহবাগে চলছে ছাত্র-জনতার বিক্ষোভ Logo ঢাকা জেলা জামায়াতের দিনব্যাপী অগ্রসর কর্মী শিক্ষা শিবির অনুষ্ঠিত Logo গাজায় ইসরায়েলের বর্বর হামলায় একদিনে নিহত ২৭

গাজার ধ্বংসস্তূপ থেকে শোনা যাচ্ছে ফিলিস্তিনিদের বাঁচার আর্তি

ইসরায়েলি হামলায় বিধ্বস্ত ফিলিস্তিনি ভূখণ্ড গাজা। গত ৭ অক্টোবর হামাস হামলা চালানোর পর অবরুদ্ধ ভূখণ্ডটিতে অনবরত বিমান হামলা চালিয়ে যাচ্ছে ইসরায়েলি বাহিনী। এ হামলায় ধসে পড়েছে গাজার অনেক ভবন। আর সেখান থেকেই শোনা যাচ্ছে বাঁচার আকুতি। বসনিয়ার সংবাদমাধ্যম ইসত্রাগাকে এমনটি জানিয়েছেন গাজার চিকিৎসক আহমাদ শাহিন।

এই চিকিৎসক বলেন, ‘যেসব লোকজন চাপা পড়ে আছে তাঁদের বাঁচানো সম্ভব নয়। এখনও বোমবর্ষণ হচ্ছে। সব দিক দিয়ে বোমা ফেলছে।’

আহমাদ শাহিন বলেন, ‘আমরা চিৎকার শুনতে পাচ্ছি, কিন্তু কিছুই করতে পারছি না। হাসপাতাল আহত ও মৃতদের দিয়ে ভর্তি। মরদেহ রাখার মতো রেফ্রিজারেটরে পর্যাপ্ত জায়গা নেই।’

‘পানি নেই, বিদ্যুৎ নেই। সবচেয়ে ভয়াবহ ব্যাপার হলো পানি নেই, খাওয়ার জন্যও নেই কিছু ধোয়ার মতো পানিটুকুও নেই।’

ইসরায়েল–হামাস সংঘাতে নিহত বেড়ে ৪ হাজার ১০০ ছাড়িয়েছে। এর মধ্যে প্রায় ৩ হাজারই ফিলিস্তিনি। গাজা থেকে অন্যত্র সরে গেছেন লাখো বাসিন্দা।

জনপ্রিয় সংবাদ

লঞ্চঘাটে তরুণীদের প্রকাশ্যে মারধর, যুবক বললেন ভাই হিসেবে মেরেছি

গাজার ধ্বংসস্তূপ থেকে শোনা যাচ্ছে ফিলিস্তিনিদের বাঁচার আর্তি

আপডেট সময় ০৭:০২:৫০ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৭ অক্টোবর ২০২৩

ইসরায়েলি হামলায় বিধ্বস্ত ফিলিস্তিনি ভূখণ্ড গাজা। গত ৭ অক্টোবর হামাস হামলা চালানোর পর অবরুদ্ধ ভূখণ্ডটিতে অনবরত বিমান হামলা চালিয়ে যাচ্ছে ইসরায়েলি বাহিনী। এ হামলায় ধসে পড়েছে গাজার অনেক ভবন। আর সেখান থেকেই শোনা যাচ্ছে বাঁচার আকুতি। বসনিয়ার সংবাদমাধ্যম ইসত্রাগাকে এমনটি জানিয়েছেন গাজার চিকিৎসক আহমাদ শাহিন।

এই চিকিৎসক বলেন, ‘যেসব লোকজন চাপা পড়ে আছে তাঁদের বাঁচানো সম্ভব নয়। এখনও বোমবর্ষণ হচ্ছে। সব দিক দিয়ে বোমা ফেলছে।’

আহমাদ শাহিন বলেন, ‘আমরা চিৎকার শুনতে পাচ্ছি, কিন্তু কিছুই করতে পারছি না। হাসপাতাল আহত ও মৃতদের দিয়ে ভর্তি। মরদেহ রাখার মতো রেফ্রিজারেটরে পর্যাপ্ত জায়গা নেই।’

‘পানি নেই, বিদ্যুৎ নেই। সবচেয়ে ভয়াবহ ব্যাপার হলো পানি নেই, খাওয়ার জন্যও নেই কিছু ধোয়ার মতো পানিটুকুও নেই।’

ইসরায়েল–হামাস সংঘাতে নিহত বেড়ে ৪ হাজার ১০০ ছাড়িয়েছে। এর মধ্যে প্রায় ৩ হাজারই ফিলিস্তিনি। গাজা থেকে অন্যত্র সরে গেছেন লাখো বাসিন্দা।