ঢাকা ১২:৩৭ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ২৬ মে ২০২৫, ১১ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম ::
Logo চলতি মাসের ২৪ দিনে এল ২২৫ কোটি ডলার রেমিট্যান্স Logo কুমারখালী সাহিত্য সংসদের আয়োজন জাতীয় কবির ১২৬তম জন্মজয়ন্তী পালন Logo কবি নজরুল কলেজে বর্ণাঢ্য আয়োজনে রবীন্দ্র-নজরুল জয়ন্তী উদযাপন Logo বাংলাদেশে সামরিক স্থাপনা প্রতিষ্ঠার কথা ভাবছে চীন: আমেরিকা Logo সবাই একসঙ্গে বসায় মনে সাহস পেলাম: প্রধান উপদেষ্টা Logo হাসপাতালে জুলাই আন্দোলনে চোখ হারানো ৪ যুবকের বিষপান Logo মধুপুর শালবনে আবারও শাল গাছ ফেরত আনার ঘোষণা উপদেষ্টা রিজওয়ানার Logo ডিসেম্বরের মধ্যেই জাতীয় নির্বাচন হতে হবে: তারেক রহমান Logo ‘পদত্যাগ করতে ৫ আগস্ট শেখ হাসিনার পা ধরেছিলেন শেখ রেহানা’ Logo ‘স্বৈরাচার সকল ছিদ্র বন্ধ করলেও পতনের ছিদ্র বন্ধ করতে পারে না’

নাড়ুয়ামালা উচ্চ বিদ্যালয়ে প্রাক্তন শিক্ষার্থীদের ঈদ পূর্ণমিলনী অনুষ্ঠান

ঈদ পূর্ণমিলনী অনুষ্ঠানে আগত শিক্ষার্থীর একাংশ

‘বন্ধু, কী খবর বল?’ দীর্ঘ বছর পর বাল্যকালের বন্ধুর সঙ্গে দেখা হতেই এভাবে কুশল বিনিময় শুরু হয়। চলে আলাপচারিতা আর পারিবারিক ও কর্মস্থলের গল্প। কেউ কেউ ফিরে যান বিদ্যালয়জীবনের মজার স্মৃতির কথায়। নতুন-পুরোনো শিক্ষার্থীদের এমন আড্ডায় জমজমাট হয়ে উঠেছিল নাড়ুয়ামালা উচ্চ বিদ্যালয়ের সবুজ মাঠ।

ঈদুল ফিতরের পরের দিন মঙ্গলবার (১৮ জুন)অনুষ্ঠিত হয়েছে বিদ্যালয়ের প্রাক্তন শিক্ষার্থীদের পুনর্মিলনী।

আবু জাহিদ পায়েলের সভাপতিত্বে ডঃ মামুন সরকারের সঞ্চালনায় প্রধান অতিথি হিসেবে ছিলেন ৪২ বগুড়া ৭ আসনের সংসদ সদস্য  প্রফেসর ডঃ মোস্তফা আলম নান্নু। এছাড়া আরো উপস্থিত ছিলেন প্রাক্তন প্রধান শিক্ষক কান্তি ভূষণ স্যার, প্রাক্তন প্রধান শিক্ষক মাখন লাল পাল,প্রাক্তন ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক গঙ্গেশ চন্দ্র মন্ডল, প্রাক্তন সহকারী শিক্ষক শামসুল আলম, সহকারী শিক্ষক ফজলুর রহমান, এবং বর্তমান প্রধান শিক্ষক সাজ্জাদুর রহমান সূযা,স্কুলের সহকারী শিক্ষকগণ  নাড়ুয়ামালা উচ্চ বিদ্যালয় এর প্রাক্তন কৃতি শিক্ষার্থী ডঃশামীম হোসেন,পানি উন্নয়ন বোর্ডের ইঞ্জিনিয়ার আব্দুল মালেক এবং বিভিন্ন ব্যাচের কৃতি শিক্ষার্থীরা উপস্থিত ছিলেন।

দ্বিতীয় পর্বে প্রাক্তন শিক্ষার্থীদের পরিচয় ও স্মৃতিচারণা অনুষ্ঠানে বিভিন্ন বছরের শিক্ষার্থীরা তাঁদের অনুভূতি প্রকাশ করেন।নিজের অভিব্যক্তি প্রকাশ করতে গিয়ে ২০১০সালের এসএসসি ব্যাচের শিক্ষার্থী খাইরুল ইসলাম বলেন,আমি এ অনুষ্ঠানে এসে ধন্য।কোনদিন ভাবেনি এমন একটা অনুষ্ঠানে উপস্থিত থাকতে পারব।এখানে এসে স্কুল জীবনের অনেক স্মৃতি মনে পড়ছে। আমাদের শিক্ষকমন্ডলীরা যে সুশিক্ষা দিয়েছিলেন সেটাই পরবর্তী জীবনে আমার অনেক কাজে দিয়েছে।এই জায়গা আসার জন্য আমার স্কুল ও স্যারদের অবদান সবচেয়ে বেশি।অনেকেই বলেন চাকরি হয় না।তাদের প্রতি আমার পরামর্শ নিরাশ হয়েন না,পরিশ্রম করেন,আপনি অবশ্যই ফল পাবেন।’

আয়োজনে অংশগ্রহণকারীদের জন্য আপ্যায়নের ব্যবস্থা ছিল বৈচিত্র্যময়। ফুচকা, আইসক্রিম, চা আর দুপুরের খাবার ছিল উল্লেখযোগ্য।

জনপ্রিয় সংবাদ

চলতি মাসের ২৪ দিনে এল ২২৫ কোটি ডলার রেমিট্যান্স

নাড়ুয়ামালা উচ্চ বিদ্যালয়ে প্রাক্তন শিক্ষার্থীদের ঈদ পূর্ণমিলনী অনুষ্ঠান

আপডেট সময় ০৬:৩২:৪০ অপরাহ্ন, বুধবার, ১৯ জুন ২০২৪

‘বন্ধু, কী খবর বল?’ দীর্ঘ বছর পর বাল্যকালের বন্ধুর সঙ্গে দেখা হতেই এভাবে কুশল বিনিময় শুরু হয়। চলে আলাপচারিতা আর পারিবারিক ও কর্মস্থলের গল্প। কেউ কেউ ফিরে যান বিদ্যালয়জীবনের মজার স্মৃতির কথায়। নতুন-পুরোনো শিক্ষার্থীদের এমন আড্ডায় জমজমাট হয়ে উঠেছিল নাড়ুয়ামালা উচ্চ বিদ্যালয়ের সবুজ মাঠ।

ঈদুল ফিতরের পরের দিন মঙ্গলবার (১৮ জুন)অনুষ্ঠিত হয়েছে বিদ্যালয়ের প্রাক্তন শিক্ষার্থীদের পুনর্মিলনী।

আবু জাহিদ পায়েলের সভাপতিত্বে ডঃ মামুন সরকারের সঞ্চালনায় প্রধান অতিথি হিসেবে ছিলেন ৪২ বগুড়া ৭ আসনের সংসদ সদস্য  প্রফেসর ডঃ মোস্তফা আলম নান্নু। এছাড়া আরো উপস্থিত ছিলেন প্রাক্তন প্রধান শিক্ষক কান্তি ভূষণ স্যার, প্রাক্তন প্রধান শিক্ষক মাখন লাল পাল,প্রাক্তন ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক গঙ্গেশ চন্দ্র মন্ডল, প্রাক্তন সহকারী শিক্ষক শামসুল আলম, সহকারী শিক্ষক ফজলুর রহমান, এবং বর্তমান প্রধান শিক্ষক সাজ্জাদুর রহমান সূযা,স্কুলের সহকারী শিক্ষকগণ  নাড়ুয়ামালা উচ্চ বিদ্যালয় এর প্রাক্তন কৃতি শিক্ষার্থী ডঃশামীম হোসেন,পানি উন্নয়ন বোর্ডের ইঞ্জিনিয়ার আব্দুল মালেক এবং বিভিন্ন ব্যাচের কৃতি শিক্ষার্থীরা উপস্থিত ছিলেন।

দ্বিতীয় পর্বে প্রাক্তন শিক্ষার্থীদের পরিচয় ও স্মৃতিচারণা অনুষ্ঠানে বিভিন্ন বছরের শিক্ষার্থীরা তাঁদের অনুভূতি প্রকাশ করেন।নিজের অভিব্যক্তি প্রকাশ করতে গিয়ে ২০১০সালের এসএসসি ব্যাচের শিক্ষার্থী খাইরুল ইসলাম বলেন,আমি এ অনুষ্ঠানে এসে ধন্য।কোনদিন ভাবেনি এমন একটা অনুষ্ঠানে উপস্থিত থাকতে পারব।এখানে এসে স্কুল জীবনের অনেক স্মৃতি মনে পড়ছে। আমাদের শিক্ষকমন্ডলীরা যে সুশিক্ষা দিয়েছিলেন সেটাই পরবর্তী জীবনে আমার অনেক কাজে দিয়েছে।এই জায়গা আসার জন্য আমার স্কুল ও স্যারদের অবদান সবচেয়ে বেশি।অনেকেই বলেন চাকরি হয় না।তাদের প্রতি আমার পরামর্শ নিরাশ হয়েন না,পরিশ্রম করেন,আপনি অবশ্যই ফল পাবেন।’

আয়োজনে অংশগ্রহণকারীদের জন্য আপ্যায়নের ব্যবস্থা ছিল বৈচিত্র্যময়। ফুচকা, আইসক্রিম, চা আর দুপুরের খাবার ছিল উল্লেখযোগ্য।