ঢাকা ০৫:৩৭ অপরাহ্ন, রবিবার, ২৩ ফেব্রুয়ারী ২০২৫, ১১ ফাল্গুন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম ::
Logo ২৫ ফেব্রুয়ারিকে ‘জাতীয় শহীদ সেনা দিবস’ ঘোষণা Logo ধর্ষকদের শাস্তির হবে প্রকাশ্য মৃত্যুদন্ড: পাবিপ্রবি শিক্ষার্থীরা Logo ডাঃ লেলিনের অপসারণ ও শাস্তির দাবিতে বিক্ষোভ ও প্রতিবাদ সমাবেশ Logo ‘জুলাই-আগস্টের চেতনাকে ধারণ করে পুলিশ বাহিনীর গৌরব সমুন্নত রাখতে হবে’স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা Logo টস জিতে ব্যাটিংয়ে পাকিস্তান Logo ভারতকে হারালে ১ কোটি রুপি পুরস্কার পাবেন রিজওয়ানরা, প্রতিশ্রুতি গভর্নরের Logo উত্তরা ইউনিভার্সিটিতে আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা ও শহিদ দিবস ২০২৫ পালিত Logo পাবিপ্রবিতে যথাযোগ্য মর্যাদায় আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস পালিত Logo একুশে বইমেলায় আহমেদ বায়েজীদের ‘মহাকাশে দুঃস্বপ্ন’ Logo ১ মার্চ রোজা হলে ৩৩ বছর পর দেখা মিলবে ‘বিরল’ দিনের

২০১৮ সালে কোটা আন্দোলনকারীদের কেউই বিসিএস পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হননি: সাদ্দাম

ছাত্রলীগ সভাপতি সাদ্দাম হোসেন বলেছেন, ২০১৮ সালে কোটা আন্দোলনকারীদের একজনও বিসিএস পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হতে পারেননি।

শনিবার (১৩ জুলাই) ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের মধুর ক্যান্টিনে ‘পলিসি অ্যাডভোকেসি’ ও ‘ডোর টু ডোর’ ক্যাম্পেইন শীর্ষক মিট দ্য প্রেসে তিনি এ কথা বলেন।

সাদ্দাম আরও বলেন, ২০১৮ এর পর কোটা না থাকায় চাকরিতে নারীদের হার কমেছে। ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীদের সংখ্যাও কমেছে। বেশ কয়েকটি জেলার মানুষ চাকরিই পায়নি।

আদালতের সিদ্ধান্ত মেনে যারা ঘরে ফিরেছেন তাদের ধন্যবাদ জানিয়ে তিনি বলেন, ‘প্রফেশনাল আন্দোলনকারী’রা এখনও রাজপথে আছে। তারা ‘ব্লকেড ব্লকেড’ খেলা খেলছে। ২০১৮ সালের পরিপত্র পুনর্বহাল রাখার পরও তারা আন্দোলন করছে। ক্ষণে ক্ষণে কথা পাল্টাচ্ছে, দাবি পাল্টাচ্ছে। তারা কি চাকরিজীবী হতে চায় নাকি আন্দোলনজীবী হতে চায়?

ছাত্রলীগ সভাপতি বলেন, এই কোটা আন্দোলনকে রাজনৈতিক আন্দোলনে রূপান্তরিত করা হয়েছে। এখানে সন্ত্রাসীদের গেট টুগেদার হয়েছে। আমরা সেখানে ছাত্রদলের ক্যাডারদেরও দেখেছি।

তিনি বলেন, তাদের মূল লক্ষ্য রাজনৈতিক এজেন্ডা বাস্তবায়ন। তারা বিএনপি-জামায়াতের রাজনৈতিক এজেন্ডা বাস্তবায়ন করছে।

জনপ্রিয় সংবাদ

২৫ ফেব্রুয়ারিকে ‘জাতীয় শহীদ সেনা দিবস’ ঘোষণা

২০১৮ সালে কোটা আন্দোলনকারীদের কেউই বিসিএস পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হননি: সাদ্দাম

আপডেট সময় ০৮:০৩:৪৫ অপরাহ্ন, শনিবার, ১৩ জুলাই ২০২৪

ছাত্রলীগ সভাপতি সাদ্দাম হোসেন বলেছেন, ২০১৮ সালে কোটা আন্দোলনকারীদের একজনও বিসিএস পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হতে পারেননি।

শনিবার (১৩ জুলাই) ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের মধুর ক্যান্টিনে ‘পলিসি অ্যাডভোকেসি’ ও ‘ডোর টু ডোর’ ক্যাম্পেইন শীর্ষক মিট দ্য প্রেসে তিনি এ কথা বলেন।

সাদ্দাম আরও বলেন, ২০১৮ এর পর কোটা না থাকায় চাকরিতে নারীদের হার কমেছে। ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীদের সংখ্যাও কমেছে। বেশ কয়েকটি জেলার মানুষ চাকরিই পায়নি।

আদালতের সিদ্ধান্ত মেনে যারা ঘরে ফিরেছেন তাদের ধন্যবাদ জানিয়ে তিনি বলেন, ‘প্রফেশনাল আন্দোলনকারী’রা এখনও রাজপথে আছে। তারা ‘ব্লকেড ব্লকেড’ খেলা খেলছে। ২০১৮ সালের পরিপত্র পুনর্বহাল রাখার পরও তারা আন্দোলন করছে। ক্ষণে ক্ষণে কথা পাল্টাচ্ছে, দাবি পাল্টাচ্ছে। তারা কি চাকরিজীবী হতে চায় নাকি আন্দোলনজীবী হতে চায়?

ছাত্রলীগ সভাপতি বলেন, এই কোটা আন্দোলনকে রাজনৈতিক আন্দোলনে রূপান্তরিত করা হয়েছে। এখানে সন্ত্রাসীদের গেট টুগেদার হয়েছে। আমরা সেখানে ছাত্রদলের ক্যাডারদেরও দেখেছি।

তিনি বলেন, তাদের মূল লক্ষ্য রাজনৈতিক এজেন্ডা বাস্তবায়ন। তারা বিএনপি-জামায়াতের রাজনৈতিক এজেন্ডা বাস্তবায়ন করছে।