ঢাকা ০৭:১০ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ০৭ জুলাই ২০২৪, ২৩ আষাঢ় ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম ::
বিশ্বচ্যাম্পিয়ন ভারতকে হারাল বিশ্বকাপে যায়গা না পাওয়া দল মহররমের চাঁদ দেখা যায়নি, আশুরা ১৭ জুলাই যুক্তরাষ্ট্রের জিম্মি মুক্তির বিষয়ে প্রস্তাব গ্রহণ করেছে হামাস চলমান আন্দোলনকে আদালত বিরোধী বলা দেশকে মেধাশূণ্য করার নামান্তর: ইসলামী আন্দোলন নারীর গোসলের ভিডিও করতে গিয়ে জনতার হাতে আটক পুলিশ সদস্য ডুয়েট শিক্ষার্থী রিফাত-তাওহীদ এর নেতৃত্বে বিশ্ববিদ্যালয় এলাকায় সক্রিয় চাঁদাবাজ চক্র রাতের আঁধারে ১০ হাজার কলাগাছ কেটে দেওয়ার অভিযোগ বগুড়ায় স্বপ্নপূরণ স্কুলে দক্ষতা বৃদ্ধিতে প্রশিক্ষণ কর্মশালা যুক্তরাজ্যে লেবার পার্টি থেকে এমপি হলেন ২২ বছরের স্যাম কার্লিং কোটা ব্যবস্থা সম্পূর্ণভাবে সংবিধানবিরোধী: জি এম কাদের

বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ে পেনশন আন্দোলনে হাতাহাতি, চেয়ার ছোড়াছুড়ি

বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ে (ববি) কর্মকর্তা-কর্মচারি ও শিক্ষকদের পেনশন আন্দোলন চলার সময় ব্যানার টানানোকে কেন্দ্র করে দুই পক্ষের সংঘর্ষ ঘটেছে।

মঙ্গলবার (২ জুলাই) সকাল ১০টায় দ্বিতীয় দিনের মতো লাগাতার আন্দোলন শুরুর সময় ক্যাম্পাসে সদ্য প্রতিষ্ঠিত ডিরেক্ট অফিসার অ্যাসোসিয়েশনের কর্মকর্তারা তাদের ব্যানার টানিয়ে আন্দোলনে বসেন। এ সময় বিশ্ববিদ্যালয় অফিসার্স অ্যাসোসিয়েশনের সদস্যরা এসে ব্যানারটি ছিঁড়ে ফেলে।

বেলা ১১টা নাগাদ ডিরেক্ট অফিসার্স অ্যাসোসিয়েশনের সদস্যরা আবার তাদের ব্যানার টানালে প্রতিপক্ষের লোকেরা এসে হামলা চালায়। এসময় উভয় পক্ষ সংঘাতে লিপ্ত হয়, করা হয় চেয়ার ছোড়াছুড়ি। এতে উভয় পক্ষের অন্তর ৪ জন জখম হয়। পরে পুলিশ ও বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকরা এসে পরিস্থিতি সামাল দেন এবং দুটি গ্রুপকে দুদিকে সরিয়ে দেন।

উভয় পক্ষ নিজেদেরকে সঠিক সংগঠন এবং অন্য পক্ষ আগে হামলা করেছে বলে দাবি করেছে। ক্যাম্পাসে এখনো থমথমে অবস্থা বিরাজ করছে। তাদের মতে, প্রতিপক্ষ চলমান আন্দোলনকে বিঘ্ন ঘটাতে এমন হামলা চালিয়েছে।

বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয় অফিসার্স অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি বাহাউদ্দিন গোলাপ বলেন, ‘চলমান আন্দোলনকে পেছন থেকে ছুড়িকাঘাত করার জন্যই পরিকল্পিতভাবে ওরা এ কাজ করেছে। ববি ক্যাম্পাসে অবস্থান করার জন্য তাদের কোনো অনুমোদনও নেই।’

এদিকে ডিরেক্ট অফিসার অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি সুব্রত কুমার বাহাদুর বলেন, চলমান কর্মসূচী চলাকালে বিনা উসকানিতে তাদের ওপর হামলা চালিয়েছে অফিসার্স অ্যাসোশিয়েশনের লোকজন। তারা এ হামলার নিন্দা জানান এবং বলেন, দাবি আদায়ের সংগ্রাম চলবে।

এদিকে বরিশাল বন্দর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা এম আর মুকুল বলেন, নিজস্ব অবস্থান নিয়ে বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ের দুই গ্রুপের কর্মকর্তারা পাল্টাপাল্টি হামলা চালায়। পরিস্থিতি কিছুটা অশান্ত হয়। পরে পুলিশ ও শিক্ষকদের হস্তক্ষেপে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আসে।

বিশ্বচ্যাম্পিয়ন ভারতকে হারাল বিশ্বকাপে যায়গা না পাওয়া দল

বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ে পেনশন আন্দোলনে হাতাহাতি, চেয়ার ছোড়াছুড়ি

আপডেট সময় ০২:১২:৪২ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২ জুলাই ২০২৪

বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ে (ববি) কর্মকর্তা-কর্মচারি ও শিক্ষকদের পেনশন আন্দোলন চলার সময় ব্যানার টানানোকে কেন্দ্র করে দুই পক্ষের সংঘর্ষ ঘটেছে।

মঙ্গলবার (২ জুলাই) সকাল ১০টায় দ্বিতীয় দিনের মতো লাগাতার আন্দোলন শুরুর সময় ক্যাম্পাসে সদ্য প্রতিষ্ঠিত ডিরেক্ট অফিসার অ্যাসোসিয়েশনের কর্মকর্তারা তাদের ব্যানার টানিয়ে আন্দোলনে বসেন। এ সময় বিশ্ববিদ্যালয় অফিসার্স অ্যাসোসিয়েশনের সদস্যরা এসে ব্যানারটি ছিঁড়ে ফেলে।

বেলা ১১টা নাগাদ ডিরেক্ট অফিসার্স অ্যাসোসিয়েশনের সদস্যরা আবার তাদের ব্যানার টানালে প্রতিপক্ষের লোকেরা এসে হামলা চালায়। এসময় উভয় পক্ষ সংঘাতে লিপ্ত হয়, করা হয় চেয়ার ছোড়াছুড়ি। এতে উভয় পক্ষের অন্তর ৪ জন জখম হয়। পরে পুলিশ ও বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকরা এসে পরিস্থিতি সামাল দেন এবং দুটি গ্রুপকে দুদিকে সরিয়ে দেন।

উভয় পক্ষ নিজেদেরকে সঠিক সংগঠন এবং অন্য পক্ষ আগে হামলা করেছে বলে দাবি করেছে। ক্যাম্পাসে এখনো থমথমে অবস্থা বিরাজ করছে। তাদের মতে, প্রতিপক্ষ চলমান আন্দোলনকে বিঘ্ন ঘটাতে এমন হামলা চালিয়েছে।

বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয় অফিসার্স অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি বাহাউদ্দিন গোলাপ বলেন, ‘চলমান আন্দোলনকে পেছন থেকে ছুড়িকাঘাত করার জন্যই পরিকল্পিতভাবে ওরা এ কাজ করেছে। ববি ক্যাম্পাসে অবস্থান করার জন্য তাদের কোনো অনুমোদনও নেই।’

এদিকে ডিরেক্ট অফিসার অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি সুব্রত কুমার বাহাদুর বলেন, চলমান কর্মসূচী চলাকালে বিনা উসকানিতে তাদের ওপর হামলা চালিয়েছে অফিসার্স অ্যাসোশিয়েশনের লোকজন। তারা এ হামলার নিন্দা জানান এবং বলেন, দাবি আদায়ের সংগ্রাম চলবে।

এদিকে বরিশাল বন্দর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা এম আর মুকুল বলেন, নিজস্ব অবস্থান নিয়ে বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ের দুই গ্রুপের কর্মকর্তারা পাল্টাপাল্টি হামলা চালায়। পরিস্থিতি কিছুটা অশান্ত হয়। পরে পুলিশ ও শিক্ষকদের হস্তক্ষেপে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আসে।