ঢাকা ০৭:২১ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১২ অগাস্ট ২০২৫, ২৮ শ্রাবণ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
শিক্ষা

১২ জন শিক্ষকের ১০ জন শিক্ষার্থী , পাশ করেছে ১ জন   

ফেনীর দাগনভূঞায় এক মাদরাসা থেকে দশজন পরীক্ষা দিয়ে পাশ করেছে একজন। উপজেলার সিন্দুরপুর ইউনিয়নের অলাতলী জিননুরাইন বালিকা দাখিল মাদরাসা দাখিল পরীক্ষায় ১০ জন অংশগ্রহন করে এক মাত্র ছাত্রী পাশ করেছে। 
রোববার এসএসসি ও দাখিল পরীক্ষার প্রকাশিত ফলাফলে সে জিপিএ ২.৫৬ পেয়ে পাশ করেছেন বলে মাদরাসা প্রধান মাওলানা দেলোয়ার হোসেন নিশ্চিত করেছেন।
 খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, দাগনভূঞা উপজেলার সিন্দুরপুর ইউনিয়নের অলাতলী জিননুরাইন বালিকা দাখিল মাদরাসা থেকে এ বছর ১০ জন শিক্ষার্থী দাখিল পরীক্ষায় অংশ নিয়েছিলো। গতকাল ফলাফল প্রকাশিত হলে তাদের মধ্যে মাত্র একজন ছাত্রী জিপিএ ২.৫৬ পেয়ে উত্তীর্ণ হয়েছে বলে জানা গেছে। 
 উল্লেখ: মাদরাসাটি ১৯৯৫ সালে স্থাপিত হয়। ২০০২ সালে মাদরাসার পাঠদানে অনুমতি পায় এবং ২০০৫ সালে প্রতিষ্ঠানের স্বীকৃতি পায়। বর্তমানে অলাতলী জিননুরাইন বালিকা দাখিল মাদরাসায় ১২ জন শিক্ষক কর্মরত আছেন। এবং ১৩৫ জন ছাত্রী অত্র প্রতিষ্ঠানে পড়ালেখা করেছেন। দাখিল পরীক্ষার
এমন ফলাফলে হতাশ অভিভাবক ও শিক্ষার্থীরা।  উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসার আজিজুল হক জানান, আমরা প্রতিষ্ঠানটি পর্যবেক্ষণে রাখার পাশাপাশি ফলাফল কেন এতো খারাপ হলো তা যাচাই-বাছাই করব।
জনপ্রিয় সংবাদ

ফ্যাসিস্ট শিক্ষক কর্মকর্তা কর্মচারীদের বিচারের দাবিতে জবি ছাত্রদলের স্মারকলিপি

শিক্ষা

১২ জন শিক্ষকের ১০ জন শিক্ষার্থী , পাশ করেছে ১ জন   

আপডেট সময় ০৮:৩৬:২২ অপরাহ্ন, সোমবার, ১৩ মে ২০২৪
ফেনীর দাগনভূঞায় এক মাদরাসা থেকে দশজন পরীক্ষা দিয়ে পাশ করেছে একজন। উপজেলার সিন্দুরপুর ইউনিয়নের অলাতলী জিননুরাইন বালিকা দাখিল মাদরাসা দাখিল পরীক্ষায় ১০ জন অংশগ্রহন করে এক মাত্র ছাত্রী পাশ করেছে। 
রোববার এসএসসি ও দাখিল পরীক্ষার প্রকাশিত ফলাফলে সে জিপিএ ২.৫৬ পেয়ে পাশ করেছেন বলে মাদরাসা প্রধান মাওলানা দেলোয়ার হোসেন নিশ্চিত করেছেন।
 খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, দাগনভূঞা উপজেলার সিন্দুরপুর ইউনিয়নের অলাতলী জিননুরাইন বালিকা দাখিল মাদরাসা থেকে এ বছর ১০ জন শিক্ষার্থী দাখিল পরীক্ষায় অংশ নিয়েছিলো। গতকাল ফলাফল প্রকাশিত হলে তাদের মধ্যে মাত্র একজন ছাত্রী জিপিএ ২.৫৬ পেয়ে উত্তীর্ণ হয়েছে বলে জানা গেছে। 
 উল্লেখ: মাদরাসাটি ১৯৯৫ সালে স্থাপিত হয়। ২০০২ সালে মাদরাসার পাঠদানে অনুমতি পায় এবং ২০০৫ সালে প্রতিষ্ঠানের স্বীকৃতি পায়। বর্তমানে অলাতলী জিননুরাইন বালিকা দাখিল মাদরাসায় ১২ জন শিক্ষক কর্মরত আছেন। এবং ১৩৫ জন ছাত্রী অত্র প্রতিষ্ঠানে পড়ালেখা করেছেন। দাখিল পরীক্ষার
এমন ফলাফলে হতাশ অভিভাবক ও শিক্ষার্থীরা।  উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসার আজিজুল হক জানান, আমরা প্রতিষ্ঠানটি পর্যবেক্ষণে রাখার পাশাপাশি ফলাফল কেন এতো খারাপ হলো তা যাচাই-বাছাই করব।