ঢাকা ০৮:৩৬ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ০৬ অক্টোবর ২০২৪, ২১ আশ্বিন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

কোটা সংস্কার চাইলেন আয়মান সাদিক

কোটা আন্দোলন পদ্ধতির সংস্কার চাইলেন বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় অনলাইন শিক্ষাদান প্রতিষ্ঠান ১০ মিনিট স্কুলের প্রতিষ্ঠাতা ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক শিক্ষার্থী আয়মান সাদিক।

শনিবার (১৩ জুলাই) রাতে কোটা সংস্কার চেয়ে নিজের ফেসবুক পেজে পোস্ট দেন তিনি।

আয়মানের ফেসবুক পেজে ঢুকে দেখা যায়, তার কাভার ফটোতে কোটা সংস্কার চেয়ে একটি ব্যানার দেওয়া। যেখানে লেখা রয়েছে, কোটা সংস্কার চাই। মেধা হোক সবচেয়ে বড় কোটা। #QuotaMovement

উল্লেখ্য, গত ১ জুলাই থেকে কোটা সংস্কারের দাবিতে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ব্যানারে আন্দোলন করে আসছেন শিক্ষার্থীরা।

গত ৫ জুন সরকারি চাকরিতে প্রথম ও দ্বিতীয় শ্রেণির মুক্তিযোদ্ধা কোটা পদ্ধতি বাতিলের সিদ্ধান্ত অবৈধ ঘোষণা করেন হাইকোর্ট। এরপর ৯ জুন হাইকোর্টের রায় স্থগিত চেয়ে আবেদন করে রাষ্ট্রপক্ষ। ওইদিন এই আবেদন শুনানির জন্য আপিল বিভাগে পাঠিয়ে দেন চেম্বার আদালত।

গত ৪ জুলাই প্রধান বিচারপতি ওবায়দুল হাসানের নেতৃত্বে ছয় বিচারপতির আপিল বেঞ্চ সরকারি চাকরির প্রথম ও দ্বিতীয় শ্রেণিতে মুক্তিযোদ্ধা কোটা পদ্ধতি বাতিলের সিদ্ধান্ত অবৈধ ঘোষণা করে হাইকোর্টের দেয়া রায় আপাতত বহাল রাখার নির্দেশ দেন। পরে ১০ জুলাই হাইকোর্টের দেয়া রায়ে চার সপ্তাহের জন্য স্থিতাবস্থা দেন আপিল বিভাগ।

এর আগে ২০১৮ সালের ৪ অক্টোবর সরকারি চাকরিতে প্রথম ও দ্বিতীয় শ্রেণির পদে সরাসরি নিয়োগে বিদ্যমান কোটা পদ্ধতি তুলে দিয়ে পরিপত্র জারি করে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়।

পাকিস্তানজুড়ে দফায় দফায় সংঘর্ষ, সেনা মোতায়েন

কোটা সংস্কার চাইলেন আয়মান সাদিক

আপডেট সময় ০১:১৩:২৩ অপরাহ্ন, রবিবার, ১৪ জুলাই ২০২৪

কোটা আন্দোলন পদ্ধতির সংস্কার চাইলেন বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় অনলাইন শিক্ষাদান প্রতিষ্ঠান ১০ মিনিট স্কুলের প্রতিষ্ঠাতা ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক শিক্ষার্থী আয়মান সাদিক।

শনিবার (১৩ জুলাই) রাতে কোটা সংস্কার চেয়ে নিজের ফেসবুক পেজে পোস্ট দেন তিনি।

আয়মানের ফেসবুক পেজে ঢুকে দেখা যায়, তার কাভার ফটোতে কোটা সংস্কার চেয়ে একটি ব্যানার দেওয়া। যেখানে লেখা রয়েছে, কোটা সংস্কার চাই। মেধা হোক সবচেয়ে বড় কোটা। #QuotaMovement

উল্লেখ্য, গত ১ জুলাই থেকে কোটা সংস্কারের দাবিতে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ব্যানারে আন্দোলন করে আসছেন শিক্ষার্থীরা।

গত ৫ জুন সরকারি চাকরিতে প্রথম ও দ্বিতীয় শ্রেণির মুক্তিযোদ্ধা কোটা পদ্ধতি বাতিলের সিদ্ধান্ত অবৈধ ঘোষণা করেন হাইকোর্ট। এরপর ৯ জুন হাইকোর্টের রায় স্থগিত চেয়ে আবেদন করে রাষ্ট্রপক্ষ। ওইদিন এই আবেদন শুনানির জন্য আপিল বিভাগে পাঠিয়ে দেন চেম্বার আদালত।

গত ৪ জুলাই প্রধান বিচারপতি ওবায়দুল হাসানের নেতৃত্বে ছয় বিচারপতির আপিল বেঞ্চ সরকারি চাকরির প্রথম ও দ্বিতীয় শ্রেণিতে মুক্তিযোদ্ধা কোটা পদ্ধতি বাতিলের সিদ্ধান্ত অবৈধ ঘোষণা করে হাইকোর্টের দেয়া রায় আপাতত বহাল রাখার নির্দেশ দেন। পরে ১০ জুলাই হাইকোর্টের দেয়া রায়ে চার সপ্তাহের জন্য স্থিতাবস্থা দেন আপিল বিভাগ।

এর আগে ২০১৮ সালের ৪ অক্টোবর সরকারি চাকরিতে প্রথম ও দ্বিতীয় শ্রেণির পদে সরাসরি নিয়োগে বিদ্যমান কোটা পদ্ধতি তুলে দিয়ে পরিপত্র জারি করে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়।