ঢাকা ০৪:১২ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ২৩ নভেম্বর ২০২৪, ৮ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

বিশ্বের সবচেয়ে দামি জার্সি রিয়াল মাদ্রিদের

লা লিগা শিরোপার পাশাপাশি চ্যাম্পিয়নস লিগ ফাইনালও এখন হাতছানি দিয়ে ডাকছে রিয়াল মাদ্রিদকে। শুধু মাঠের পারফরম্যান্সেই নয়, মাঠের বাইরে দারুণভাবে ঘুরছে রিয়ালের সাফল্যের চাকা। ফুটবলের তথ্য–উপাত্তভিত্তিক প্ল্যাটফর্ম ‘ফুটবল বেঞ্চমার্ক’ এক প্রতিবেদনে জানিয়েছে, পৃষ্ঠপোষকদের কাছ থেকে আয় বিচারে বর্তমানে ইউরোপিয়ান ক্লাব ফুটবলে রিয়ালের জার্সির মূল্য সবচেয়ে বেশি। যেখানে তারা পেছনে ফেলেছে চিরপ্রতিদ্বন্দ্বী বার্সেলোনাসহ ইউরোপের অন্যান্য পরাশক্তিদের।

ফুটবল বেঞ্চমার্কের প্রতিবেদন অনুসারে, রিয়াল জার্সি নিয়ে পৃষ্ঠপোষকদের কাছ থেকে সামগ্রিকভাবে আয় করে ১৯ কোটি ইউরো। এর মধ্যে কিটস সরবরাহকারী প্রতিষ্ঠান অ্যাডিডাস থেকে তারা পায় ১২ কোটি ইউরো। আর দলের প্রধান স্পন্সর এমিরেটস রিয়ালকে দেয় বছরে ৭ কোটি ইউরো।

রিয়ালের পর তালিকার দ্বিতীয় স্থানে আছে তাদের ‘এল ক্লাসিকো’ প্রতিদ্বন্দ্বী বার্সেলোনা। যাদের জার্সির আয় আসে বিশ্বখ্যাত কিট প্রস্তুতকারক নাইকি এবং স্ট্রিমিং পরিসেবা প্রতিষ্ঠান স্পটিফাই থেকে। এই দুই প্রতিষ্ঠান থেকে সামগ্রিকভাবে বার্সার আয় বছরে ১৭ কোটি ৫০ লাখ ইউরো।

বার্সার পর এই তালিকায় আছে ফ্রেঞ্চ লিগ ‘আঁ’র চ্যাম্পিয়নস পিএসজি। ক্লাবটি নাইকির কাছ থেকে ৮ কোটি ইউরো এবং প্রধান পৃষ্ঠপোষক কাতার এয়ারওয়েজের কাছ থেকে পায় ৬ কোটি ৬০ লাখ ইউরো।

পিএসজির পর চারটি ক্লাবই অবশ্য ইংলিশ প্রিমিয়ার লিগের। এর মধ্যে সবার ওপরে আছে আর্সেনাল। এরপরের তিনটি স্থান যথাক্রমে ম্যানচেস্টার ইউনাইটেড, ম্যানচেস্টার সিটি এবং চেলসির। আর এ তালিকার অষ্টম স্থানে আছে বুন্দেসলিগার ক্লাব বায়ার্ন মিউনিখ। শীর্ষে থাকা রিয়ালের চেয়ে ৮ কোটি ইউরো ব্যবধানে পিছিয়ে আছে বাভারিয়ান ক্লাবটি।

জনপ্রিয় সংবাদ

বিশ্বের সবচেয়ে দামি জার্সি রিয়াল মাদ্রিদের

আপডেট সময় ০৭:২৯:৩৬ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ৭ মে ২০২৪

লা লিগা শিরোপার পাশাপাশি চ্যাম্পিয়নস লিগ ফাইনালও এখন হাতছানি দিয়ে ডাকছে রিয়াল মাদ্রিদকে। শুধু মাঠের পারফরম্যান্সেই নয়, মাঠের বাইরে দারুণভাবে ঘুরছে রিয়ালের সাফল্যের চাকা। ফুটবলের তথ্য–উপাত্তভিত্তিক প্ল্যাটফর্ম ‘ফুটবল বেঞ্চমার্ক’ এক প্রতিবেদনে জানিয়েছে, পৃষ্ঠপোষকদের কাছ থেকে আয় বিচারে বর্তমানে ইউরোপিয়ান ক্লাব ফুটবলে রিয়ালের জার্সির মূল্য সবচেয়ে বেশি। যেখানে তারা পেছনে ফেলেছে চিরপ্রতিদ্বন্দ্বী বার্সেলোনাসহ ইউরোপের অন্যান্য পরাশক্তিদের।

ফুটবল বেঞ্চমার্কের প্রতিবেদন অনুসারে, রিয়াল জার্সি নিয়ে পৃষ্ঠপোষকদের কাছ থেকে সামগ্রিকভাবে আয় করে ১৯ কোটি ইউরো। এর মধ্যে কিটস সরবরাহকারী প্রতিষ্ঠান অ্যাডিডাস থেকে তারা পায় ১২ কোটি ইউরো। আর দলের প্রধান স্পন্সর এমিরেটস রিয়ালকে দেয় বছরে ৭ কোটি ইউরো।

রিয়ালের পর তালিকার দ্বিতীয় স্থানে আছে তাদের ‘এল ক্লাসিকো’ প্রতিদ্বন্দ্বী বার্সেলোনা। যাদের জার্সির আয় আসে বিশ্বখ্যাত কিট প্রস্তুতকারক নাইকি এবং স্ট্রিমিং পরিসেবা প্রতিষ্ঠান স্পটিফাই থেকে। এই দুই প্রতিষ্ঠান থেকে সামগ্রিকভাবে বার্সার আয় বছরে ১৭ কোটি ৫০ লাখ ইউরো।

বার্সার পর এই তালিকায় আছে ফ্রেঞ্চ লিগ ‘আঁ’র চ্যাম্পিয়নস পিএসজি। ক্লাবটি নাইকির কাছ থেকে ৮ কোটি ইউরো এবং প্রধান পৃষ্ঠপোষক কাতার এয়ারওয়েজের কাছ থেকে পায় ৬ কোটি ৬০ লাখ ইউরো।

পিএসজির পর চারটি ক্লাবই অবশ্য ইংলিশ প্রিমিয়ার লিগের। এর মধ্যে সবার ওপরে আছে আর্সেনাল। এরপরের তিনটি স্থান যথাক্রমে ম্যানচেস্টার ইউনাইটেড, ম্যানচেস্টার সিটি এবং চেলসির। আর এ তালিকার অষ্টম স্থানে আছে বুন্দেসলিগার ক্লাব বায়ার্ন মিউনিখ। শীর্ষে থাকা রিয়ালের চেয়ে ৮ কোটি ইউরো ব্যবধানে পিছিয়ে আছে বাভারিয়ান ক্লাবটি।