ঢাকা ০১:৫০ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ০২ জুলাই ২০২৪, ১৮ আষাঢ় ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
রাজনীতি

প্রশাসনের বক্তব্যের তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়েছে শিবির

বাংলাদেশ ইসলামী ছাত্রশিবির রাজশাহী মহানগর শাখাকে জড়িয়ে র‍্যাব-৫ যে বক্তব্য দিয়েছে তার প্রতিবাদ জানিয়েছে বাংলাদেশ ইসলামী ছাত্রশিবির।

এক যৌথ প্রতিবাদ বার্তায় ছাত্রশিবিরের কেন্দ্রীয় সভাপতি মঞ্জুরুল ইসলাম ও সেক্রেটারি জেনারেল জাহিদুল ইসলাম বলেন, “গতকাল ১৫ মে ২০২৪,
‘মিজু গ্রুপ’ আখ্যা দিয়ে কয়েক ব্যক্তিকে র‍্যাব-৫ কর্তৃক গ্রেফতার করা হয়। পরে সংবাদ সম্মেলনে র‍্যাব অভিযোগ করে তথাকথিত ‘মিজু গ্রুপ’-এর প্রধান মিজান রাজশাহী মহানগর শিবিরের আইন সম্পাদক। তাঁকে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র বলেও অভিযোগ করা হয়। অথচ মিজানুর রহমান রাজশাহী মহানগরের আইন সম্পাদক তো নয়ই, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রও নয়। অতএব, বোঝা যায়, উক্ত ঘটনায় র‍্যাব পুরো গোঁজামিলের আশ্রয় নিয়েছে এবং অসংলগ্ন তথ্য প্রকাশ করেছে।”নেতৃবৃন্দ বলেন, “উক্ত সংবাদ সম্মেলনে উদ্দেশ্যপ্রণোদিতভাবে উদোর পিণ্ডি বুদোর ঘাড়ে চাপানোর পাঁয়তারা চালিয়েছে। শিবির নেতৃবৃন্দের নামে ভিত্তিহীনভাবে বলা হয়েছে তারা নাকি এই গ্রুপের ইন্ধনদাতা। অথচ এর কোনো বাস্তব প্রমাণ নেই‌। প্রমাণ ছাড়া একতরফাভাবে র‍্যাবের এহেন কথা জাতির জন্য লজ্জাজনক।”

নেতৃবৃন্দ আরো বলেন, “রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রলীগের অস্ত্র নিয়ে মহড়ার ঘটনাকে ধামাচাপা দেওয়ার জন্যই শিবিরকে নানা গোঁজামিলের মাধ্যমে এই ঘটনায় যুক্ত করা হয়েছে। ছাত্রশিবিরকে নিয়ে প্রশাসনের এমন অনুমাননির্ভর, ভিত্তিহীন ও পক্ষপাতদুষ্ট বক্তব্য প্রত্যাহারের আহ্বান জানাচ্ছি।”

ট্যাগস :

বৃষ্টিতে ভিজে পেনশনস্কিম বাতিলের দাবিতে আন্দোলন শিক্ষকদের

রাজনীতি

প্রশাসনের বক্তব্যের তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়েছে শিবির

আপডেট সময় ১২:২৭:৪৯ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ১৭ মে ২০২৪

বাংলাদেশ ইসলামী ছাত্রশিবির রাজশাহী মহানগর শাখাকে জড়িয়ে র‍্যাব-৫ যে বক্তব্য দিয়েছে তার প্রতিবাদ জানিয়েছে বাংলাদেশ ইসলামী ছাত্রশিবির।

এক যৌথ প্রতিবাদ বার্তায় ছাত্রশিবিরের কেন্দ্রীয় সভাপতি মঞ্জুরুল ইসলাম ও সেক্রেটারি জেনারেল জাহিদুল ইসলাম বলেন, “গতকাল ১৫ মে ২০২৪,
‘মিজু গ্রুপ’ আখ্যা দিয়ে কয়েক ব্যক্তিকে র‍্যাব-৫ কর্তৃক গ্রেফতার করা হয়। পরে সংবাদ সম্মেলনে র‍্যাব অভিযোগ করে তথাকথিত ‘মিজু গ্রুপ’-এর প্রধান মিজান রাজশাহী মহানগর শিবিরের আইন সম্পাদক। তাঁকে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র বলেও অভিযোগ করা হয়। অথচ মিজানুর রহমান রাজশাহী মহানগরের আইন সম্পাদক তো নয়ই, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রও নয়। অতএব, বোঝা যায়, উক্ত ঘটনায় র‍্যাব পুরো গোঁজামিলের আশ্রয় নিয়েছে এবং অসংলগ্ন তথ্য প্রকাশ করেছে।”নেতৃবৃন্দ বলেন, “উক্ত সংবাদ সম্মেলনে উদ্দেশ্যপ্রণোদিতভাবে উদোর পিণ্ডি বুদোর ঘাড়ে চাপানোর পাঁয়তারা চালিয়েছে। শিবির নেতৃবৃন্দের নামে ভিত্তিহীনভাবে বলা হয়েছে তারা নাকি এই গ্রুপের ইন্ধনদাতা। অথচ এর কোনো বাস্তব প্রমাণ নেই‌। প্রমাণ ছাড়া একতরফাভাবে র‍্যাবের এহেন কথা জাতির জন্য লজ্জাজনক।”

নেতৃবৃন্দ আরো বলেন, “রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রলীগের অস্ত্র নিয়ে মহড়ার ঘটনাকে ধামাচাপা দেওয়ার জন্যই শিবিরকে নানা গোঁজামিলের মাধ্যমে এই ঘটনায় যুক্ত করা হয়েছে। ছাত্রশিবিরকে নিয়ে প্রশাসনের এমন অনুমাননির্ভর, ভিত্তিহীন ও পক্ষপাতদুষ্ট বক্তব্য প্রত্যাহারের আহ্বান জানাচ্ছি।”