ঢাকা ১০:৩৩ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ১৯ অক্টোবর ২০২৪, ৪ কার্তিক ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

সাগরে তলদেশে চীনা সাবমেরিন আটকে ৫৫ সেনার মৃত্যু

আমেরিকান এবং ব্রিটিশ জাহাজের জন্য পাতা ফাঁদে আটকে যাওয়ার পর চীনের একটি পারমাণবিক চালিত সাবমেরিনে বিপর্যয়ের কবলে পড়েছে। এ ঘটনায় ৫৫ জন চীনা নৌসেনা মারা গেছে। ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম দ্য টাইমস ফাঁস হওয়া যুক্তরাজ্যের গোয়েন্দা প্রতিবেদনের উদ্ধৃতি দিয়ে বৃহস্পতিবার এ তথ্য জানিয়েছে। সংবাদমাধ্যমটি জানিয়েছে, ঘটনাটি পীত সাগরে ঘটেছে।

অবশ্য চীন সাবমেরিনের ক্ষতির কথা অস্বীকার করেছে। তবে ব্রিটিশ গোয়েন্দা প্রতিবেদনে বলা হয়েছে চীনা নৌবাহিনীর সাবমেরিনটিকে ০৯৩-৪১৭ হিসাবে চিহ্নিত করেছে। ২১ আগস্ট সাবমেরিনের ভেতরে বিষক্রিয়া মারা গেছেন নৌসেনারা। নিহতদের মধ্যে ক্যাপ্টেন ও ২১ জন কর্মকর্তা রয়েছেন। টাইমসের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, সাংহাইয়ের উত্তরে শানডং প্রদেশের কাছে সমুদ্রের তলদেশে নিজেদের বাহিনীর তৈরি করা প্রতিরক্ষা ব্যবস্থায় ধরা পড়ে সাবমেরিনটি। পরে এর অক্সিজেন ফুরিয়ে যায়।

ব্রিটিশ গোয়েন্দা কর্মকর্তাদের উদ্ধৃতি দিয়ে প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ‘আমাদের ধারণা সাবমেরিনে সিস্টেমের ত্রুটির কারণে হাইপোক্সিয়া (অক্সিজেনের অভাব) কারণে মৃত্যু হয়েছে। এতে আরও বলা হয়েছে, ‘সাবমেরিনটি মার্কিন এবং সহযোগী সাবমেরিনকে আটকাতে চীনা নৌবাহিনীর ব্যবহৃত একটি চেইন এবং নোঙ্গর প্রতিবন্ধককে আঘাত করেছিল। এর ফলে জাহাজটি মেরামত করতে এবং পানির উপরে আসতে ছয় ঘন্টা সময় লেগেছে। একটি বিপর্যয়কর ব্যর্থতার পরে অন-বোর্ড অক্সিজেন সিস্টেম ক্রুদের বিষাক্ত করেছে।

সাগরে তলদেশে চীনা সাবমেরিন আটকে ৫৫ সেনার মৃত্যু

আপডেট সময় ০৭:৫৬:২৮ অপরাহ্ন, বুধবার, ৪ অক্টোবর ২০২৩

আমেরিকান এবং ব্রিটিশ জাহাজের জন্য পাতা ফাঁদে আটকে যাওয়ার পর চীনের একটি পারমাণবিক চালিত সাবমেরিনে বিপর্যয়ের কবলে পড়েছে। এ ঘটনায় ৫৫ জন চীনা নৌসেনা মারা গেছে। ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম দ্য টাইমস ফাঁস হওয়া যুক্তরাজ্যের গোয়েন্দা প্রতিবেদনের উদ্ধৃতি দিয়ে বৃহস্পতিবার এ তথ্য জানিয়েছে। সংবাদমাধ্যমটি জানিয়েছে, ঘটনাটি পীত সাগরে ঘটেছে।

অবশ্য চীন সাবমেরিনের ক্ষতির কথা অস্বীকার করেছে। তবে ব্রিটিশ গোয়েন্দা প্রতিবেদনে বলা হয়েছে চীনা নৌবাহিনীর সাবমেরিনটিকে ০৯৩-৪১৭ হিসাবে চিহ্নিত করেছে। ২১ আগস্ট সাবমেরিনের ভেতরে বিষক্রিয়া মারা গেছেন নৌসেনারা। নিহতদের মধ্যে ক্যাপ্টেন ও ২১ জন কর্মকর্তা রয়েছেন। টাইমসের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, সাংহাইয়ের উত্তরে শানডং প্রদেশের কাছে সমুদ্রের তলদেশে নিজেদের বাহিনীর তৈরি করা প্রতিরক্ষা ব্যবস্থায় ধরা পড়ে সাবমেরিনটি। পরে এর অক্সিজেন ফুরিয়ে যায়।

ব্রিটিশ গোয়েন্দা কর্মকর্তাদের উদ্ধৃতি দিয়ে প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ‘আমাদের ধারণা সাবমেরিনে সিস্টেমের ত্রুটির কারণে হাইপোক্সিয়া (অক্সিজেনের অভাব) কারণে মৃত্যু হয়েছে। এতে আরও বলা হয়েছে, ‘সাবমেরিনটি মার্কিন এবং সহযোগী সাবমেরিনকে আটকাতে চীনা নৌবাহিনীর ব্যবহৃত একটি চেইন এবং নোঙ্গর প্রতিবন্ধককে আঘাত করেছিল। এর ফলে জাহাজটি মেরামত করতে এবং পানির উপরে আসতে ছয় ঘন্টা সময় লেগেছে। একটি বিপর্যয়কর ব্যর্থতার পরে অন-বোর্ড অক্সিজেন সিস্টেম ক্রুদের বিষাক্ত করেছে।