আগামী বছরও হজে বাংলাদেশের কোটা এক লাখ ২৭ হাজার ১৯৮ জন। অর্থাৎ ২০২৫ সালে বাংলাদেশ থেকে এ সংখ্যক হজযাত্রী সৌদি আরবে হজ পালনের জন্য যেতে পারবেন।
রোববার (২৩ জুন) হজ এজেন্সিস অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশের (হাব) সভাপতি এম শাহাদাত হোসাইন তসলিম সাংবাদিকদের এ তথ্য জানান।
তিনি জানান, ২০২৫ সালে বাংলাদেশের হজযাত্রীদের কোটা এক লাখ ২৭ হাজার ১৯৮ জন নির্ধারণ করেছে সৌদি সরকার। এরমধ্যে কতজন সরকারি ব্যবস্থাপনায় আর কতজন বেসরকারি ব্যবস্থাপনায় হজে যাবেন তা বাংলাদেশ সরকার পরবর্তী সময়ে নির্ধারণ করে দেবে। আগামী বছরের জানুয়ারি মাসে পরবর্তী হজ পালনের বিষয়ে বাংলাদেশ সরকারের সঙ্গে সৌদি সরকারের চুক্তি হবে বলেও জানিয়েছেন হাব সভাপতি।
গত কয়েক বছর ধরেই বাংলাদেশ থেকে এক লাখ ২৭ হাজার ১৯৮ জনকে হজ পালনের সুযোগ দিচ্ছে সৌদি সরকার। তবে এবার দফায় দফায় নিবন্ধনের সময় বাড়ানোর পরও কোটা পূরণ হয়নি। কোটার ৪২ হাজার ফাঁকা ছিল।
খরচ অত্যধিক বেড়ে যাওয়ার কারণে বাংলাদেশের হজযাত্রী সংখ্যা কমেছে বলে মনে করছেন সংশ্লিষ্টরা।
গত ১৫ জুন হজ অনুষ্ঠিত হয়। এবার বাংলাদেশ থেকে মোট ৮৫ হাজার ২২৫ জন (ব্যবস্থাপনা সদস্যসহ) হজযাত্রী সৌদি আরব গেছেন। বর্তমানে হজ শেষে দেশে ফিরছেন হাজিরা। ২০ জুন ফিরতি ফ্লাইট শুরু হয়েছে। দেশে ফেরার ফ্লাইট শেষ হবে ২২ জুলাই।