ঢাকা ০৩:৩৪ অপরাহ্ন, সোমবার, ২১ অক্টোবর ২০২৪, ৬ কার্তিক ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
ফুরদপুরের কিছু মানুষ একদিন আগেই রোজা শুরু করেছেন

সৌদির সাথে মিল রেখে ফরিদপুরে ১৩ গ্রাম আজ থেকে রোজা শুরু করেছেন

ফরিপুরের ১৩ গ্রামের মানুষ আজ থেকে রোজা পালন শুরু করেছেন। ছবি: সংগৃহীত

ফরিদপুর জেলার বোয়ালমারী উপজেলার প্রায় ১৩ গ্রামের মানুষ আজ সোমবার (১১ মার্চ) থেকে রোজা শুরু হয়েছে। সৌদি আরবসহ মধ্যপ্রাচ্যের দেশগুলোর সঙ্গে মিল রেখে তারা রোজা ও ঈদ উদযাপন করেন।

রোববার (১০ মার্চ) স্থানীয় সময় বিকেল সাড়ে পাঁচটার দিকে সৌদি আরবে আনুষ্ঠানিকভাবে চাঁদের খোঁজ শুরু হয়। পরে রাতে চাঁদ দেখার খবরটি নিশ্চিত হওয়া যায়।

এই ১৩ গ্রামের যারা একদিন আগেই রোজা শুরু করেছেন তারা প্রায় সবাই চট্টগ্রামের মির্জাখিল শরীফের মুরিদান।

স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, বোয়ালমারী উপজেলার শেখর ও রুপাপাত ইউনিয়নের প্রায় ১৩টি গ্রামের মানুষ মধ্যপ্রাচ্যের সঙ্গে মিল রেখে একদিন আগে পবিত্র রোজা পালন শুরু করেন। তাই একদিন আগেই ওই গ্রামগুলোর অধিকাংশ লোকজন ঈদ উদযাপন করে থাকেন।

খোঁজ নিয়ে জানা যায়, উপজেলার শেখর ও রুপাপাত ইউনিয়নের প্রায় ১৩টি গ্রামের কিছু মানুষ একদিন আগে সেহরি খাওয়ার মধ্য দিয়ে রমজান মাসের আনুষ্ঠানিকতা শুরু করেন। মূলত তারা সৌদি আরবের সঙ্গে মিল রেখে একদিন আগে রোজা পালন ও দুইটি ঈদের নামাজ আদায় করে থাকেন। অন্যরা দেশের প্রচলিত নিয়মে ঈদ উদযাপন করেন।

ট্যাগস :

ভোরবেলায় গুলিস্তানে ছাত্রলীগের ঝটিকা মিছিল

ফুরদপুরের কিছু মানুষ একদিন আগেই রোজা শুরু করেছেন

সৌদির সাথে মিল রেখে ফরিদপুরে ১৩ গ্রাম আজ থেকে রোজা শুরু করেছেন

আপডেট সময় ১১:৪১:২৭ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ১১ মার্চ ২০২৪

ফরিদপুর জেলার বোয়ালমারী উপজেলার প্রায় ১৩ গ্রামের মানুষ আজ সোমবার (১১ মার্চ) থেকে রোজা শুরু হয়েছে। সৌদি আরবসহ মধ্যপ্রাচ্যের দেশগুলোর সঙ্গে মিল রেখে তারা রোজা ও ঈদ উদযাপন করেন।

রোববার (১০ মার্চ) স্থানীয় সময় বিকেল সাড়ে পাঁচটার দিকে সৌদি আরবে আনুষ্ঠানিকভাবে চাঁদের খোঁজ শুরু হয়। পরে রাতে চাঁদ দেখার খবরটি নিশ্চিত হওয়া যায়।

এই ১৩ গ্রামের যারা একদিন আগেই রোজা শুরু করেছেন তারা প্রায় সবাই চট্টগ্রামের মির্জাখিল শরীফের মুরিদান।

স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, বোয়ালমারী উপজেলার শেখর ও রুপাপাত ইউনিয়নের প্রায় ১৩টি গ্রামের মানুষ মধ্যপ্রাচ্যের সঙ্গে মিল রেখে একদিন আগে পবিত্র রোজা পালন শুরু করেন। তাই একদিন আগেই ওই গ্রামগুলোর অধিকাংশ লোকজন ঈদ উদযাপন করে থাকেন।

খোঁজ নিয়ে জানা যায়, উপজেলার শেখর ও রুপাপাত ইউনিয়নের প্রায় ১৩টি গ্রামের কিছু মানুষ একদিন আগে সেহরি খাওয়ার মধ্য দিয়ে রমজান মাসের আনুষ্ঠানিকতা শুরু করেন। মূলত তারা সৌদি আরবের সঙ্গে মিল রেখে একদিন আগে রোজা পালন ও দুইটি ঈদের নামাজ আদায় করে থাকেন। অন্যরা দেশের প্রচলিত নিয়মে ঈদ উদযাপন করেন।