ঢাকা ০৯:৩৩ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২৬ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ১১ আশ্বিন ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম ::
Logo ‘পিআর ছাড়া নির্বাচন গ্রহণযোগ্য হবে না, আন্তর্জাতিক মহলেও হবে প্রশ্নবিদ্ধ’ Logo জুলাই সনদের ভিত্তিতে ছাড়া কোনো নির্বাচন হবে না: অধ্যাপক আবুল হাশেম Logo চূড়ান্ত নয়, জালালে শুধু প্রাথমিক প্রিন্টিংয়ের দাবি ফেরদৌস ওয়াহিদের Logo উত্তর প্রদেশে ‘আই লাভ মুহাম্মদ’ পোস্টার বিতর্ক, ব্যাপক উত্তেজনা-সংঘর্ষ Logo এবার বিমানবন্দরে আটকে দেওয়া হয়েছে সোহেল তাজকে Logo রাজধানী থেকে নিখোঁজ হওয়ার ঘটনা বিস্তারিত জানালেন জুলাই যোদ্ধা Logo শুক্রবার জাতিসংঘ সদর দপ্তরের সামনে ইউনূসকে স্বাগত জানাবে বিএনপি Logo ‘ঢাবির ভিসি সবার জন্য সমান সুযোগ নিশ্চিত না করেই নির্বাচন করেছেন’ Logo পিআর না বুঝলে বিনামূল্যে প্রশিক্ষণ দিবে জামায়াত : ড. রেজাউল করিম Logo জাতীয় পার্টিকে নিষিদ্ধ না করলে বড় আন্দোলনের হুঁশিয়ারি মঞ্চ-২৪ এর

রোহিঙ্গা ও স্থানীয়দের জন্য ৮২৩৫ কোটি টাকা দিচ্ছে বিশ্বব্যাংক

রোহিঙ্গা ও স্থানীয়দের জন্য ৮২৩৫ কোটি টাকা দিচ্ছে বিশ্বব্যাংক

মিয়ানমার থেকে বাস্তুচ্যুত হয়ে বাংলাদেশে আসা রোহিঙ্গা এবং তাদের আশ্রয়দাতা স্থানীয় জনগোষ্ঠীকে মৌলিক সেবা ও সুবিধা দেওয়ার জন্য ৭০ কোটি ডলার ঋণ ও অনুদান দিচ্ছে বিশ্বব্যাংক। বাংলাদেশি মুদ্রায় এর পরিমাণ ৮ হাজার ২৩৫ কোটি ৫০ লাখ টাকা (প্রতি ডলার ১১৭ টাকা ৬৫ পয়সা ধরে)। বুধবার (২৯ মে) বিশ্বব্যাংকের বাংলাদেশ অফিস থেকে পাঠানো সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে। আগের দিন মঙ্গলবার বিশ্বব্যাংকের নির্বাহী পরিচালকদের পর্ষদ এ ঋণ ও অনুদান অনুমোদন করে।

এ অর্থের অর্ধেক অনুদান, যা বাস্তুচ্যুত রোহিঙ্গাদের জীবনমান উন্নয়নের জন্য ব্যয় করা হবে। বাকি অর্ধেক রোহিঙ্গা বসতি সংশ্লিষ্ট এলাকায় বসবাসরত স্থানীয় জনগোষ্ঠীর মৌলিক সেবা ও সুবিধা দিতে ঋণ হিসেবে দেওয়া হচ্ছে।

বাংলাদেশ ও ভুটানে নিযুক্ত বিশ্বব্যাংকের কান্ট্রি ডিরেক্টর আবদুলায়ে সেক বলেছেন, আমরা প্রায় ১ মিলিয়ন (১০ লাখ) রোহিঙ্গা জনগোষ্ঠীর সহায়তায় বাংলাদেশ সরকারের উদারতাকে বিশেষভাবে প্রশংসা করি। আমরা স্থানীয় আশ্রয়দাতা গোষ্ঠীর ওপর ব্যাপক চাপের বিষয়টিও উপলব্ধি করি। এ সঙ্কট সাত বছর ধরে চলছে। তাদের স্বল্পমেয়াদি ও জরুরি চাহিদা মেটানোর পাশাপাশি দীর্ঘমেয়াদি পরিকল্পনা ও টেকসই সমাধান অত্যাবশ্যকীয় হয়ে পড়েছে। আমরা এ জটিল সঙ্কট মোকাবিলা এবং রোহিঙ্গা ও তাদের আশ্রয়দাতা স্থানীয় জনগোষ্ঠীর কল্যাণে বাংলাদেশ সরকারকে সাহায্য করতে অঙ্গীকারবদ্ধ।

৩৫ কোটি ডলারের ‘ইনক্লুসিভ সার্ভিসেস অ্যান্ড অপরচুনিটিজ ফর হোস্ট কমিউনিটি অ্যান্ড ডিসপ্লেসড রোহিঙ্গা পপুলেশন (আইএসও)’ প্রকল্প এবং ৩৫ কোটি ডলারের ‘হোস্ট অ্যান্ড রোহিঙ্গা এনহ্যান্সমেন্ট অব লাইভস (হেল্প)’ প্রকল্প দুটি বাস্তুচ্যুত রোহিঙ্গা জনগোষ্ঠী এবং বাংলাদেশি আশ্রয়দাতাদের সহায়তা করবে। রোহিঙ্গা জনগোষ্ঠীর সহায়তায় বিশ্বব্যাংকের ‘আইডিএ-২০ উইন্ডো ফর হোস্ট কমিউনিটিজ অ্যান্ড রিফিউজিস’ এর আওতায় অনুদান হিসেবে এ অর্থায়ন করা হবে। দুটি প্রকল্পেরই অর্ধেক অর্থ অনুদান, যা ফেরত দিতে হবে না। বাকি অর্ধেক অর্থ সফট লোন হিসেবে অনুমোদন করেছে বিশ্বব্যাংক, যা সুদে-আসলে ফেরত দিতে হবে বাংলাদেশকে।

‘পিআর ছাড়া নির্বাচন গ্রহণযোগ্য হবে না, আন্তর্জাতিক মহলেও হবে প্রশ্নবিদ্ধ’

রোহিঙ্গা ও স্থানীয়দের জন্য ৮২৩৫ কোটি টাকা দিচ্ছে বিশ্বব্যাংক

আপডেট সময় ০৯:৩০:২৮ অপরাহ্ন, বুধবার, ২৯ মে ২০২৪

মিয়ানমার থেকে বাস্তুচ্যুত হয়ে বাংলাদেশে আসা রোহিঙ্গা এবং তাদের আশ্রয়দাতা স্থানীয় জনগোষ্ঠীকে মৌলিক সেবা ও সুবিধা দেওয়ার জন্য ৭০ কোটি ডলার ঋণ ও অনুদান দিচ্ছে বিশ্বব্যাংক। বাংলাদেশি মুদ্রায় এর পরিমাণ ৮ হাজার ২৩৫ কোটি ৫০ লাখ টাকা (প্রতি ডলার ১১৭ টাকা ৬৫ পয়সা ধরে)। বুধবার (২৯ মে) বিশ্বব্যাংকের বাংলাদেশ অফিস থেকে পাঠানো সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে। আগের দিন মঙ্গলবার বিশ্বব্যাংকের নির্বাহী পরিচালকদের পর্ষদ এ ঋণ ও অনুদান অনুমোদন করে।

এ অর্থের অর্ধেক অনুদান, যা বাস্তুচ্যুত রোহিঙ্গাদের জীবনমান উন্নয়নের জন্য ব্যয় করা হবে। বাকি অর্ধেক রোহিঙ্গা বসতি সংশ্লিষ্ট এলাকায় বসবাসরত স্থানীয় জনগোষ্ঠীর মৌলিক সেবা ও সুবিধা দিতে ঋণ হিসেবে দেওয়া হচ্ছে।

বাংলাদেশ ও ভুটানে নিযুক্ত বিশ্বব্যাংকের কান্ট্রি ডিরেক্টর আবদুলায়ে সেক বলেছেন, আমরা প্রায় ১ মিলিয়ন (১০ লাখ) রোহিঙ্গা জনগোষ্ঠীর সহায়তায় বাংলাদেশ সরকারের উদারতাকে বিশেষভাবে প্রশংসা করি। আমরা স্থানীয় আশ্রয়দাতা গোষ্ঠীর ওপর ব্যাপক চাপের বিষয়টিও উপলব্ধি করি। এ সঙ্কট সাত বছর ধরে চলছে। তাদের স্বল্পমেয়াদি ও জরুরি চাহিদা মেটানোর পাশাপাশি দীর্ঘমেয়াদি পরিকল্পনা ও টেকসই সমাধান অত্যাবশ্যকীয় হয়ে পড়েছে। আমরা এ জটিল সঙ্কট মোকাবিলা এবং রোহিঙ্গা ও তাদের আশ্রয়দাতা স্থানীয় জনগোষ্ঠীর কল্যাণে বাংলাদেশ সরকারকে সাহায্য করতে অঙ্গীকারবদ্ধ।

৩৫ কোটি ডলারের ‘ইনক্লুসিভ সার্ভিসেস অ্যান্ড অপরচুনিটিজ ফর হোস্ট কমিউনিটি অ্যান্ড ডিসপ্লেসড রোহিঙ্গা পপুলেশন (আইএসও)’ প্রকল্প এবং ৩৫ কোটি ডলারের ‘হোস্ট অ্যান্ড রোহিঙ্গা এনহ্যান্সমেন্ট অব লাইভস (হেল্প)’ প্রকল্প দুটি বাস্তুচ্যুত রোহিঙ্গা জনগোষ্ঠী এবং বাংলাদেশি আশ্রয়দাতাদের সহায়তা করবে। রোহিঙ্গা জনগোষ্ঠীর সহায়তায় বিশ্বব্যাংকের ‘আইডিএ-২০ উইন্ডো ফর হোস্ট কমিউনিটিজ অ্যান্ড রিফিউজিস’ এর আওতায় অনুদান হিসেবে এ অর্থায়ন করা হবে। দুটি প্রকল্পেরই অর্ধেক অর্থ অনুদান, যা ফেরত দিতে হবে না। বাকি অর্ধেক অর্থ সফট লোন হিসেবে অনুমোদন করেছে বিশ্বব্যাংক, যা সুদে-আসলে ফেরত দিতে হবে বাংলাদেশকে।