ঢাকা ০৩:১৯ অপরাহ্ন, সোমবার, ১২ মে ২০২৫, ২৯ বৈশাখ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম ::
Logo হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী পাঁচ অভিযোগ Logo সিভিল সার্জনরা মন থেকে চাইলে সেবার মান ২৫ শতাংশ উন্নতি সম্ভব : প্রধান উপদেষ্টা Logo বাঁশখালীতে বজ্রপাতে একজনের মৃত্যু Logo তীব্র গরমে বাগেরহাটের মাঠে হাহাকার’পান-সবজি-মাছ চাষে বিপর্যয় Logo ফেসবুক-ইউটিউবে আওয়ামী লীগের পক্ষে কথা বললেই গ্রেপ্তার Logo ‘জামায়াত-শিবিরকে কাজে লাগানো শেষ’ এখন পাকিস্তানপন্থি -রাশেদ খাঁন Logo শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে জুলাই গণহত্যা মামলার তদন্ত প্রতিবেদন দাখিল Logo নাটোরে বিএনপি অফিসে সেনাবাহিনীর অভিযান, অস্ত্রসহ আটক ১ Logo নিষিদ্ধ সংগঠন ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় নেতা মৌলভীবাজারে আটক Logo আওয়ামী লীগের রাজনীতি নিষিদ্ধ হওয়ায় তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদরাসায় গরু ভোজ

ঘুমের সময় যে সকল জিনিস দূরে রাখবেন

  • এম এ
  • আপডেট সময় ০৪:৩৫:৩৫ অপরাহ্ন, বুধবার, ১৫ মে ২০২৪
  • 374

ঘুম শরীরকে চাঙ্গা রাখে ও মানসিক চাপ কমায়। তাই সুস্থ থাকতে ঘুমের বিকল্প নেই। একজন সুস্থ মানুষের ২৪ ঘণ্টার মধ্যে ৭-৮ ঘণ্টা ঘুমানো প্রয়োজন। একটানা ঘুম সবচেয়ে ভালো। তবে যদি কাজের প্রয়োজনে আপনি একটানা ৭-৮ ঘণ্টা ঘুমাতে না পারেন, তবে ভাগ করে ঘুমাতে হবে।

শরীরের ৪০-৭০ শতাংশ জৈব প্রক্রিয়া নির্ভর করে জিনের বৈশিষ্ট্যের ওপর। বাকিটা তার বয়স ও পারিপার্শ্বিক পরিবেশের ওপর নির্ভর করে। অর্থাৎ কিছু বিষয় আমাদের নিয়ন্ত্রণের বাইরে থাকে। আবার কয়েকটি ক্ষেত্রে চাইলেই পরিবর্তন আনা সম্ভব। -খবর বিবিসি বাংলার।

আসুন জেনে নিই ঘুম নিয়ে গুরুত্বপূর্ণ কিছু আলোচনা-

১. শোবারঘরে যেন সূর্যের আলো সহজেই পৌঁছায়; কিন্তু রাতেরবেলা অন্ধকার থাকে।

২. প্রতিদিন রাতে একটি নির্দিষ্ট সময়ে বিছানায় যাওয়া উচিত। এ ছাড়া খুব দেরিতে ঘুমাতে যাওয়া ঠিক নয়।

৩. সুস্থ থাকতে নিজের প্রতি কঠোর হতে হবে। এ ছাড়া ঘুমের সময়ের সঙ্গে কোনো অবস্থাতেই আপস করা যাবে না।

৪. দিনের কাজ দিনের মধ্যেই শেষ করে ফেলার চেষ্টা করা।

৫. ঘুমানোর সময় মোবাইল ও ল্যাপটপ দূরে রাখা।

জনপ্রিয় সংবাদ

হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী পাঁচ অভিযোগ

ঘুমের সময় যে সকল জিনিস দূরে রাখবেন

আপডেট সময় ০৪:৩৫:৩৫ অপরাহ্ন, বুধবার, ১৫ মে ২০২৪

ঘুম শরীরকে চাঙ্গা রাখে ও মানসিক চাপ কমায়। তাই সুস্থ থাকতে ঘুমের বিকল্প নেই। একজন সুস্থ মানুষের ২৪ ঘণ্টার মধ্যে ৭-৮ ঘণ্টা ঘুমানো প্রয়োজন। একটানা ঘুম সবচেয়ে ভালো। তবে যদি কাজের প্রয়োজনে আপনি একটানা ৭-৮ ঘণ্টা ঘুমাতে না পারেন, তবে ভাগ করে ঘুমাতে হবে।

শরীরের ৪০-৭০ শতাংশ জৈব প্রক্রিয়া নির্ভর করে জিনের বৈশিষ্ট্যের ওপর। বাকিটা তার বয়স ও পারিপার্শ্বিক পরিবেশের ওপর নির্ভর করে। অর্থাৎ কিছু বিষয় আমাদের নিয়ন্ত্রণের বাইরে থাকে। আবার কয়েকটি ক্ষেত্রে চাইলেই পরিবর্তন আনা সম্ভব। -খবর বিবিসি বাংলার।

আসুন জেনে নিই ঘুম নিয়ে গুরুত্বপূর্ণ কিছু আলোচনা-

১. শোবারঘরে যেন সূর্যের আলো সহজেই পৌঁছায়; কিন্তু রাতেরবেলা অন্ধকার থাকে।

২. প্রতিদিন রাতে একটি নির্দিষ্ট সময়ে বিছানায় যাওয়া উচিত। এ ছাড়া খুব দেরিতে ঘুমাতে যাওয়া ঠিক নয়।

৩. সুস্থ থাকতে নিজের প্রতি কঠোর হতে হবে। এ ছাড়া ঘুমের সময়ের সঙ্গে কোনো অবস্থাতেই আপস করা যাবে না।

৪. দিনের কাজ দিনের মধ্যেই শেষ করে ফেলার চেষ্টা করা।

৫. ঘুমানোর সময় মোবাইল ও ল্যাপটপ দূরে রাখা।