ঢাকা ০৬:২৬ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ২৩ নভেম্বর ২০২৪, ৯ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

কারাগারে ‘কাচ্চি ভাই’র মালিক

কারাগারে ‘কাচ্চি ভাই’র মালিক

রাজধানীর বেইলি রোডে বহুতল ভবনে অগ্নিকাণ্ডের মামলায় ‘কাচ্চি ভাই’ রেস্তোরাঁর মালিক সোহেল সিরাজকে রিমান্ড শেষে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।

শুক্রবার (১০ মে) মামলার তদন্ত সংস্থা পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগ (সিআইডি) দুই দিনের রিমান্ড শেষে সোহেল সিরাজকে আদালতে হাজির করে কারাগারে আটক রাখার আবেদন করে। ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মামুনুর রশীদ তাকে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন।

৭ মে রাতে মালয়েশিয়া থেকে ঢাকার হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে নামলে ইমিগ্রেশন পুলিশ সোহেল সিরাজকে আটক করে। তাকে সিআইডির কাছে হস্তান্তর করা হয়। ৮ মে সোহেল সিরাজের দুই দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন আদালত।

বেইলি রোডের গ্রিন কোজি কটেজে গত ২৯ ফেব্রুয়ারি রাতে আগুন লাগে। এতে ৪৬ জন মারা যান। নিহতদের মধ্যে ২০ জন পুরুষ, ১৮ জন নারী ও ৮ জন শিশু। জীবিত উদ্ধার করা হয় ৭৫ জনকে। ওই ভবনের দ্বিতীয় তলায় ছিল কাচ্চি ভাই রেস্তোরাঁ। অগ্নিকাণ্ডে অবহেলাজনিত মৃত্যুর অভিযোগে পুলিশ বাদী হয়ে রমনা মডেল থানায় মামলা করে। ঘটনার পরপরই সোহেল সিরাজ দেশ থেকে মালয়েশিয়া চলে যান। সোহেল সিরাজসহ এ মামলায় সাতজনকে গ্রেপ্তার করা হলো।

জনপ্রিয় সংবাদ

কারাগারে ‘কাচ্চি ভাই’র মালিক

আপডেট সময় ০৮:৩৫:৫৮ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১০ মে ২০২৪

রাজধানীর বেইলি রোডে বহুতল ভবনে অগ্নিকাণ্ডের মামলায় ‘কাচ্চি ভাই’ রেস্তোরাঁর মালিক সোহেল সিরাজকে রিমান্ড শেষে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।

শুক্রবার (১০ মে) মামলার তদন্ত সংস্থা পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগ (সিআইডি) দুই দিনের রিমান্ড শেষে সোহেল সিরাজকে আদালতে হাজির করে কারাগারে আটক রাখার আবেদন করে। ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মামুনুর রশীদ তাকে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন।

৭ মে রাতে মালয়েশিয়া থেকে ঢাকার হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে নামলে ইমিগ্রেশন পুলিশ সোহেল সিরাজকে আটক করে। তাকে সিআইডির কাছে হস্তান্তর করা হয়। ৮ মে সোহেল সিরাজের দুই দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন আদালত।

বেইলি রোডের গ্রিন কোজি কটেজে গত ২৯ ফেব্রুয়ারি রাতে আগুন লাগে। এতে ৪৬ জন মারা যান। নিহতদের মধ্যে ২০ জন পুরুষ, ১৮ জন নারী ও ৮ জন শিশু। জীবিত উদ্ধার করা হয় ৭৫ জনকে। ওই ভবনের দ্বিতীয় তলায় ছিল কাচ্চি ভাই রেস্তোরাঁ। অগ্নিকাণ্ডে অবহেলাজনিত মৃত্যুর অভিযোগে পুলিশ বাদী হয়ে রমনা মডেল থানায় মামলা করে। ঘটনার পরপরই সোহেল সিরাজ দেশ থেকে মালয়েশিয়া চলে যান। সোহেল সিরাজসহ এ মামলায় সাতজনকে গ্রেপ্তার করা হলো।