ঢাকা ১১:২০ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ১৮ অক্টোবর ২০২৪, ৩ কার্তিক ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

আমেরিকার শিক্ষার্থীদের সাথে সংহতি প্রকাশ করে ওয়ার্ল্ড ইউনিভার্সিটির শিক্ষার্থীদের মানববন্ধন

সাম্প্রতিক সময়ে যুক্তরাষ্ট্রের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে ছড়িয়ে পড়া ফিলিস্তিনের মুক্তির জন্য শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভের সাথে সংহতি জানিয়ে র‍যালী ও মানববন্ধন করেছে ওয়ার্ল্ড ইউনিভার্সিটির সাধারণ শিক্ষার্থীরা। এসময় বিক্ষোভ সমাবেশ থেকে পৃথিবী জুড়ে নিপীড়িত, নিষ্পেষিত, শোষিত মানুষের পক্ষে, মানবতার পক্ষে সকলকে ঐক্যবদ্ধ হয়ে প্রতিরোধ গড়ে তোলার আহ্বান জানায় তারা। ২৯ মে (রবিবার) বিকেল ৪টার দিকে ইউনিভার্সিটির মেইন গেইটে সাধারণ শিক্ষার্থীর ব্যানারে এ মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়।

আন্দোলনকারী শিক্ষার্থীরা বলেন, পৃথিবীর সবচেয়ে তথ্যপ্রমাণবহুল জঘন্যতম গণহত্যা হলো ফিলিস্তিনের গণহত্যা। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পরে এতসংখ্যক নারী-শিশু এর আগে কখনও হত্যা হয়নি। অথচ মানবতার ফেরিওয়ালা বলে দাবি করা পৃথিবীর মোড়লরাই প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষভাবে এ গণহত্যায় মদদ দিচ্ছে।

মানুষ হিসেবে মানবিক দাবি নিয়ে ফিলিস্তিনের পাশে দাঁড়াবার ঘোষণা দেন শিক্ষার্থীরা।

এই সংহতি প্রকাশের কারণ জানতে চাইলে মানববন্ধনে অবস্থান নেওয়া শিক্ষার্থীরা জানান, আমরা দেখেছি ফিলিস্তিনের হাসপাতালকে লক্ষ্য করে ইসরাইল হামলা চালিয়েছে। শুধু তাই নয়, ইসরাইলের হামলায় নিহতদের একটি বড় অংশ শিশু ও নারী। বাংলাদেশ তার স্বাধীনতা লাভ করার পথে এমনই এক গণহত্যা ও জাতিগত নিধনের মুখোমুখি হয়েছিলো। আমাদের বাবা-মা ও দাদা-দাদিদের কাছ থেকে তার ভয়ঙ্কর বর্ণনা আমরা শুনেছি। এখনও সেই ক্ষত চিহ্ন বয়ে নিয়ে যাচ্ছি আমরা। সেখানে ফিলিস্তিন বিগত প্রায় ৫ দশক ধরে এই6 ভয়ংকর অভিজ্ঞতার মধ্য দিয়ে যাচ্ছে। এটা অমানবিক। এই অমানবিকতা দেখে নিশ্চুপ থাকার মতো নিষ্ঠুর কিছু হতে পারে না।

মানববন্ধনে আরিফুল ইসলামের সঞ্চালনায় বক্তব্য রাখেন মারুফ, হাদীদ,তানজিমুল, তওহিদ প্রমুখ।

আমেরিকার শিক্ষার্থীদের সাথে সংহতি প্রকাশ করে ওয়ার্ল্ড ইউনিভার্সিটির শিক্ষার্থীদের মানববন্ধন

আপডেট সময় ০৭:৩২:৩২ অপরাহ্ন, বুধবার, ২৯ মে ২০২৪

সাম্প্রতিক সময়ে যুক্তরাষ্ট্রের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে ছড়িয়ে পড়া ফিলিস্তিনের মুক্তির জন্য শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভের সাথে সংহতি জানিয়ে র‍যালী ও মানববন্ধন করেছে ওয়ার্ল্ড ইউনিভার্সিটির সাধারণ শিক্ষার্থীরা। এসময় বিক্ষোভ সমাবেশ থেকে পৃথিবী জুড়ে নিপীড়িত, নিষ্পেষিত, শোষিত মানুষের পক্ষে, মানবতার পক্ষে সকলকে ঐক্যবদ্ধ হয়ে প্রতিরোধ গড়ে তোলার আহ্বান জানায় তারা। ২৯ মে (রবিবার) বিকেল ৪টার দিকে ইউনিভার্সিটির মেইন গেইটে সাধারণ শিক্ষার্থীর ব্যানারে এ মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়।

আন্দোলনকারী শিক্ষার্থীরা বলেন, পৃথিবীর সবচেয়ে তথ্যপ্রমাণবহুল জঘন্যতম গণহত্যা হলো ফিলিস্তিনের গণহত্যা। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পরে এতসংখ্যক নারী-শিশু এর আগে কখনও হত্যা হয়নি। অথচ মানবতার ফেরিওয়ালা বলে দাবি করা পৃথিবীর মোড়লরাই প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষভাবে এ গণহত্যায় মদদ দিচ্ছে।

মানুষ হিসেবে মানবিক দাবি নিয়ে ফিলিস্তিনের পাশে দাঁড়াবার ঘোষণা দেন শিক্ষার্থীরা।

এই সংহতি প্রকাশের কারণ জানতে চাইলে মানববন্ধনে অবস্থান নেওয়া শিক্ষার্থীরা জানান, আমরা দেখেছি ফিলিস্তিনের হাসপাতালকে লক্ষ্য করে ইসরাইল হামলা চালিয়েছে। শুধু তাই নয়, ইসরাইলের হামলায় নিহতদের একটি বড় অংশ শিশু ও নারী। বাংলাদেশ তার স্বাধীনতা লাভ করার পথে এমনই এক গণহত্যা ও জাতিগত নিধনের মুখোমুখি হয়েছিলো। আমাদের বাবা-মা ও দাদা-দাদিদের কাছ থেকে তার ভয়ঙ্কর বর্ণনা আমরা শুনেছি। এখনও সেই ক্ষত চিহ্ন বয়ে নিয়ে যাচ্ছি আমরা। সেখানে ফিলিস্তিন বিগত প্রায় ৫ দশক ধরে এই6 ভয়ংকর অভিজ্ঞতার মধ্য দিয়ে যাচ্ছে। এটা অমানবিক। এই অমানবিকতা দেখে নিশ্চুপ থাকার মতো নিষ্ঠুর কিছু হতে পারে না।

মানববন্ধনে আরিফুল ইসলামের সঞ্চালনায় বক্তব্য রাখেন মারুফ, হাদীদ,তানজিমুল, তওহিদ প্রমুখ।