ঢাকা ০৭:১৮ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ১৬ মে ২০২৫, ২ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম ::
Logo সমাবর্তনে অংশ নিলেন বাঁশখালীর তিন আইনজীবী Logo দিল্লিতে বাংলাদেশের হাইকমিশনারের পরিচয়পত্র পেশ স্থগিত Logo ঢাবি টিএসসিতে ‘আপ বাংলাদেশ’ এর সংগঠকদের মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত Logo বাঁশখালীর কৃতি সন্তান ড. হারুন হাফিজ সিকদারের ডক্টরেট ডিগ্রি অর্জন Logo রাজশাহীর পরিবর্তে চাঁপাইনবাবগঞ্জ থেকে আন্তঃনগর ট্রেন চালুর দাবিতে অবরোধ Logo দেশের সার্বভৌমত্ব বর্তমান সরকারের কাছে নিরাপদ নয়: মির্জা আব্বাস Logo যাই করেন, ছাত্রলীগ হইতে যাইয়েন না: হান্নান মাসউদের হুঁশিয়ারি Logo দুই উপদেষ্টার সাবেক ব্যক্তিগত কর্মকর্তা ও এনসিপি নেতাকে দুদকে তলব Logo রক্ত লাগলে রক্ত নে- জগন্নাথের হল দে, রাজপথে শিক্ষার্থীদের লিখনি Logo নোয়াখালী সরকারি কলেজে সাম্য হত্যার প্রতিবাদে ছাত্রদলের অবস্থান কর্মসূচি

সর্বজনীন পেনশন স্কিম প্রত্যাহারের দাবিতে নোবিপ্রবি কর্মকর্তাদের মানববন্ধন

মাননবন্ধন ও মৌন মিছিল

সর্বজনীন পেনশন স্কিম বিধিমালার প্রজ্ঞাপন থেকে পাবলিক বিশবিদ্যালয়ের অন্তর্ভুক্তি বাতিলের দাবিতে মাননবন্ধন ও মৌন মিছিল করেছে কর্মকর্তাদের সংগঠন নোবিপ্রাবি অফিসার্স এসোসিয়েশন। বাংলাদেশ

আন্তঃবিশবিদ্যালয় অফিসার্স ফেডারেশনের আহ্বানে সাড়া দিয়ে মঙ্গলবার (০৪ জুন ২০২৪) নোবিপ্রবির প্রসাশনিক ভবনের সামনে এ কর্মসূচি পালন করা হয়। এর আগে প্রশাসনিক ভবন থেকে মৌন মিছিল বের করে গোল চত্বর প্রদক্ষিণ করে সংগঠনের নেতা-কর্মীরা।

নোবিপ্রবি অফিসার্স এসোসিয়েশনের সাধারণ সম্পাদক জনাব মোঃ ইবনে ওয়াজিদ ইসলাম ইমনের সঞ্চালনায় মানববন্ধনে উপস্থিত ছিলেন অফিসার্স এসোসিয়েশনের সভাপতি জনাব মেজবাহ উদ্দিন পলাশ, বাংলাদেশ আন্তঃবিশবিদ্যালয় অফিসার্স ফেডারেশনের সহসভাপতি তারেক মো. রাশেদ উদ্দিন ও যুগ্ম মহাসচিব সাখাওয়াত হোসেনসহ নোবিপ্রবি অফিসার্স এসোসিয়েশনের অন্যান্য নেতা-কর্মী

কর্মসূচিতে নেতৃবৃন্দ বলেন, অর্থ মন্ত্রণালয় থেকে জারিকৃত একটি প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে- ‘সকল স্ব-শাসিত, স্বায়ত্তশাসিত, রাষ্ট্রায়ত্ত, সংবিধিবদ্ধ বা সমজাতীয় সংস্থা এবং উহাদের অধীনস্থ অঙ্গ প্রতিষ্ঠানসমূহের চাকরিতে যে সকল কর্মকর্তা বা কর্মচারী, তাহারা যে নামেই অভিহিত হউন না কেন, ১ জুলাই, ২০২৪ খ্রিষ্টাব্দ তারিখ ও তৎপরবর্তী সময়ে নূতন যোগদান করিবেন, তাহাদের সর্বজনীন পেনশন ব্যবস্থাপনার আওতাভুক্ত’ করবে উল্লেখ রয়েছে। হঠাৎ করে জারি করা এ প্রজ্ঞাপন খুবই বৈষম্যমূলক। আগামী প্রজন্মের কর্মকর্তাদের অধিকার রক্ষায় আমরা আজকের এ কর্মসূচি পালন করছি। প্রশ্নবিদ্ধ এ প্রজ্ঞাপনের ফলে সারাদেশের পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে অস্থিরতা ও অসন্তোষ সৃষ্টি হয়েছে। যা শিক্ষার সুষ্ঠু পরিবেশকে ব্যাহত করছে। আমরা অনতিবিলম্বে এ প্রজ্ঞাপনে পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের অন্তর্ভুক্তি বাতিল চাই।

কর্মসূচীর সভাপতি মেজবাহ উদ্দিন পলাশ বলেন, “বিশ্ববিদ্যালয়ের স্থিতিশীল পরিস্থিতিকে নস্যাৎ করার জন্য গুটি কয়েক কুচক্রী আমলা মহল সরকারের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করছে। এই ধরনের পেনশন স্কিম বিশ্ববিদ্যালয়ের কর্মকর্তাদের জন্য অযৌক্তিক। বঙ্গবন্ধু কন্যা মাননীয় প্রধানমন্ত্রী সবসময় আমাদের কথা শুনেন। আমরা মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর কাছে অনুরোধ জানাবো এই ধরনের অযৌক্তিক নীতিমালা দ্রুত প্রত্যাহার করার জন্য।”

জনপ্রিয় সংবাদ

সমাবর্তনে অংশ নিলেন বাঁশখালীর তিন আইনজীবী

সর্বজনীন পেনশন স্কিম প্রত্যাহারের দাবিতে নোবিপ্রবি কর্মকর্তাদের মানববন্ধন

আপডেট সময় ০১:৪৮:১২ অপরাহ্ন, বুধবার, ৫ জুন ২০২৪

সর্বজনীন পেনশন স্কিম বিধিমালার প্রজ্ঞাপন থেকে পাবলিক বিশবিদ্যালয়ের অন্তর্ভুক্তি বাতিলের দাবিতে মাননবন্ধন ও মৌন মিছিল করেছে কর্মকর্তাদের সংগঠন নোবিপ্রাবি অফিসার্স এসোসিয়েশন। বাংলাদেশ

আন্তঃবিশবিদ্যালয় অফিসার্স ফেডারেশনের আহ্বানে সাড়া দিয়ে মঙ্গলবার (০৪ জুন ২০২৪) নোবিপ্রবির প্রসাশনিক ভবনের সামনে এ কর্মসূচি পালন করা হয়। এর আগে প্রশাসনিক ভবন থেকে মৌন মিছিল বের করে গোল চত্বর প্রদক্ষিণ করে সংগঠনের নেতা-কর্মীরা।

নোবিপ্রবি অফিসার্স এসোসিয়েশনের সাধারণ সম্পাদক জনাব মোঃ ইবনে ওয়াজিদ ইসলাম ইমনের সঞ্চালনায় মানববন্ধনে উপস্থিত ছিলেন অফিসার্স এসোসিয়েশনের সভাপতি জনাব মেজবাহ উদ্দিন পলাশ, বাংলাদেশ আন্তঃবিশবিদ্যালয় অফিসার্স ফেডারেশনের সহসভাপতি তারেক মো. রাশেদ উদ্দিন ও যুগ্ম মহাসচিব সাখাওয়াত হোসেনসহ নোবিপ্রবি অফিসার্স এসোসিয়েশনের অন্যান্য নেতা-কর্মী

কর্মসূচিতে নেতৃবৃন্দ বলেন, অর্থ মন্ত্রণালয় থেকে জারিকৃত একটি প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে- ‘সকল স্ব-শাসিত, স্বায়ত্তশাসিত, রাষ্ট্রায়ত্ত, সংবিধিবদ্ধ বা সমজাতীয় সংস্থা এবং উহাদের অধীনস্থ অঙ্গ প্রতিষ্ঠানসমূহের চাকরিতে যে সকল কর্মকর্তা বা কর্মচারী, তাহারা যে নামেই অভিহিত হউন না কেন, ১ জুলাই, ২০২৪ খ্রিষ্টাব্দ তারিখ ও তৎপরবর্তী সময়ে নূতন যোগদান করিবেন, তাহাদের সর্বজনীন পেনশন ব্যবস্থাপনার আওতাভুক্ত’ করবে উল্লেখ রয়েছে। হঠাৎ করে জারি করা এ প্রজ্ঞাপন খুবই বৈষম্যমূলক। আগামী প্রজন্মের কর্মকর্তাদের অধিকার রক্ষায় আমরা আজকের এ কর্মসূচি পালন করছি। প্রশ্নবিদ্ধ এ প্রজ্ঞাপনের ফলে সারাদেশের পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে অস্থিরতা ও অসন্তোষ সৃষ্টি হয়েছে। যা শিক্ষার সুষ্ঠু পরিবেশকে ব্যাহত করছে। আমরা অনতিবিলম্বে এ প্রজ্ঞাপনে পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের অন্তর্ভুক্তি বাতিল চাই।

কর্মসূচীর সভাপতি মেজবাহ উদ্দিন পলাশ বলেন, “বিশ্ববিদ্যালয়ের স্থিতিশীল পরিস্থিতিকে নস্যাৎ করার জন্য গুটি কয়েক কুচক্রী আমলা মহল সরকারের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করছে। এই ধরনের পেনশন স্কিম বিশ্ববিদ্যালয়ের কর্মকর্তাদের জন্য অযৌক্তিক। বঙ্গবন্ধু কন্যা মাননীয় প্রধানমন্ত্রী সবসময় আমাদের কথা শুনেন। আমরা মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর কাছে অনুরোধ জানাবো এই ধরনের অযৌক্তিক নীতিমালা দ্রুত প্রত্যাহার করার জন্য।”