ঢাকা ০৭:৪৪ অপরাহ্ন, বুধবার, ০২ জুলাই ২০২৫, ১৮ আষাঢ় ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম ::
Logo রংপুরে অগ্নিকাণ্ডে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের পাশে জামায়াত নেতা রায়হান সিরাজী Logo টিয়ায় থানার ওসির অপসারণ দাবিতে এবার চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়ক অবরোধ Logo এনআইডি সংশোধনের ৯ লাখ ৭ হাজার ৬৬২ আবেদন নিষ্পত্তি: ইসি Logo আশুলিয়ায় ৬ লাশ পোড়ানোর মামলায় ১৬ জনকে আসামি করে ট্রাইব্যুনালে অভিযোগ দাখিল Logo রায়পুরে অগ্নিকাণ্ডে নিঃস্ব তিনটি পরিবার Logo কুষ্টিয়ায় জুলাই বিপ্লব নিয়ে ফেসবুকে কটূক্তি, পুলিশ সদস্যকে ক্লোজড Logo বাউফলে এইচএসসি পরীক্ষার্থীকে কুপিয়ে হত্যা Logo ছাত্রলীগ নেতাকে ধরিয়ে দিতে থানায় হামলার শিকার বৈষম্যবিরোধী শিক্ষার্থীরা Logo রাশিয়ার সঙ্গে কোনো দেশ বাণিজ্যিক সম্পর্ক রাখলে ভারতের ওপর ৫০০ শতাংশ শুল্ক চাপাবে ট্রাম্প Logo গাজা ৬০ দিনের যুদ্ধবিরতিতে সম্মত ইসরায়েল-ট্রাম্প

গাজার ধ্বংসস্তূপ থেকে শোনা যাচ্ছে ফিলিস্তিনিদের বাঁচার আর্তি

ইসরায়েলি হামলায় বিধ্বস্ত ফিলিস্তিনি ভূখণ্ড গাজা। গত ৭ অক্টোবর হামাস হামলা চালানোর পর অবরুদ্ধ ভূখণ্ডটিতে অনবরত বিমান হামলা চালিয়ে যাচ্ছে ইসরায়েলি বাহিনী। এ হামলায় ধসে পড়েছে গাজার অনেক ভবন। আর সেখান থেকেই শোনা যাচ্ছে বাঁচার আকুতি। বসনিয়ার সংবাদমাধ্যম ইসত্রাগাকে এমনটি জানিয়েছেন গাজার চিকিৎসক আহমাদ শাহিন।

এই চিকিৎসক বলেন, ‘যেসব লোকজন চাপা পড়ে আছে তাঁদের বাঁচানো সম্ভব নয়। এখনও বোমবর্ষণ হচ্ছে। সব দিক দিয়ে বোমা ফেলছে।’

আহমাদ শাহিন বলেন, ‘আমরা চিৎকার শুনতে পাচ্ছি, কিন্তু কিছুই করতে পারছি না। হাসপাতাল আহত ও মৃতদের দিয়ে ভর্তি। মরদেহ রাখার মতো রেফ্রিজারেটরে পর্যাপ্ত জায়গা নেই।’

‘পানি নেই, বিদ্যুৎ নেই। সবচেয়ে ভয়াবহ ব্যাপার হলো পানি নেই, খাওয়ার জন্যও নেই কিছু ধোয়ার মতো পানিটুকুও নেই।’

ইসরায়েল–হামাস সংঘাতে নিহত বেড়ে ৪ হাজার ১০০ ছাড়িয়েছে। এর মধ্যে প্রায় ৩ হাজারই ফিলিস্তিনি। গাজা থেকে অন্যত্র সরে গেছেন লাখো বাসিন্দা।

জনপ্রিয় সংবাদ

রংপুরে অগ্নিকাণ্ডে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের পাশে জামায়াত নেতা রায়হান সিরাজী

গাজার ধ্বংসস্তূপ থেকে শোনা যাচ্ছে ফিলিস্তিনিদের বাঁচার আর্তি

আপডেট সময় ০৭:০২:৫০ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৭ অক্টোবর ২০২৩

ইসরায়েলি হামলায় বিধ্বস্ত ফিলিস্তিনি ভূখণ্ড গাজা। গত ৭ অক্টোবর হামাস হামলা চালানোর পর অবরুদ্ধ ভূখণ্ডটিতে অনবরত বিমান হামলা চালিয়ে যাচ্ছে ইসরায়েলি বাহিনী। এ হামলায় ধসে পড়েছে গাজার অনেক ভবন। আর সেখান থেকেই শোনা যাচ্ছে বাঁচার আকুতি। বসনিয়ার সংবাদমাধ্যম ইসত্রাগাকে এমনটি জানিয়েছেন গাজার চিকিৎসক আহমাদ শাহিন।

এই চিকিৎসক বলেন, ‘যেসব লোকজন চাপা পড়ে আছে তাঁদের বাঁচানো সম্ভব নয়। এখনও বোমবর্ষণ হচ্ছে। সব দিক দিয়ে বোমা ফেলছে।’

আহমাদ শাহিন বলেন, ‘আমরা চিৎকার শুনতে পাচ্ছি, কিন্তু কিছুই করতে পারছি না। হাসপাতাল আহত ও মৃতদের দিয়ে ভর্তি। মরদেহ রাখার মতো রেফ্রিজারেটরে পর্যাপ্ত জায়গা নেই।’

‘পানি নেই, বিদ্যুৎ নেই। সবচেয়ে ভয়াবহ ব্যাপার হলো পানি নেই, খাওয়ার জন্যও নেই কিছু ধোয়ার মতো পানিটুকুও নেই।’

ইসরায়েল–হামাস সংঘাতে নিহত বেড়ে ৪ হাজার ১০০ ছাড়িয়েছে। এর মধ্যে প্রায় ৩ হাজারই ফিলিস্তিনি। গাজা থেকে অন্যত্র সরে গেছেন লাখো বাসিন্দা।