ঢাকা ০৩:৩৩ অপরাহ্ন, শনিবার, ২৯ মার্চ ২০২৫, ১৫ চৈত্র ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম ::
Logo কমলাপুর থেকে নির্দিষ্ট সময়েই ছাড়ছে ট্রেন, নেই উপচে পড়া ভিড় Logo সবার আগে ঈদের তারিখ জানাল অস্ট্রেলিয়া Logo মিয়ানমারের মতো বাংলাদেশেও শক্তিশালী ভূমিকম্পের শঙ্কা Logo ঈদে ফাঁকা ঢাকার সুরক্ষায় সব ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা Logo মিয়ানমারে নিহতের সংখ্যা ১০০০ ছাড়িয়েছে, আহত এক হাজার ৬৭০ Logo প্রধান উপদেষ্টাকে ডক্টরেট ডিগ্রি দিলো চীনের পিকিং বিশ্ববিদ্যালয় Logo যমুনা সেতুতে চলতি বছর টোল আদায়ে নতুন রেকর্ড Logo আর্জেন্টিনার কাছে হারের জেরে দরিভালকে বরখাস্ত করল ব্রাজিল Logo দ্রুত নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা করেন,সংস্কার আপনাদের কাজ না: আমীর খসরু Logo মিয়ানমারে ভয়াবহ ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ১৪৪, আহত ৭৩২ জন

‘হ্যালো’ এর ইতিহাস

১৫০ বছর আগে টেলিফোন আবিষ্কার করেন বিজ্ঞানী স্যার অ্যালেকজান্ডার গ্রাহাম বেল। ১৮৭৬ সালের পর থেকে যোগাযোগব্যবস্থায় বিপ্লব আসে এর হাত ধরে।

গ্রাহাম বেল-ই ১৮৮৫ সালে প্রতিষ্ঠা করেন আমেরিকান টেলিফোন অ্যান্ড টেলিগ্রাফ কোম্পানি, যেটি ‘টিঅ্যান্ডটি’ নামে সমধিক পরিচিত।

গ্রাহাম বেলের মা এবং স্ত্রী দু’জনেই ছিলেন বধির। এ সমস্যা থেকে উত্তরণের জন্য তিনি শ্রবণশক্তি সম্পর্কিত ডিভাইস নিয়ে কাজ করেন। এরই এক পর্যায়ে তিনি টেলিফোন অবিষ্কার করেন।

আমরা রিসিভার তুলেই ‘হ্যালো’ বলে সম্বোধন করি অপরপ্রান্তে থাকা বাবা-মা, ভাইবোন, স্বামী-স্ত্রী, বন্ধুদের সঙ্গে। এই ‘হ্যালো’ শব্দটি কেন বলি বা এর উৎপত্তি কোথায় বা কখন থেকে কীভাবে হ্যালো বলা শুরু তা হয়তো আমাদের অনেকেরই জানা নেই।

তথ্যানুসন্ধানে জানা গেছে, ‘হ্যালো’ একটি মেয়ের নাম। যার পুরো নাম মার্গারেট হ্যালো। তিনি ছিলেন আলেকজান্ডার গ্রাহাম বেলের মেয়েবন্ধু। গ্রাহাম বেল টেলিফোন আবিষ্কার করে প্রথম যে কথাটি বলেন, তা হলো ‘হ্যালো’। সেই থেকেই হ্যালো শব্দটি বিশ্বজুড়ে টেলিফোন ব্যবহারকারীদের কাছে জনপ্রিয় একটি শব্দ।

জনপ্রিয় সংবাদ

কমলাপুর থেকে নির্দিষ্ট সময়েই ছাড়ছে ট্রেন, নেই উপচে পড়া ভিড়

‘হ্যালো’ এর ইতিহাস

আপডেট সময় ০৭:৫৮:৫০ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ৭ জুন ২০২৪

১৫০ বছর আগে টেলিফোন আবিষ্কার করেন বিজ্ঞানী স্যার অ্যালেকজান্ডার গ্রাহাম বেল। ১৮৭৬ সালের পর থেকে যোগাযোগব্যবস্থায় বিপ্লব আসে এর হাত ধরে।

গ্রাহাম বেল-ই ১৮৮৫ সালে প্রতিষ্ঠা করেন আমেরিকান টেলিফোন অ্যান্ড টেলিগ্রাফ কোম্পানি, যেটি ‘টিঅ্যান্ডটি’ নামে সমধিক পরিচিত।

গ্রাহাম বেলের মা এবং স্ত্রী দু’জনেই ছিলেন বধির। এ সমস্যা থেকে উত্তরণের জন্য তিনি শ্রবণশক্তি সম্পর্কিত ডিভাইস নিয়ে কাজ করেন। এরই এক পর্যায়ে তিনি টেলিফোন অবিষ্কার করেন।

আমরা রিসিভার তুলেই ‘হ্যালো’ বলে সম্বোধন করি অপরপ্রান্তে থাকা বাবা-মা, ভাইবোন, স্বামী-স্ত্রী, বন্ধুদের সঙ্গে। এই ‘হ্যালো’ শব্দটি কেন বলি বা এর উৎপত্তি কোথায় বা কখন থেকে কীভাবে হ্যালো বলা শুরু তা হয়তো আমাদের অনেকেরই জানা নেই।

তথ্যানুসন্ধানে জানা গেছে, ‘হ্যালো’ একটি মেয়ের নাম। যার পুরো নাম মার্গারেট হ্যালো। তিনি ছিলেন আলেকজান্ডার গ্রাহাম বেলের মেয়েবন্ধু। গ্রাহাম বেল টেলিফোন আবিষ্কার করে প্রথম যে কথাটি বলেন, তা হলো ‘হ্যালো’। সেই থেকেই হ্যালো শব্দটি বিশ্বজুড়ে টেলিফোন ব্যবহারকারীদের কাছে জনপ্রিয় একটি শব্দ।