ঢাকা ০২:২২ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ২৩ নভেম্বর ২০২৪, ৮ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

ছাত্রীকে যৌন হয়রানি: নজরুল বিশ্ববিদ্যালয়ের ২ শিক্ষক বহিষ্কার

জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্রীকে যৌন হয়রানি ও হেনস্থার ঘটনায় দুই শিক্ষককে বহিষ্কার করা হয়েছে।

বৃহস্পতিবার (১৪ মার্চ) দুপুর দেড়টায় এক বিজ্ঞপ্তিতে তাদের বহিষ্কারের সিদ্ধান্ত জানানো হয়। বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর সঞ্জয় কুমার মুখার্জী এ তথ্য নিশ্চিত করেন।

বহিষ্কৃত দুই শিক্ষক হলেন, বিশ্ববিদ্যালয়ের মানবসম্পদ ব্যবস্থাপনা বিভাগের প্রধান অধ্যাপক রেজুয়ান আহমেদ শুভ্র ও একই বিভাগের সহকারী অধ্যাপক সাজন সাহা। অধ্যাপক রেজুয়ান আহমেদ শুভ্রকে সাময়িক ও সাজন সাহাকে চূড়ান্ত বহিষ্কার করা হয়েছে।

বিশ্ববিদ্যালয় সূত্র জানায়, অনৈতিক প্রস্তাবে রাজি না হওয়ায় এক ছাত্রীকে অনুপস্থিত দেখিয়ে পরীক্ষায় জরিমানা আদায়, নম্বর কম দেওয়া ও থিসিস পেপার আটকে যৌন হয়রানির অভিযোগ ওঠে মানবসম্পদ ব্যবস্থাপনা বিভাগের সহকারী অধ্যাপক সাজন সাহার বিরুদ্ধে। এ ঘটনার বিচার দাবিতে গত ৪ মার্চ আন্দোলন শুরু করে অভিযুক্ত শিক্ষকের বিচার দাবি করেন ওই বিভাগের ১৩তম ব্যাচের শিক্ষার্থীরা। এ ঘটনায় কোষাধ্যক্ষ ড. আতাউর রহমানকে প্রধান করে ৫ মার্চ তিন সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন করে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন।

জনপ্রিয় সংবাদ

ছাত্রীকে যৌন হয়রানি: নজরুল বিশ্ববিদ্যালয়ের ২ শিক্ষক বহিষ্কার

আপডেট সময় ০৫:৪২:০১ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৪ মার্চ ২০২৪

জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্রীকে যৌন হয়রানি ও হেনস্থার ঘটনায় দুই শিক্ষককে বহিষ্কার করা হয়েছে।

বৃহস্পতিবার (১৪ মার্চ) দুপুর দেড়টায় এক বিজ্ঞপ্তিতে তাদের বহিষ্কারের সিদ্ধান্ত জানানো হয়। বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর সঞ্জয় কুমার মুখার্জী এ তথ্য নিশ্চিত করেন।

বহিষ্কৃত দুই শিক্ষক হলেন, বিশ্ববিদ্যালয়ের মানবসম্পদ ব্যবস্থাপনা বিভাগের প্রধান অধ্যাপক রেজুয়ান আহমেদ শুভ্র ও একই বিভাগের সহকারী অধ্যাপক সাজন সাহা। অধ্যাপক রেজুয়ান আহমেদ শুভ্রকে সাময়িক ও সাজন সাহাকে চূড়ান্ত বহিষ্কার করা হয়েছে।

বিশ্ববিদ্যালয় সূত্র জানায়, অনৈতিক প্রস্তাবে রাজি না হওয়ায় এক ছাত্রীকে অনুপস্থিত দেখিয়ে পরীক্ষায় জরিমানা আদায়, নম্বর কম দেওয়া ও থিসিস পেপার আটকে যৌন হয়রানির অভিযোগ ওঠে মানবসম্পদ ব্যবস্থাপনা বিভাগের সহকারী অধ্যাপক সাজন সাহার বিরুদ্ধে। এ ঘটনার বিচার দাবিতে গত ৪ মার্চ আন্দোলন শুরু করে অভিযুক্ত শিক্ষকের বিচার দাবি করেন ওই বিভাগের ১৩তম ব্যাচের শিক্ষার্থীরা। এ ঘটনায় কোষাধ্যক্ষ ড. আতাউর রহমানকে প্রধান করে ৫ মার্চ তিন সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন করে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন।