ঢাকা ০১:২৩ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ২৩ অক্টোবর ২০২৪, ৭ কার্তিক ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

তাপপ্রবাহের ৫২ বছরের রেকর্ড ভাঙছে আজ

ছবি: সংগৃহীত

দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রায় পুড়ছে চুয়াডাঙ্গা। এতে দুর্বিষহ হয়ে উঠেছে জনজীবন। মঙ্গলবার (৩০ এপ্রিল) এ জেলায় সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ৪৩ দশমিক ৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস।

গতকালও এই জেলায় দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ৪৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস রেকর্ড করা হয়েছিল। আজকের তাপমাত্রা বছরের মধ্যে সর্বোচ্চ। এর আগে ২০১৪ সালের ২১ মে এ জেলার সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছিল ৪৩ দশমিক দুই ডিগ্রি সেলসিয়াস।

এর আগে, ১৯৯৫ সালের পহেলা মে দেশটির সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছিল ৪৩.৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস। ওই বছরের ২৫শে এপ্রিল তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয় ৪৩ ডিগ্রি। আবহাওয়াবিদ আবুল কালাম মল্লিক বলেন, ওই দুটি শীর্ষ তাপমাত্রাও পাওয়া গিয়েছিল চুয়াডাঙ্গাতেই। ১৯৮৯ সালেও একবার ৪৩ ডিগ্রি ছাড়িয়েছিল জেলাটির তাপমাত্রা। ওই বছরের চৌঠা মে তাপমাত্রা ৪৩.৩ ডিগ্রি রেকর্ড করা হয়।

দেশের ইতিহাসে সর্বোচ্চ তাপমাত্রা
দেশের ইতিহাসে সর্বোচ্চ তাপমাত্রা উঠেছিল রাজশাহীতে ১৯৭২ সালে ৪৫.১ ডিগ্রি সেলসিয়াস। আর ঢাকায় ১৯৬০ সালে সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছিল ৪২ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
এবছর কি সেসব রেকর্ড অতিক্রম করবে কি না, সেই আশঙ্কা করছে অনেকেই।

জেনে রাখারে মত
৩৬ থেকে ৩৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রাকে মৃদু তাপপ্রবাহ, ৩৮ থেকে ৪০ ডিগ্রি সেলসিয়াসকে মাঝারি তাপপ্রবাহ, ৪০ থেকে ৪২ ডিগ্রি সেলসিয়াসকে তীব্র তাপপ্রবাহ এবং ৪২ ডিগ্রি সেলসিয়াসের বেশি তাপমাত্রাকে অতি তীব্র তাপপ্রবাহ হিসেবে বিবেচনা করে আবহাওয়া অধিদপ্তর।

ট্যাগস :

তাপপ্রবাহের ৫২ বছরের রেকর্ড ভাঙছে আজ

আপডেট সময় ০৪:১৭:১৬ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ৩০ এপ্রিল ২০২৪

দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রায় পুড়ছে চুয়াডাঙ্গা। এতে দুর্বিষহ হয়ে উঠেছে জনজীবন। মঙ্গলবার (৩০ এপ্রিল) এ জেলায় সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ৪৩ দশমিক ৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস।

গতকালও এই জেলায় দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ৪৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস রেকর্ড করা হয়েছিল। আজকের তাপমাত্রা বছরের মধ্যে সর্বোচ্চ। এর আগে ২০১৪ সালের ২১ মে এ জেলার সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছিল ৪৩ দশমিক দুই ডিগ্রি সেলসিয়াস।

এর আগে, ১৯৯৫ সালের পহেলা মে দেশটির সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছিল ৪৩.৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস। ওই বছরের ২৫শে এপ্রিল তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয় ৪৩ ডিগ্রি। আবহাওয়াবিদ আবুল কালাম মল্লিক বলেন, ওই দুটি শীর্ষ তাপমাত্রাও পাওয়া গিয়েছিল চুয়াডাঙ্গাতেই। ১৯৮৯ সালেও একবার ৪৩ ডিগ্রি ছাড়িয়েছিল জেলাটির তাপমাত্রা। ওই বছরের চৌঠা মে তাপমাত্রা ৪৩.৩ ডিগ্রি রেকর্ড করা হয়।

দেশের ইতিহাসে সর্বোচ্চ তাপমাত্রা
দেশের ইতিহাসে সর্বোচ্চ তাপমাত্রা উঠেছিল রাজশাহীতে ১৯৭২ সালে ৪৫.১ ডিগ্রি সেলসিয়াস। আর ঢাকায় ১৯৬০ সালে সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছিল ৪২ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
এবছর কি সেসব রেকর্ড অতিক্রম করবে কি না, সেই আশঙ্কা করছে অনেকেই।

জেনে রাখারে মত
৩৬ থেকে ৩৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রাকে মৃদু তাপপ্রবাহ, ৩৮ থেকে ৪০ ডিগ্রি সেলসিয়াসকে মাঝারি তাপপ্রবাহ, ৪০ থেকে ৪২ ডিগ্রি সেলসিয়াসকে তীব্র তাপপ্রবাহ এবং ৪২ ডিগ্রি সেলসিয়াসের বেশি তাপমাত্রাকে অতি তীব্র তাপপ্রবাহ হিসেবে বিবেচনা করে আবহাওয়া অধিদপ্তর।