ঢাকা ১২:২৩ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১৮ অক্টোবর ২০২৪, ৩ কার্তিক ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

আন্দোলনকারীদের হঠাতে এবার পুলিশের অ্যাকশন শুরু

কোটা আন্দোলনকারীদের হঠাতে এবার ঢাবির দোয়েল চত্বর এলাকা থেকে পুলিশের অভিযান শুরু। এ সময় আর্মড পুলিশ ব্যাটালিয়ানের একটি গ্রুপ এবং পুলিশের সাঁজোয়া যান একসঙ্গে সামনের দিকে আগাতে দেখা যায়। পুলিশকে আন্দোলনকারীদের লক্ষ্য করে টিআর গ্যাস ছুড়তে দেখা যায়।

অভিযানে নেতৃত্ব দিচ্ছেন ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) যুগ্ম কমিশনার বিপ্লব কুমার সরকার।

এর আগে সন্ধ্যা সাড়ে ৬টার পর ক্যাম্পাসে বিপুল সংখ্যক পুলিশ অবস্থান নেওয়া শুরু করে। এসময় ডিএমপির যুগ্ম কমিশনার বিপ্লব কুমার সরকারকে বিভিন্ন ধরনের দিক নির্দেশনা দিতে দেখা গেছে।

কোটা সংস্কারের দাবিতে আন্দোলনরত শিক্ষার্থীদের ওপর বিকেল সাড়ে ৩টার দিকে হামলা করে ছাত্রলীগ। মূলত ঢাবির একটি হল থেকে হামলার সূত্রপাত হয়। এরপর চলতে থাকে সংঘর্ষ। এতে আহত হয়ে দেড় শতাধিক শিক্ষার্থী আহত হয়ে ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালে চিকিৎসা নিয়েছেন। কয়েকজনের অবস্থা গুরুতর বলে জানা গেছে।

এদিকে বিকেল ৫টার পর শহীদউল্লাহ হলের সামনে সংঘর্ষের সময় বেশ কয়েকটি ককটেল বিস্ফোরণের শব্দ শোনা যায়। এসময় উভয় পক্ষের মধ্যে উত্তেজনা আরও বেড়ে যায় এবং ইট-পাটকেল ছুড়তে দেখা যায় ছাত্রলীগ ও কোটা আন্দোলনকারীদের।

আন্দোলনকারীদের হঠাতে এবার পুলিশের অ্যাকশন শুরু

আপডেট সময় ০৭:১১:২৬ অপরাহ্ন, সোমবার, ১৫ জুলাই ২০২৪

কোটা আন্দোলনকারীদের হঠাতে এবার ঢাবির দোয়েল চত্বর এলাকা থেকে পুলিশের অভিযান শুরু। এ সময় আর্মড পুলিশ ব্যাটালিয়ানের একটি গ্রুপ এবং পুলিশের সাঁজোয়া যান একসঙ্গে সামনের দিকে আগাতে দেখা যায়। পুলিশকে আন্দোলনকারীদের লক্ষ্য করে টিআর গ্যাস ছুড়তে দেখা যায়।

অভিযানে নেতৃত্ব দিচ্ছেন ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) যুগ্ম কমিশনার বিপ্লব কুমার সরকার।

এর আগে সন্ধ্যা সাড়ে ৬টার পর ক্যাম্পাসে বিপুল সংখ্যক পুলিশ অবস্থান নেওয়া শুরু করে। এসময় ডিএমপির যুগ্ম কমিশনার বিপ্লব কুমার সরকারকে বিভিন্ন ধরনের দিক নির্দেশনা দিতে দেখা গেছে।

কোটা সংস্কারের দাবিতে আন্দোলনরত শিক্ষার্থীদের ওপর বিকেল সাড়ে ৩টার দিকে হামলা করে ছাত্রলীগ। মূলত ঢাবির একটি হল থেকে হামলার সূত্রপাত হয়। এরপর চলতে থাকে সংঘর্ষ। এতে আহত হয়ে দেড় শতাধিক শিক্ষার্থী আহত হয়ে ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালে চিকিৎসা নিয়েছেন। কয়েকজনের অবস্থা গুরুতর বলে জানা গেছে।

এদিকে বিকেল ৫টার পর শহীদউল্লাহ হলের সামনে সংঘর্ষের সময় বেশ কয়েকটি ককটেল বিস্ফোরণের শব্দ শোনা যায়। এসময় উভয় পক্ষের মধ্যে উত্তেজনা আরও বেড়ে যায় এবং ইট-পাটকেল ছুড়তে দেখা যায় ছাত্রলীগ ও কোটা আন্দোলনকারীদের।