ঢাকা ০৫:২৫ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২২ নভেম্বর ২০২৪, ৮ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

নোবিপ্রবিতে প্রতি ছয়জন শিক্ষার্থীর জন্য বরাদ্দ বাসের ১টি সিট

নোয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে (নোবিপ্রবি) শিক্ষার্থীদের তুলনায় বাস সংখ্যা অপ্রতুল হওয়ায় দেখা দিয়েছে তীব্র বাস সংকট। বিশ্ববিদ্যালয়ে বর্তমানে অধ্যয়নরত আছে প্রায় আট হাজার শিক্ষার্থী। শিক্ষার্থীদের যাতায়াতে বরাদ্দকৃত বাসের মোট সিট সংখ্যা প্রায় ১৩০০। সিট সংখ্যার তুলনায় ছয়গুণের চেয়েও বেশি শিক্ষার্থী যাতায়াত করে। ফলে আট কিলোমিটার দূরে শহরে থাকা শিক্ষার্থীদের গুনতে হচ্ছে বাড়তি ভাড়া। এতে নিয়মিত ক্লাস করতে যাওয়া-আসায় ভোগান্তি বাড়ছে শিক্ষার্থীদের। ভোগান্তি কমাতে বাস বাড়ানোর দাবি জানিয়েছে শিক্ষার্থীরা।

শিক্ষার্থীদের অভিযোগ, প্রতি বছরান্তে বাসে যাতায়াত বাবদ প্রতিজন শিক্ষার্থীর কাছ থেকে নেয়া হচ্ছে চারশ টাকা। অথচ ইদানীং বাসে জায়গা পাওয়া দুষ্কর হয়ে উঠেছে। উল্টো ভাড়া দিয়ে ক্যাম্পাসে যেতে হচ্ছে শিক্ষার্থীদের। বিশেষত সকাল ৯ টা এবং ৯.৩০ এর ক্যাম্পাসগামী বাসে শিক্ষার্থীর তুলনায় বাসের সংখ্যা নিতান্তই অপ্রতুল। অধিকাংশ শিক্ষার্থী আবাসন সংকটের কারণে নোয়াখালীর মাইজদী শহরে থাকে। বেশিরভাগ ডিপার্টমেন্টের ক্লাস ৯ টার পর শুরু হওয়ার কারণে এই সময়ের বাসে শিক্ষার্থীদের ভোগান্তি পোহাতে হয়। এছাড়াও ক্যাম্পাস থেকে স্বল্প দূরত্বে যেসব শিক্ষার্থী থাকে তাদেরকে প্রধানত অটো সার্ভিসের ওপর নির্ভর করতে হয়। এসব পরিবহনে রয়েছে অতিরিক্ত ভাড়া আদায়ের ব্যাপারে শিক্ষার্থীদের অভিযোগ।

নোয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে ৬টি অনুষদ ও ২টি ইন্সটিটিউটের অধীনে ৩৩টি বিভাগে অধ্যয়নরত আছে প্রায় ৮ হাজার শিক্ষার্থী। এর মধ্যে বিশ্ববিদ্যালয়ের ছেলেদের ২টি হল এবং মেয়েদের ৩টি হলে মোট আবাসিক শিক্ষার্থী আছে প্রায় আড়াই হাজার। বাকি সাড়ে ৫ হাজার শিক্ষার্থী বিশ্ববিদ্যালয়ের বাইরে বিভিন্ন মেসে থাকে।

বিশ্ববিদ্যালয়ের পরিবহন পুল হতে জানা যায়, শিক্ষার্থীদের পরিবহনের জন্য বিশ্ববিদ্যালয়ের বরাদ্দকৃত বাস মোট ২১ টি। বিশ্ববিদ্যালয়ের মালিকানাধীন ১১ টি বাসের পাশাপাশি ১০ টি বিআরটিসি বাস রয়েছে যেগুলো ভাড়ায় চালিত। আবাসিক-অনাবাসিক শিক্ষার্থীদের জন্য বরাদ্দকৃত এসব বাসের মোট সিট সংখ্যা ১৩০২ টি। ফলে বাসের সিটসংখ্যার তুলনায় ছয়গুণের চেয়েও বেশি শিক্ষার্থী রয়েছে। ১৬ শতাংশ শিক্ষার্থী বাসে যাতায়ত করতে পারে, বাকি ৮৪ শতাংশ শিক্ষার্থীদের লোকালে যেতে হয়। অর্থাৎ ছয়জন শিক্ষার্থীর জন্য বরাদ্দ একটি (০১) মাত্র সিট। বাড়তি এসব শিক্ষার্থীদের বাসে দাঁড়িয়ে, কোনসময় দরজায় ঝুলে যাতায়ত করতে হয়। মাঝে মাঝে অনেকের কপালে তা ও জুটে না।

বাসে ভোগান্তি নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের বেশ কয়েকজন অনাবাসিক শিক্ষার্থীর সাথে কথা হলে শিক্ষার্থীরা অভিযোগ করে বলেন, হলে সিট না পাওয়ায় শহর কেন্দ্রীক বিভিন্ন জায়গায় মেস ভাড়া করে থাকতে হয়। মেস থেকে ক্লাস করতে যাওয়ার পথে পরিবহনে অনেক সময় জায়গা থাকে না। শহর থেকে সকাল ৮টা, ৯ টা এবং ৯.৩০ টায় নিয়মিত বাস যায় ক্যাম্পাসে। সুধারাম থানার সামনে থেকে বাস ছাড়লেও বড় মসজিদ মোড়, পৌরবাজার, বিশ্বনাথ, রশিদ কলোনি, হোয়াইট হল, দত্ত বাড়ীর মোড়, দত্তের হাট ও সোনাপুর থেকেও শিক্ষার্থীরা বাসে ওঠে। বর্তমানে বাসের তীব্র সংকটের কারণে পৌর বাজার বা বিশ্বনাথ থেকেই বাসে দাড়ানোর জায়গাই পাওয়া যায় না। যার কারণে অনেক শিক্ষার্থীকেই বাসে উঠতে না পেরে ভাড়া দিয়ে যেতে হচ্ছে।

নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক ৪র্থ বর্ষের এক ভুক্তভোগী শিক্ষার্থী বলেন, আমরা বিশ্ববিদ্যালয়ের বেশিরভাগ শিক্ষার্থীর আবাসন সমস্যার কারণে মাইজদীতে মেসে থাকতে হয়। আমাদের যাতায়াতের জন্য বিশ্ববিদ্যালয়ে যে পরিবহন আছে তা শিক্ষার্থীর অনুপাত হিসেবে খুবই অপ্রতুল। আমাদের বেশিরভাগ ছাত্র-ছাত্রীদেরই আসা যাওয়া করতে হয় কোনমতে বাসের হাতল ধরে দাড়িয়ে দাড়িয়ে এমনকি দরজার বাইরে ঝুলিয়ে, যা বেশ ঝুঁকিপূর্ণ এবং কষ্টকর।

২য় বর্ষের আরেক শিক্ষার্থী ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেন, “প্রত্যেকদিন সকাল সাড়ে নয়টার বাসে ক্যাম্পাসে যাওয়ার সময় বাসে সিট পাওয়া যায় না এবং এমনও দিন আছে যেদিন বাসে উঠা যায় না। আমি প্রত্যেকদিন রশিদ কলোনি থেকে ক্যাম্পাসের উদ্দেশ্যে বাসে ওঠার জন্য রশিদ কলোনি মোড়ে দাঁড়িয়ে থাকি । তবে কিছু কিছু দিন যদি কপাল ভালো থাকে এবং আল্লাহর অশেষ কৃপায় বাসে হচ্ছে গিয়ে দাঁড়ানোর মত জায়গা পাওয়া যায় কিন্তু বেশিরভাগ সময় দেখা যায় বাসের ভিতরে কোন জায়গায় নেই।

বাসে ভোগান্তি নিয়ে শিক্ষার্থীদের অভিযোগের বিষয়ে নোবিপ্রবির পরিবহন প্রশাসক ড. কাউসার বলেন, “বাসের বিষয়ে এ পর্যন্ত আমার কাছে কোনো অভিযোগ আসেনি, এখন জানতে পেরেছি। প্রয়োজনে বাসের সংখ্যা বাড়িয়ে দিবো যাতে শিক্ষার্থীদের ভোগান্তি কমে।”

বিশ্ববিদ্যালয়ের কোষাধ্যক্ষ অধ্যাপক ড. নেওয়াজ মোহাম্মদ বাহাদুর বলেন, “বাসের বিষয়ে এ পর্যন্ত আমাদের কাছে কোনো লিখিত বা মৌখিক অভিযোগ আসেনি। এখন জানতে পেরেছি পরিবহন প্রশাসকের সাথে কথা বলে বাস বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নিবো। পরিবহন পুলে বাস বাড়ানোর বা নতুন বাস ক্রয়ের প্রশ্নে বলেন এখন বাস ক্রয়ে সরকারি নিষেধাজ্ঞা রয়েছে তবে আমাদের বাজেট আছে সরকারি নিষেধাজ্ঞা তুলে দিলে প্রয়োজনের প্রেক্ষিতে বাস কিনার সিদ্ধান্ত নিবো।”

ট্যাগস :
জনপ্রিয় সংবাদ

ইকুয়েডরকে ৭ গোল দিল আর্জেন্টিনা

নোবিপ্রবিতে প্রতি ছয়জন শিক্ষার্থীর জন্য বরাদ্দ বাসের ১টি সিট

আপডেট সময় ০৫:৫৭:৩২ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৮ মে ২০২৪

নোয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে (নোবিপ্রবি) শিক্ষার্থীদের তুলনায় বাস সংখ্যা অপ্রতুল হওয়ায় দেখা দিয়েছে তীব্র বাস সংকট। বিশ্ববিদ্যালয়ে বর্তমানে অধ্যয়নরত আছে প্রায় আট হাজার শিক্ষার্থী। শিক্ষার্থীদের যাতায়াতে বরাদ্দকৃত বাসের মোট সিট সংখ্যা প্রায় ১৩০০। সিট সংখ্যার তুলনায় ছয়গুণের চেয়েও বেশি শিক্ষার্থী যাতায়াত করে। ফলে আট কিলোমিটার দূরে শহরে থাকা শিক্ষার্থীদের গুনতে হচ্ছে বাড়তি ভাড়া। এতে নিয়মিত ক্লাস করতে যাওয়া-আসায় ভোগান্তি বাড়ছে শিক্ষার্থীদের। ভোগান্তি কমাতে বাস বাড়ানোর দাবি জানিয়েছে শিক্ষার্থীরা।

শিক্ষার্থীদের অভিযোগ, প্রতি বছরান্তে বাসে যাতায়াত বাবদ প্রতিজন শিক্ষার্থীর কাছ থেকে নেয়া হচ্ছে চারশ টাকা। অথচ ইদানীং বাসে জায়গা পাওয়া দুষ্কর হয়ে উঠেছে। উল্টো ভাড়া দিয়ে ক্যাম্পাসে যেতে হচ্ছে শিক্ষার্থীদের। বিশেষত সকাল ৯ টা এবং ৯.৩০ এর ক্যাম্পাসগামী বাসে শিক্ষার্থীর তুলনায় বাসের সংখ্যা নিতান্তই অপ্রতুল। অধিকাংশ শিক্ষার্থী আবাসন সংকটের কারণে নোয়াখালীর মাইজদী শহরে থাকে। বেশিরভাগ ডিপার্টমেন্টের ক্লাস ৯ টার পর শুরু হওয়ার কারণে এই সময়ের বাসে শিক্ষার্থীদের ভোগান্তি পোহাতে হয়। এছাড়াও ক্যাম্পাস থেকে স্বল্প দূরত্বে যেসব শিক্ষার্থী থাকে তাদেরকে প্রধানত অটো সার্ভিসের ওপর নির্ভর করতে হয়। এসব পরিবহনে রয়েছে অতিরিক্ত ভাড়া আদায়ের ব্যাপারে শিক্ষার্থীদের অভিযোগ।

নোয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে ৬টি অনুষদ ও ২টি ইন্সটিটিউটের অধীনে ৩৩টি বিভাগে অধ্যয়নরত আছে প্রায় ৮ হাজার শিক্ষার্থী। এর মধ্যে বিশ্ববিদ্যালয়ের ছেলেদের ২টি হল এবং মেয়েদের ৩টি হলে মোট আবাসিক শিক্ষার্থী আছে প্রায় আড়াই হাজার। বাকি সাড়ে ৫ হাজার শিক্ষার্থী বিশ্ববিদ্যালয়ের বাইরে বিভিন্ন মেসে থাকে।

বিশ্ববিদ্যালয়ের পরিবহন পুল হতে জানা যায়, শিক্ষার্থীদের পরিবহনের জন্য বিশ্ববিদ্যালয়ের বরাদ্দকৃত বাস মোট ২১ টি। বিশ্ববিদ্যালয়ের মালিকানাধীন ১১ টি বাসের পাশাপাশি ১০ টি বিআরটিসি বাস রয়েছে যেগুলো ভাড়ায় চালিত। আবাসিক-অনাবাসিক শিক্ষার্থীদের জন্য বরাদ্দকৃত এসব বাসের মোট সিট সংখ্যা ১৩০২ টি। ফলে বাসের সিটসংখ্যার তুলনায় ছয়গুণের চেয়েও বেশি শিক্ষার্থী রয়েছে। ১৬ শতাংশ শিক্ষার্থী বাসে যাতায়ত করতে পারে, বাকি ৮৪ শতাংশ শিক্ষার্থীদের লোকালে যেতে হয়। অর্থাৎ ছয়জন শিক্ষার্থীর জন্য বরাদ্দ একটি (০১) মাত্র সিট। বাড়তি এসব শিক্ষার্থীদের বাসে দাঁড়িয়ে, কোনসময় দরজায় ঝুলে যাতায়ত করতে হয়। মাঝে মাঝে অনেকের কপালে তা ও জুটে না।

বাসে ভোগান্তি নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের বেশ কয়েকজন অনাবাসিক শিক্ষার্থীর সাথে কথা হলে শিক্ষার্থীরা অভিযোগ করে বলেন, হলে সিট না পাওয়ায় শহর কেন্দ্রীক বিভিন্ন জায়গায় মেস ভাড়া করে থাকতে হয়। মেস থেকে ক্লাস করতে যাওয়ার পথে পরিবহনে অনেক সময় জায়গা থাকে না। শহর থেকে সকাল ৮টা, ৯ টা এবং ৯.৩০ টায় নিয়মিত বাস যায় ক্যাম্পাসে। সুধারাম থানার সামনে থেকে বাস ছাড়লেও বড় মসজিদ মোড়, পৌরবাজার, বিশ্বনাথ, রশিদ কলোনি, হোয়াইট হল, দত্ত বাড়ীর মোড়, দত্তের হাট ও সোনাপুর থেকেও শিক্ষার্থীরা বাসে ওঠে। বর্তমানে বাসের তীব্র সংকটের কারণে পৌর বাজার বা বিশ্বনাথ থেকেই বাসে দাড়ানোর জায়গাই পাওয়া যায় না। যার কারণে অনেক শিক্ষার্থীকেই বাসে উঠতে না পেরে ভাড়া দিয়ে যেতে হচ্ছে।

নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক ৪র্থ বর্ষের এক ভুক্তভোগী শিক্ষার্থী বলেন, আমরা বিশ্ববিদ্যালয়ের বেশিরভাগ শিক্ষার্থীর আবাসন সমস্যার কারণে মাইজদীতে মেসে থাকতে হয়। আমাদের যাতায়াতের জন্য বিশ্ববিদ্যালয়ে যে পরিবহন আছে তা শিক্ষার্থীর অনুপাত হিসেবে খুবই অপ্রতুল। আমাদের বেশিরভাগ ছাত্র-ছাত্রীদেরই আসা যাওয়া করতে হয় কোনমতে বাসের হাতল ধরে দাড়িয়ে দাড়িয়ে এমনকি দরজার বাইরে ঝুলিয়ে, যা বেশ ঝুঁকিপূর্ণ এবং কষ্টকর।

২য় বর্ষের আরেক শিক্ষার্থী ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেন, “প্রত্যেকদিন সকাল সাড়ে নয়টার বাসে ক্যাম্পাসে যাওয়ার সময় বাসে সিট পাওয়া যায় না এবং এমনও দিন আছে যেদিন বাসে উঠা যায় না। আমি প্রত্যেকদিন রশিদ কলোনি থেকে ক্যাম্পাসের উদ্দেশ্যে বাসে ওঠার জন্য রশিদ কলোনি মোড়ে দাঁড়িয়ে থাকি । তবে কিছু কিছু দিন যদি কপাল ভালো থাকে এবং আল্লাহর অশেষ কৃপায় বাসে হচ্ছে গিয়ে দাঁড়ানোর মত জায়গা পাওয়া যায় কিন্তু বেশিরভাগ সময় দেখা যায় বাসের ভিতরে কোন জায়গায় নেই।

বাসে ভোগান্তি নিয়ে শিক্ষার্থীদের অভিযোগের বিষয়ে নোবিপ্রবির পরিবহন প্রশাসক ড. কাউসার বলেন, “বাসের বিষয়ে এ পর্যন্ত আমার কাছে কোনো অভিযোগ আসেনি, এখন জানতে পেরেছি। প্রয়োজনে বাসের সংখ্যা বাড়িয়ে দিবো যাতে শিক্ষার্থীদের ভোগান্তি কমে।”

বিশ্ববিদ্যালয়ের কোষাধ্যক্ষ অধ্যাপক ড. নেওয়াজ মোহাম্মদ বাহাদুর বলেন, “বাসের বিষয়ে এ পর্যন্ত আমাদের কাছে কোনো লিখিত বা মৌখিক অভিযোগ আসেনি। এখন জানতে পেরেছি পরিবহন প্রশাসকের সাথে কথা বলে বাস বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নিবো। পরিবহন পুলে বাস বাড়ানোর বা নতুন বাস ক্রয়ের প্রশ্নে বলেন এখন বাস ক্রয়ে সরকারি নিষেধাজ্ঞা রয়েছে তবে আমাদের বাজেট আছে সরকারি নিষেধাজ্ঞা তুলে দিলে প্রয়োজনের প্রেক্ষিতে বাস কিনার সিদ্ধান্ত নিবো।”