ঢাকা ০৯:০৯ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৬ জুন ২০২৫, ১২ আষাঢ় ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম ::
Logo শেখ হাসিনার পরিবারের নামে ৯৭৭ স্থাপনা, অধিকাংশের নাম পরিবর্তন Logo এইচএসসি পরীক্ষার্থীদের সহায়তায় ঢাকা মহানগর দক্ষিণ শিবিরের ‘হেল্প ডেস্ক’ Logo রাবি সংস্কার ও রাকসু নির্বাচনের দাবিতে ছাত্রশিবিরের ‘স্টুডেন্ট সলিডারিটি’ Logo ছাত্রলীগ পুনর্বাসনে কাজ করছে শিবির ও গণতান্ত্রিক ছাত্র সংসদ: ছাত্রদল সভাপতি Logo চৌদ্দগ্রামে বৈষম্যহীন উন্নয়নের অঙ্গীকার ডা. তাহেরের Logo ২০২৪ সালে ডামি নির্বাচন হয়েছে: আদালতে স্বীকারোক্তি হাবিবুল আউয়ালের Logo আমরা যুক্তরাষ্ট্রের গালে কঠিন চড় মেরেছি: খামেনি Logo সুষ্ঠু হজ ব্যবস্থাপনার জন্য সংশ্লিষ্টদের প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন Logo হঠাৎ করে ফেসবুক গ্রুপ নিষ্ক্রিয়, কারণ জানাল মেটা Logo নতুন বাংলাদেশের জন্ম ৫ আগস্ট, ৮ নয়: হাসনাত

ড. ইউনূসকে বিদেশ যেতে হলে নিতে হবে আদালতের অনুমতি

  • ফখরুল ইসলাম
  • আপডেট সময় ০৫:০৯:২১ অপরাহ্ন, সোমবার, ৫ ফেব্রুয়ারী ২০২৪
  • 211

ড. ইউনূসকে বিদেশ যেতে হলে নিতে হবে আদালতের অনুমতি

শ্রম আইন লঙ্ঘনের মামলায় ৬ মাসের দণ্ডের বিরুদ্ধে আপিল শেষ না হওয়া পর্যন্ত ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে বিদেশ যেতে হলে শ্রম আপিল ট্রাইব্যুনালকে জানিয়ে যেতে হবে বলে আদেশ দিয়েছেন হাইকোর্ট।

একই সঙ্গে শ্রম আইন লঙ্ঘনের মামলায় ড. ইউনূসের ছয় মাসের সাজা স্থগিতের আদেশ দিয়েছেন হাইকোর্ট। আদালত বলেছেন, ফৌজদারি কার্যবিধি অনুযায়ী— কোনও মামলা আপিল শুনানির জন্য গ্রহণ করলে এ কার্যক্রম শেষ না হওয়া পর্যন্ত সাজা স্বয়ংক্রিয়ভাবে স্থগিত থাকে। এটার জন্য আলাদা আদেশের প্রয়োজন নেই। সোমবার (৫ ফেব্রুয়ারি) বিচারপতি মো. নজরুল ইসলাম তালুকদার ও বিচারপতি কাজী ইবাদত হোসেনের হাইকোর্ট বেঞ্চ এ আদেশ দেন।

আদালতে ইউনূসের পক্ষে শুনানি করেন ব্যারিস্টার আবদুল্লাহ আল মামুন। কলকারখানা অধিদপ্তরের পক্ষে শুনানি করেন অ্যাডভোকেট খুরশীদ আলম খান। গতকাল রোববার শ্রম আইন লঙ্ঘনের অভিযোগে দায়ের করা মামলায় ড. ইউনূসের ৬ মাসের সাজা স্থগিতের বিরুদ্ধে হাইকোর্টে আবেদন করা হয়। এছাড়া ড. ইউনূস যেন বিদেশ যেতে না পারেন সে আবেদনও করা হয়।

হাইকোর্টের সংশ্লিষ্ট শাখায় কলকারখানা ও প্রতিষ্ঠান অধিদপ্তরের পক্ষে অ্যাডভোকেট খুরশীদ আলম খান এ আবেদন দায়ের করেন। গত ১ জানুয়ারি শ্রম আইন লঙ্ঘনের মামলায় ড. মুহাম্মদ ইউনূসসহ চার জনকে ৬ মাসের বিনাশ্রম কারাদণ্ড, ৩০ হাজার টাকা অর্থদণ্ড করেন আদালত। তবে আপিল করার শর্তে আসামিদের এক মাসের জামিন দেওয়া হয়। ঢাকার শ্রম আদালতের বিচারক শেখ মেরিনা সুলতানা এ রায় দেন।

দণ্ডিত অপর ৩ আসামি হলেন- গ্রামীণ টেলিকমের এমডি মো. আশরাফুল হাসান, পরিচালক নুরজাহান বেগম এবং মো. শাহজাহান। এরপর গত ২৮ জানুয়ারি শ্রম আপিল ট্রাইব্যুনালের বিচারক এম এ আউয়ালের আদালতে হাজির হয়ে সাজার বিরুদ্ধে ২৫টি যুক্তি দেখিয়ে খালাস চেয়ে আপিল করেন তারা। একই সঙ্গে জামিন আবেদনও করা হয়। আদালত সাজা স্থগিত করে তাদের জামিনের আদেশ দেন।

শেখ হাসিনার পরিবারের নামে ৯৭৭ স্থাপনা, অধিকাংশের নাম পরিবর্তন

ড. ইউনূসকে বিদেশ যেতে হলে নিতে হবে আদালতের অনুমতি

আপডেট সময় ০৫:০৯:২১ অপরাহ্ন, সোমবার, ৫ ফেব্রুয়ারী ২০২৪

শ্রম আইন লঙ্ঘনের মামলায় ৬ মাসের দণ্ডের বিরুদ্ধে আপিল শেষ না হওয়া পর্যন্ত ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে বিদেশ যেতে হলে শ্রম আপিল ট্রাইব্যুনালকে জানিয়ে যেতে হবে বলে আদেশ দিয়েছেন হাইকোর্ট।

একই সঙ্গে শ্রম আইন লঙ্ঘনের মামলায় ড. ইউনূসের ছয় মাসের সাজা স্থগিতের আদেশ দিয়েছেন হাইকোর্ট। আদালত বলেছেন, ফৌজদারি কার্যবিধি অনুযায়ী— কোনও মামলা আপিল শুনানির জন্য গ্রহণ করলে এ কার্যক্রম শেষ না হওয়া পর্যন্ত সাজা স্বয়ংক্রিয়ভাবে স্থগিত থাকে। এটার জন্য আলাদা আদেশের প্রয়োজন নেই। সোমবার (৫ ফেব্রুয়ারি) বিচারপতি মো. নজরুল ইসলাম তালুকদার ও বিচারপতি কাজী ইবাদত হোসেনের হাইকোর্ট বেঞ্চ এ আদেশ দেন।

আদালতে ইউনূসের পক্ষে শুনানি করেন ব্যারিস্টার আবদুল্লাহ আল মামুন। কলকারখানা অধিদপ্তরের পক্ষে শুনানি করেন অ্যাডভোকেট খুরশীদ আলম খান। গতকাল রোববার শ্রম আইন লঙ্ঘনের অভিযোগে দায়ের করা মামলায় ড. ইউনূসের ৬ মাসের সাজা স্থগিতের বিরুদ্ধে হাইকোর্টে আবেদন করা হয়। এছাড়া ড. ইউনূস যেন বিদেশ যেতে না পারেন সে আবেদনও করা হয়।

হাইকোর্টের সংশ্লিষ্ট শাখায় কলকারখানা ও প্রতিষ্ঠান অধিদপ্তরের পক্ষে অ্যাডভোকেট খুরশীদ আলম খান এ আবেদন দায়ের করেন। গত ১ জানুয়ারি শ্রম আইন লঙ্ঘনের মামলায় ড. মুহাম্মদ ইউনূসসহ চার জনকে ৬ মাসের বিনাশ্রম কারাদণ্ড, ৩০ হাজার টাকা অর্থদণ্ড করেন আদালত। তবে আপিল করার শর্তে আসামিদের এক মাসের জামিন দেওয়া হয়। ঢাকার শ্রম আদালতের বিচারক শেখ মেরিনা সুলতানা এ রায় দেন।

দণ্ডিত অপর ৩ আসামি হলেন- গ্রামীণ টেলিকমের এমডি মো. আশরাফুল হাসান, পরিচালক নুরজাহান বেগম এবং মো. শাহজাহান। এরপর গত ২৮ জানুয়ারি শ্রম আপিল ট্রাইব্যুনালের বিচারক এম এ আউয়ালের আদালতে হাজির হয়ে সাজার বিরুদ্ধে ২৫টি যুক্তি দেখিয়ে খালাস চেয়ে আপিল করেন তারা। একই সঙ্গে জামিন আবেদনও করা হয়। আদালত সাজা স্থগিত করে তাদের জামিনের আদেশ দেন।