ঢাকা ০৯:৩৪ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ০৫ অগাস্ট ২০২৫, ২১ শ্রাবণ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম ::
Logo সাংবাদিকদের বিএনপির নয়, দেশ ও জনগণের হতে হবে: আমীর খসরু Logo এদেশের মানুষ চাঁদাবাজদের সাথে আর জোট দেখতে চায় না-অধ্যক্ষ মোস্তফা কামাল Logo আগামীর শাসকদের হাসিনার পরিণতি মনে রাখতে হবে: আসিফ মাহমুদ Logo ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন করতে সিইসিকে চিঠি দেবেন প্রধান উপদেষ্টা Logo বিএনপির আয়োজনে ৫ আগস্ট বিজয় র‌্যালি অনুষ্ঠিত হয়েছে Logo দীর্ঘ ১৬ বছরের ক্ষোভের বহিঃপ্রকাশ ৫ আগস্ট: মঈন খান Logo জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে শহীদদের জাতীয় বীর ঘোষণা Logo শহীদের জন্য মোনাজাত: জামায়াত আমিরকে বিএনপি নেতার বাধা Logo একনজরে দেখুন জুলাই ঘোষণাপত্রে যা যা থাকছে Logo জুলাই জাগরণে ময়মনসিংহে ছাত্রশিবিরের বর্ণাঢ্য র‍্যালি ও সমাবেশ অনুষ্ঠিত

পদ্মা সেতুতে ট্রেন চলাচল উদ্বোধন করলেন প্রধানমন্ত্রী

পদ্মা সেতুতে ট্রেন চলাচল উদ্বোধন করলেন প্রধানমন্ত্রী স্বপ্নের পদ্মা সেতু হয়ে ঢাকা-ভাঙা রেল চলাচল উদ্বোধন করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। মঙ্গলবার (১০ অক্টােবর) দুপুর ১২ টা ২৪ মিনিটে রেল চলাচল উদ্বোধন করেন তিনি। কিছুক্ষণের মধ্যে প্রধানমন্ত্রীকে নিয়ে ভাঙার উদ্দেশ্যে যাত্রা শুরু করবে রেল। এর আগে মাওয়া প্রান্তে সুধী সমাবেশে অংশ নেন এবং বক্তব্য রাখেন। দুপুর ২টায় তিনি ফরিদপুর জেলা আওয়ামী লীগের আয়োজনে ডা. কাজী আবু ইউসুফ স্টেডিয়ামে বক্তব্য রাখবেন। প্রকল্পের বিবরণ অনুযায়ী, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা একটি বিশেষ ট্রেনে পদ্মা সেতু পার হবেন। বাংলাদেশ রেলওয়ে পদ্মা সেতু রেল সংযোগ প্রকল্পের আওতায় ঢাকা থেকে যশোর পর্যন্ত ১৭২ কিলোমিটার দীর্ঘ নতুন রেল ট্র্যাক নির্মাণ করছে। এর ৮২ কিলোমিটার অংশ আগামীকাল খুলে দেওয়া হবে। যশোরকে সংযোগকারী অবশিষ্ট অংশটি আগামী বছরের জুনে চালু হওয়ার সম্ভাবনা আছে। গত বছরের জুনে যুগান্তকারী পদ্মা সেতু উদ্বোধনের এক বছর দুই মাস পর পদ্মা সেতু হয়ে ঢাকা-ভাঙ্গা রুটে রেল সার্ভিস চালু হতে যাচ্ছে। গত ৭ সেপ্টেম্বর পদ্মা সেতু দিয়ে ঢাকা-ভাঙ্গা রুটে বিশেষ ট্রেনের ট্রায়াল সম্পন্ন হয়। এর আগে পদ্মা সেতুতে পাথরহীন রেললাইনের কাজ শেষ হওয়ার পর গত ৪ এপ্রিল ভাঙ্গা থেকে পদ্মা সেতুর মাওয়া প্রান্ত পর্যন্ত ট্রায়াল রান চালায় বাংলাদেশ রেলওয়ে। গত বছরের ১৪ অক্টোবর প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ‘পদ্মা সেতু রেল সংযোগ নির্মাণ প্রকল্প’-এর আওতায় ঢাকা ও যশোরের মধ্যে রেল সংযোগ নির্মাণ কাজের উদ্বোধন করেন। প্রকল্পের ব্যয় ধরা হয়েছে ৩৯,২৪৬.৮০ কোটি টাকা। এতে চীনের এক্সিম ব্যাংক ২১,০৩৬.৭০ কোটি টাকা ঋণ দিচ্ছে। এ রেল প্রকল্পের বিশদ বিবরণে বলা হয়েছে, প্রকল্প সমাপ্ত হওয়ার পর দেশের মধ্য ও দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের সাথে রাজধানী শহরের প্রবেশপথ আরও বর্ধিত হবে, যা মুন্সীগঞ্জ, শরীয়তপুর, মাদারীপুর এবং নড়াইল জেলার নতুন এলাকাকে যুক্ত করবে। প্রকল্পটি ঢাকা-যশোর-খুলনা ২১২.০৫ কিলোমিটার সংক্ষিপ্ত রুট দিয়ে বিকল্প রেলপথ সংযোগ স্থাপন করবে। এটি বাংলাদেশে ট্রান্স-এশিয়ান রেলওয়ে নেটওয়ার্কের আরেকটি উপ-রুট স্থাপন করবে এবং জাতীয়, আঞ্চলিক ও আন্তর্জাতিক মালবাহী ও বিজি কন্টেইনার ট্রেন পরিষেবা চালু করবে। এ রুট কন্টেইনার বহনের জন্য গতি এবং লোড সীমাবদ্ধতা থেকে মুক্ত করবে।

স্বপ্নের পদ্মা সেতু হয়ে ঢাকা-ভাঙা রেল চলাচল উদ্বোধন করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। মঙ্গলবার (১০ অক্টােবর) দুপুর ১২ টা ২৪ মিনিটে রেল চলাচল উদ্বোধন করেন তিনি। কিছুক্ষণের মধ্যে প্রধানমন্ত্রীকে নিয়ে ভাঙার উদ্দেশ্যে যাত্রা শুরু করবে রেল। এর আগে মাওয়া প্রান্তে সুধী সমাবেশে অংশ নেন এবং বক্তব্য রাখেন। দুপুর ২টায় তিনি ফরিদপুর জেলা আওয়ামী লীগের আয়োজনে ডা. কাজী আবু ইউসুফ স্টেডিয়ামে বক্তব্য রাখবেন।

প্রকল্পের বিবরণ অনুযায়ী, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা একটি বিশেষ ট্রেনে পদ্মা সেতু পার হবেন। বাংলাদেশ রেলওয়ে পদ্মা সেতু রেল সংযোগ প্রকল্পের আওতায় ঢাকা থেকে যশোর পর্যন্ত ১৭২ কিলোমিটার দীর্ঘ নতুন রেল ট্র্যাক নির্মাণ করছে। এর ৮২ কিলোমিটার অংশ আগামীকাল খুলে দেওয়া হবে। যশোরকে সংযোগকারী অবশিষ্ট অংশটি আগামী বছরের জুনে চালু হওয়ার সম্ভাবনা আছে।

গত বছরের জুনে যুগান্তকারী পদ্মা সেতু উদ্বোধনের এক বছর দুই মাস পর পদ্মা সেতু হয়ে ঢাকা-ভাঙ্গা রুটে রেল সার্ভিস চালু হতে যাচ্ছে। গত ৭ সেপ্টেম্বর পদ্মা সেতু দিয়ে ঢাকা-ভাঙ্গা রুটে বিশেষ ট্রেনের ট্রায়াল সম্পন্ন হয়।

এর আগে পদ্মা সেতুতে পাথরহীন রেললাইনের কাজ শেষ হওয়ার পর গত ৪ এপ্রিল ভাঙ্গা থেকে পদ্মা সেতুর মাওয়া প্রান্ত পর্যন্ত ট্রায়াল রান চালায় বাংলাদেশ রেলওয়ে। গত বছরের ১৪ অক্টোবর প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ‘পদ্মা সেতু রেল সংযোগ নির্মাণ প্রকল্প’-এর আওতায় ঢাকা ও যশোরের মধ্যে রেল সংযোগ নির্মাণ কাজের উদ্বোধন করেন। প্রকল্পের ব্যয় ধরা হয়েছে ৩৯,২৪৬.৮০ কোটি টাকা। এতে চীনের এক্সিম ব্যাংক ২১,০৩৬.৭০ কোটি টাকা ঋণ দিচ্ছে। এ রেল প্রকল্পের বিশদ বিবরণে বলা হয়েছে, প্রকল্প সমাপ্ত হওয়ার পর দেশের মধ্য ও দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের সাথে রাজধানী শহরের প্রবেশপথ আরও বর্ধিত হবে, যা মুন্সীগঞ্জ, শরীয়তপুর, মাদারীপুর এবং নড়াইল জেলার নতুন এলাকাকে যুক্ত করবে।

প্রকল্পটি ঢাকা-যশোর-খুলনা ২১২.০৫ কিলোমিটার সংক্ষিপ্ত রুট দিয়ে বিকল্প রেলপথ সংযোগ স্থাপন করবে। এটি বাংলাদেশে ট্রান্স-এশিয়ান রেলওয়ে নেটওয়ার্কের আরেকটি উপ-রুট স্থাপন করবে এবং জাতীয়, আঞ্চলিক ও আন্তর্জাতিক মালবাহী ও বিজি কন্টেইনার ট্রেন পরিষেবা চালু করবে। এ রুট কন্টেইনার বহনের জন্য গতি এবং লোড সীমাবদ্ধতা থেকে মুক্ত করবে।

 

জনপ্রিয় সংবাদ

সাংবাদিকদের বিএনপির নয়, দেশ ও জনগণের হতে হবে: আমীর খসরু

পদ্মা সেতুতে ট্রেন চলাচল উদ্বোধন করলেন প্রধানমন্ত্রী

আপডেট সময় ১২:৪৩:২৭ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১০ অক্টোবর ২০২৩

স্বপ্নের পদ্মা সেতু হয়ে ঢাকা-ভাঙা রেল চলাচল উদ্বোধন করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। মঙ্গলবার (১০ অক্টােবর) দুপুর ১২ টা ২৪ মিনিটে রেল চলাচল উদ্বোধন করেন তিনি। কিছুক্ষণের মধ্যে প্রধানমন্ত্রীকে নিয়ে ভাঙার উদ্দেশ্যে যাত্রা শুরু করবে রেল। এর আগে মাওয়া প্রান্তে সুধী সমাবেশে অংশ নেন এবং বক্তব্য রাখেন। দুপুর ২টায় তিনি ফরিদপুর জেলা আওয়ামী লীগের আয়োজনে ডা. কাজী আবু ইউসুফ স্টেডিয়ামে বক্তব্য রাখবেন।

প্রকল্পের বিবরণ অনুযায়ী, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা একটি বিশেষ ট্রেনে পদ্মা সেতু পার হবেন। বাংলাদেশ রেলওয়ে পদ্মা সেতু রেল সংযোগ প্রকল্পের আওতায় ঢাকা থেকে যশোর পর্যন্ত ১৭২ কিলোমিটার দীর্ঘ নতুন রেল ট্র্যাক নির্মাণ করছে। এর ৮২ কিলোমিটার অংশ আগামীকাল খুলে দেওয়া হবে। যশোরকে সংযোগকারী অবশিষ্ট অংশটি আগামী বছরের জুনে চালু হওয়ার সম্ভাবনা আছে।

গত বছরের জুনে যুগান্তকারী পদ্মা সেতু উদ্বোধনের এক বছর দুই মাস পর পদ্মা সেতু হয়ে ঢাকা-ভাঙ্গা রুটে রেল সার্ভিস চালু হতে যাচ্ছে। গত ৭ সেপ্টেম্বর পদ্মা সেতু দিয়ে ঢাকা-ভাঙ্গা রুটে বিশেষ ট্রেনের ট্রায়াল সম্পন্ন হয়।

এর আগে পদ্মা সেতুতে পাথরহীন রেললাইনের কাজ শেষ হওয়ার পর গত ৪ এপ্রিল ভাঙ্গা থেকে পদ্মা সেতুর মাওয়া প্রান্ত পর্যন্ত ট্রায়াল রান চালায় বাংলাদেশ রেলওয়ে। গত বছরের ১৪ অক্টোবর প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ‘পদ্মা সেতু রেল সংযোগ নির্মাণ প্রকল্প’-এর আওতায় ঢাকা ও যশোরের মধ্যে রেল সংযোগ নির্মাণ কাজের উদ্বোধন করেন। প্রকল্পের ব্যয় ধরা হয়েছে ৩৯,২৪৬.৮০ কোটি টাকা। এতে চীনের এক্সিম ব্যাংক ২১,০৩৬.৭০ কোটি টাকা ঋণ দিচ্ছে। এ রেল প্রকল্পের বিশদ বিবরণে বলা হয়েছে, প্রকল্প সমাপ্ত হওয়ার পর দেশের মধ্য ও দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের সাথে রাজধানী শহরের প্রবেশপথ আরও বর্ধিত হবে, যা মুন্সীগঞ্জ, শরীয়তপুর, মাদারীপুর এবং নড়াইল জেলার নতুন এলাকাকে যুক্ত করবে।

প্রকল্পটি ঢাকা-যশোর-খুলনা ২১২.০৫ কিলোমিটার সংক্ষিপ্ত রুট দিয়ে বিকল্প রেলপথ সংযোগ স্থাপন করবে। এটি বাংলাদেশে ট্রান্স-এশিয়ান রেলওয়ে নেটওয়ার্কের আরেকটি উপ-রুট স্থাপন করবে এবং জাতীয়, আঞ্চলিক ও আন্তর্জাতিক মালবাহী ও বিজি কন্টেইনার ট্রেন পরিষেবা চালু করবে। এ রুট কন্টেইনার বহনের জন্য গতি এবং লোড সীমাবদ্ধতা থেকে মুক্ত করবে।