ঢাকা ০১:১৭ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৭ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ১ আশ্বিন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

বেইলি রোডে ‘সুলতানস ডাইন’ রেস্টুরেন্ট সিলগালা করল রাজউক

রাজধানীর রেস্টুরেন্টগুলোতে অগ্নিনির্বাপণ ব্যবস্থার ঘাটতি খুঁজতে অভিযানে নেমেছে রাজধানী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (রাজউক)। সেই ধারাবাহিকতায় বেইলি রোডে বন্ধ থাকা সুলতানস ডাইন রেস্টুরেন্ট সিলগালা করেছে সংস্থাটি।

মঙ্গলবার (৫ মার্চ) দুপুরে সুলতানস ডাইন রেস্টুরেন্টটি সিলগালা করা হয়। অভিযান পরিচালনা করেছেন রাজউকের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মনির হোসেন হাওলাদার।

এর আগে, অভিযান পরিচালনাকারী দলটি বেইলি রোডের সুলতানস ডাইন পরিদর্শনে যায়। সেখানে গিয়ে দেখা যায়, রেস্টুরেন্টটি বন্ধ রয়েছে। সেখানে এক নোটিশে লেখা ছিল, ‘রেনোভেশন কাজের জন্য সাময়িকভাবে সুলতানস ডাইন বন্ধ রয়েছে’। পরে বন্ধ থাকা রেস্টুরেন্টটি সিলগালা করে দেয় রাজউক।

এর আগে, সকালে বেইলি রোডের বন্ধ থাকা নবাবী ভোজ রেস্টুরেন্টটি সিলগালা করে দেওয়া হয়। সিলগালার সময় রেস্টুরেন্টটির মালিকপক্ষের কাউকে পাওয়া যায়নি।

প্রসঙ্গত, গত ২৯ ফেব্রুয়ারি রাতে রাজধানীর বেইলি রোডের গ্রিন কোজি কটেজে লাগা আগুনে এখন পর্যন্ত ৪৬ জনের মৃত্যু হয়েছে। হাসপাতালে ভর্তি রয়েছেন আরও অনেকে। এর মধ্যে কয়েকজনের অবস্থা আশঙ্কাজনক।

চট্টগ্রামে চাঁদাবাজির প্রতিবাদ করায় ব্যবসায়ী খুন

বেইলি রোডে ‘সুলতানস ডাইন’ রেস্টুরেন্ট সিলগালা করল রাজউক

আপডেট সময় ০৩:০৯:৪৬ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ৫ মার্চ ২০২৪

রাজধানীর রেস্টুরেন্টগুলোতে অগ্নিনির্বাপণ ব্যবস্থার ঘাটতি খুঁজতে অভিযানে নেমেছে রাজধানী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (রাজউক)। সেই ধারাবাহিকতায় বেইলি রোডে বন্ধ থাকা সুলতানস ডাইন রেস্টুরেন্ট সিলগালা করেছে সংস্থাটি।

মঙ্গলবার (৫ মার্চ) দুপুরে সুলতানস ডাইন রেস্টুরেন্টটি সিলগালা করা হয়। অভিযান পরিচালনা করেছেন রাজউকের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মনির হোসেন হাওলাদার।

এর আগে, অভিযান পরিচালনাকারী দলটি বেইলি রোডের সুলতানস ডাইন পরিদর্শনে যায়। সেখানে গিয়ে দেখা যায়, রেস্টুরেন্টটি বন্ধ রয়েছে। সেখানে এক নোটিশে লেখা ছিল, ‘রেনোভেশন কাজের জন্য সাময়িকভাবে সুলতানস ডাইন বন্ধ রয়েছে’। পরে বন্ধ থাকা রেস্টুরেন্টটি সিলগালা করে দেয় রাজউক।

এর আগে, সকালে বেইলি রোডের বন্ধ থাকা নবাবী ভোজ রেস্টুরেন্টটি সিলগালা করে দেওয়া হয়। সিলগালার সময় রেস্টুরেন্টটির মালিকপক্ষের কাউকে পাওয়া যায়নি।

প্রসঙ্গত, গত ২৯ ফেব্রুয়ারি রাতে রাজধানীর বেইলি রোডের গ্রিন কোজি কটেজে লাগা আগুনে এখন পর্যন্ত ৪৬ জনের মৃত্যু হয়েছে। হাসপাতালে ভর্তি রয়েছেন আরও অনেকে। এর মধ্যে কয়েকজনের অবস্থা আশঙ্কাজনক।