ঢাকা ০২:২২ অপরাহ্ন, রবিবার, ১৯ জানুয়ারী ২০২৫, ৬ মাঘ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম ::
Logo আগের সরকার সীমান্তে ছাড় দিলেও, এখন ছাড় দেওয়া হবে না: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা Logo শপথের আগে ওয়াশিংটনে হাজার হাজার মানুষের ট্রাম্প-বিরোধী বিক্ষোভ Logo সাকিবের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি Logo ভোটার তালিকা হালনাগাদ শুরু সোমবার,রাজনীতির মধ্যে ঢুকতে চায় না ইসি Logo স্পিকারের কাছে ক্ষমতা হস্তান্তর করতে চেয়েছিলেন হাসিনা Logo জাবিতে মহিলা হলে বহিরাগত যুবক আটক Logo শীতে কাপছে পঞ্চগড়, একদিনে ৫ ডিগ্রি তাপমাত্রা কমে ৭.৯ ডিগ্রিতে নামল Logo একইস্থানে বিএনপির দু‘পক্ষের সম্মেলনকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষ, আহত ৫ Logo থানার ভেতরে পুলিশের ঘুষ নেওয়ার ভিডিও ভাইরাল Logo যুদ্ধবিরতির দ্বিতীয় ধাপ ব্যর্থ হলে আবার যুদ্ধ শুরু করতে প্রস্তুত ইসরায়েল: নেতানিয়াহু

ঘুমের সময় যে সকল জিনিস দূরে রাখবেন

  • এম এ
  • আপডেট সময় ০৪:৩৫:৩৫ অপরাহ্ন, বুধবার, ১৫ মে ২০২৪
  • 287

ঘুম শরীরকে চাঙ্গা রাখে ও মানসিক চাপ কমায়। তাই সুস্থ থাকতে ঘুমের বিকল্প নেই। একজন সুস্থ মানুষের ২৪ ঘণ্টার মধ্যে ৭-৮ ঘণ্টা ঘুমানো প্রয়োজন। একটানা ঘুম সবচেয়ে ভালো। তবে যদি কাজের প্রয়োজনে আপনি একটানা ৭-৮ ঘণ্টা ঘুমাতে না পারেন, তবে ভাগ করে ঘুমাতে হবে।

শরীরের ৪০-৭০ শতাংশ জৈব প্রক্রিয়া নির্ভর করে জিনের বৈশিষ্ট্যের ওপর। বাকিটা তার বয়স ও পারিপার্শ্বিক পরিবেশের ওপর নির্ভর করে। অর্থাৎ কিছু বিষয় আমাদের নিয়ন্ত্রণের বাইরে থাকে। আবার কয়েকটি ক্ষেত্রে চাইলেই পরিবর্তন আনা সম্ভব। -খবর বিবিসি বাংলার।

আসুন জেনে নিই ঘুম নিয়ে গুরুত্বপূর্ণ কিছু আলোচনা-

১. শোবারঘরে যেন সূর্যের আলো সহজেই পৌঁছায়; কিন্তু রাতেরবেলা অন্ধকার থাকে।

২. প্রতিদিন রাতে একটি নির্দিষ্ট সময়ে বিছানায় যাওয়া উচিত। এ ছাড়া খুব দেরিতে ঘুমাতে যাওয়া ঠিক নয়।

৩. সুস্থ থাকতে নিজের প্রতি কঠোর হতে হবে। এ ছাড়া ঘুমের সময়ের সঙ্গে কোনো অবস্থাতেই আপস করা যাবে না।

৪. দিনের কাজ দিনের মধ্যেই শেষ করে ফেলার চেষ্টা করা।

৫. ঘুমানোর সময় মোবাইল ও ল্যাপটপ দূরে রাখা।

জনপ্রিয় সংবাদ

আগের সরকার সীমান্তে ছাড় দিলেও, এখন ছাড় দেওয়া হবে না: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

ঘুমের সময় যে সকল জিনিস দূরে রাখবেন

আপডেট সময় ০৪:৩৫:৩৫ অপরাহ্ন, বুধবার, ১৫ মে ২০২৪

ঘুম শরীরকে চাঙ্গা রাখে ও মানসিক চাপ কমায়। তাই সুস্থ থাকতে ঘুমের বিকল্প নেই। একজন সুস্থ মানুষের ২৪ ঘণ্টার মধ্যে ৭-৮ ঘণ্টা ঘুমানো প্রয়োজন। একটানা ঘুম সবচেয়ে ভালো। তবে যদি কাজের প্রয়োজনে আপনি একটানা ৭-৮ ঘণ্টা ঘুমাতে না পারেন, তবে ভাগ করে ঘুমাতে হবে।

শরীরের ৪০-৭০ শতাংশ জৈব প্রক্রিয়া নির্ভর করে জিনের বৈশিষ্ট্যের ওপর। বাকিটা তার বয়স ও পারিপার্শ্বিক পরিবেশের ওপর নির্ভর করে। অর্থাৎ কিছু বিষয় আমাদের নিয়ন্ত্রণের বাইরে থাকে। আবার কয়েকটি ক্ষেত্রে চাইলেই পরিবর্তন আনা সম্ভব। -খবর বিবিসি বাংলার।

আসুন জেনে নিই ঘুম নিয়ে গুরুত্বপূর্ণ কিছু আলোচনা-

১. শোবারঘরে যেন সূর্যের আলো সহজেই পৌঁছায়; কিন্তু রাতেরবেলা অন্ধকার থাকে।

২. প্রতিদিন রাতে একটি নির্দিষ্ট সময়ে বিছানায় যাওয়া উচিত। এ ছাড়া খুব দেরিতে ঘুমাতে যাওয়া ঠিক নয়।

৩. সুস্থ থাকতে নিজের প্রতি কঠোর হতে হবে। এ ছাড়া ঘুমের সময়ের সঙ্গে কোনো অবস্থাতেই আপস করা যাবে না।

৪. দিনের কাজ দিনের মধ্যেই শেষ করে ফেলার চেষ্টা করা।

৫. ঘুমানোর সময় মোবাইল ও ল্যাপটপ দূরে রাখা।