ঢাকা ০৬:৪৪ অপরাহ্ন, বুধবার, ১০ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ২৬ ভাদ্র ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম ::
Logo সেরা লেখক সম্মাননা পেলেন জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের ১৭ জন শিক্ষার্থী Logo সর্বোচ্চ ভোট পেয়ে বিজয়ী হলেন বিকৃত শিকার সেই তামান্না Logo ডাকসুর স্বাস্থ্য ও পরিবেশ সম্পাদক নির্বাচিত হলেন টাকসুর সাবেক ভিপি এম এম আল মিনহাজ Logo ডাকসু নির্বাচন: বিপুল ভোটে জয়ী জুলাই আন্দোলনে চোখ হারানো জসিম Logo ডাকসু নির্বাচন বিজয় উপলক্ষে ছাত্রশিবিরের ২ দিনব্যাপী কর্মসূচি ঘোষণা Logo ভাঙ্গায় অবরোধ ,ঢাকার সঙ্গে দক্ষিণবঙ্গের ২১ জেলার সড়ক যোগাযোগ বন্ধ Logo দেখে দিন ডাকসু ও হল সংসদ নির্বাচনের পূর্ণাঙ্গ ফলাফল Logo প্রচার-প্রচারণা শেষ, বৃহস্পতিবার জাকসু নির্বাচন Logo স্ত্রীসহ চিকিৎসায় সিঙ্গাপুর গেলেন মির্জা ফখরুল Logo ডাকসু নির্বাচনে ভিপি পদে জয়ী সাদিক কায়েম

গাজার ধ্বংসস্তূপ থেকে শোনা যাচ্ছে ফিলিস্তিনিদের বাঁচার আর্তি

ইসরায়েলি হামলায় বিধ্বস্ত ফিলিস্তিনি ভূখণ্ড গাজা। গত ৭ অক্টোবর হামাস হামলা চালানোর পর অবরুদ্ধ ভূখণ্ডটিতে অনবরত বিমান হামলা চালিয়ে যাচ্ছে ইসরায়েলি বাহিনী। এ হামলায় ধসে পড়েছে গাজার অনেক ভবন। আর সেখান থেকেই শোনা যাচ্ছে বাঁচার আকুতি। বসনিয়ার সংবাদমাধ্যম ইসত্রাগাকে এমনটি জানিয়েছেন গাজার চিকিৎসক আহমাদ শাহিন।

এই চিকিৎসক বলেন, ‘যেসব লোকজন চাপা পড়ে আছে তাঁদের বাঁচানো সম্ভব নয়। এখনও বোমবর্ষণ হচ্ছে। সব দিক দিয়ে বোমা ফেলছে।’

আহমাদ শাহিন বলেন, ‘আমরা চিৎকার শুনতে পাচ্ছি, কিন্তু কিছুই করতে পারছি না। হাসপাতাল আহত ও মৃতদের দিয়ে ভর্তি। মরদেহ রাখার মতো রেফ্রিজারেটরে পর্যাপ্ত জায়গা নেই।’

‘পানি নেই, বিদ্যুৎ নেই। সবচেয়ে ভয়াবহ ব্যাপার হলো পানি নেই, খাওয়ার জন্যও নেই কিছু ধোয়ার মতো পানিটুকুও নেই।’

ইসরায়েল–হামাস সংঘাতে নিহত বেড়ে ৪ হাজার ১০০ ছাড়িয়েছে। এর মধ্যে প্রায় ৩ হাজারই ফিলিস্তিনি। গাজা থেকে অন্যত্র সরে গেছেন লাখো বাসিন্দা।

জনপ্রিয় সংবাদ

সেরা লেখক সম্মাননা পেলেন জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের ১৭ জন শিক্ষার্থী

গাজার ধ্বংসস্তূপ থেকে শোনা যাচ্ছে ফিলিস্তিনিদের বাঁচার আর্তি

আপডেট সময় ০৭:০২:৫০ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৭ অক্টোবর ২০২৩

ইসরায়েলি হামলায় বিধ্বস্ত ফিলিস্তিনি ভূখণ্ড গাজা। গত ৭ অক্টোবর হামাস হামলা চালানোর পর অবরুদ্ধ ভূখণ্ডটিতে অনবরত বিমান হামলা চালিয়ে যাচ্ছে ইসরায়েলি বাহিনী। এ হামলায় ধসে পড়েছে গাজার অনেক ভবন। আর সেখান থেকেই শোনা যাচ্ছে বাঁচার আকুতি। বসনিয়ার সংবাদমাধ্যম ইসত্রাগাকে এমনটি জানিয়েছেন গাজার চিকিৎসক আহমাদ শাহিন।

এই চিকিৎসক বলেন, ‘যেসব লোকজন চাপা পড়ে আছে তাঁদের বাঁচানো সম্ভব নয়। এখনও বোমবর্ষণ হচ্ছে। সব দিক দিয়ে বোমা ফেলছে।’

আহমাদ শাহিন বলেন, ‘আমরা চিৎকার শুনতে পাচ্ছি, কিন্তু কিছুই করতে পারছি না। হাসপাতাল আহত ও মৃতদের দিয়ে ভর্তি। মরদেহ রাখার মতো রেফ্রিজারেটরে পর্যাপ্ত জায়গা নেই।’

‘পানি নেই, বিদ্যুৎ নেই। সবচেয়ে ভয়াবহ ব্যাপার হলো পানি নেই, খাওয়ার জন্যও নেই কিছু ধোয়ার মতো পানিটুকুও নেই।’

ইসরায়েল–হামাস সংঘাতে নিহত বেড়ে ৪ হাজার ১০০ ছাড়িয়েছে। এর মধ্যে প্রায় ৩ হাজারই ফিলিস্তিনি। গাজা থেকে অন্যত্র সরে গেছেন লাখো বাসিন্দা।