ঢাকা ১১:০১ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ২৩ ফেব্রুয়ারী ২০২৫, ১১ ফাল্গুন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম ::
Logo উত্তরা ইউনিভার্সিটিতে আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা ও শহিদ দিবস ২০২৫ পালিত Logo পাবিপ্রবিতে যথাযোগ্য মর্যাদায় আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস পালিত Logo একুশে বইমেলায় আহমেদ বায়েজীদের ‘মহাকাশে দুঃস্বপ্ন’ Logo ১ মার্চ রোজা হলে ৩৩ বছর পর দেখা মিলবে ‘বিরল’ দিনের Logo এনবিআরের আইভাসে নতুন ১৭২৩ প্রতিষ্ঠানের নিবন্ধন Logo মাছ-মুরগি-চালের দাম কিছুটা কমেছে, কাটেনি সয়াবিন তেল সংকট Logo শহীদ মিনারে বিএনপি নেতার হামলার শিকার কালবেলার সাংবাদিক Logo নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের ক্রীড়া সম্পাদক হলেন ছাত্রদলের সভাপতি Logo নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের ক্রীড়া সম্পাদক হলেন ছাত্রদলের সভাপতি Logo ছাত্রদলের ইতিবাচক রাজনীতিকে বিতর্কিত করার হীনচেষ্টা চলছে-রাকিব

দুরন্ত ঢাকাকে ১০ উইকেটে চারে চার খুলনার

  • ফখরুল ইসলাম
  • আপডেট সময় ১০:২৩:০৯ অপরাহ্ন, সোমবার, ২৯ জানুয়ারী ২০২৪
  • 272

দুরন্ত ঢাকাকে ১০ উইকেটে চারে চার খুলনার

খুলনা টাইগার্সের ওপর যেন অদৃশ্য এক শক্তি ভর করছে। যে প্রতিপক্ষই সামনে আসছে স্রেফ উড়ে যাচ্ছে তাদের সামনে। এবার তো দুরন্ত ঢাকাকে ১০ উইকেটের বিশাল হারের লজ্জা দিয়েছে এনামুল হক বিজয়ের দল। ১৩১ রানের লক্ষ্য দুই ওপেনার অধিনায়ক এনামুল বিজয় আর আফিফ হোসেন মিলেই পাড়ি দিয়ে ফেলেছেন ১৪.৪ ওভারে। বিজয় ৪৮ বলে ৪ বাউন্ডারি আর ২ ছক্কায় ৫৮ আর আফিফ ২৭ বলে ১ চারের সঙ্গে ৩ ছক্কায় অপরাজিত থাকেন ৩৭ রানে।

এর আগে শুরুটা বেশ ভালো ছিল দুর্দান্ত ঢাকার। কিন্তু ৯ ওভার শেষ হওয়ার পরই খেই হারিয়ে বসে তারা। একের পর এক উইকেট হারাতে থাকে। তবুও শেষ পর্যন্ত অলআউট হয়নি। তবে রান খুব বেশি তুলতে পারেনি মোসাদ্দেক হোসেন সৈকতের দল। ৯ উইকেটে ১৩০ রানে থামে ঢাকা।

টস জিতে ব্যাট করারই সিদ্ধান্ত নেন ঢাকার অধিনায়ক মোসাদ্দেক হোসেন সৈকত। ব্যাট করতে নেমে দুই ওপেনার সাইম আইয়ুব এবং মোহাম্মদ নাঈম মিলে ৯ ওভারে গড়ে তোলেন ৭৫ রানের জুটি।

আফিফ হোসেনের বলে এভিন লুইসের হাতে ক্যাচ দিয়ে মোহাম্মদ নাঈম ফিরে যেতেই মড়ক শুরু হয় ঢাকার। ২১ বলে ৪১ রান করেন নাঈম। ৩৭ বলে ৩৫ রান করা পাকিস্তানি ব্যাটার সাইম আইয়ুবও আউট হয়ে যান ২ রান পরই (৭৭ রানের মাথায়)। এরপর গুলবাদিন নাইব ৩ রানে, এসএম মেহেরব হাসান ৩ রানে, অ্যালেক্স রস ২১ রানে, ইরফান শুকুর ৩ রানে আউট হন। অধিনায়ক মোসাদ্দেক হোসেন সৈকত কোনো রানই করতে পারেননি। তাসকিন আহমেদ আউট হন ৪ রান করে। উসমান কাদির করেন ১ রান।

শেষ মুহূর্তে আরাফাত সানি ১৪ বলে অপরাজিত ১৫ রান করলে ঢাকার রান ১৩০ ছোঁয়। না হয় আরও আগে থেমে যেতে তাদের ইনিংস। শরিফুল ৭ বল খেলে ১ রান করে অপরাজিত থাকেন।

খুলনার হয়ে পাকিস্তানি স্পিনার মোহাম্মদ নওয়াজ কাঁপিয়ে দেন ঢাকার ইনিংস। ৪ ওভারে ১৫ রান দিয়ে তিনি নেন ৩ উইকেট। ২টি করে উইকেট নেন মোহাম্মদ ওয়াসিম, মুকিদুল ইসলাম অঙ্কন। ১টি করে উইকেট নেন দাসুন শানাকা এবং আফিফ হোসেন।

জনপ্রিয় সংবাদ

উত্তরা ইউনিভার্সিটিতে আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা ও শহিদ দিবস ২০২৫ পালিত

দুরন্ত ঢাকাকে ১০ উইকেটে চারে চার খুলনার

আপডেট সময় ১০:২৩:০৯ অপরাহ্ন, সোমবার, ২৯ জানুয়ারী ২০২৪

খুলনা টাইগার্সের ওপর যেন অদৃশ্য এক শক্তি ভর করছে। যে প্রতিপক্ষই সামনে আসছে স্রেফ উড়ে যাচ্ছে তাদের সামনে। এবার তো দুরন্ত ঢাকাকে ১০ উইকেটের বিশাল হারের লজ্জা দিয়েছে এনামুল হক বিজয়ের দল। ১৩১ রানের লক্ষ্য দুই ওপেনার অধিনায়ক এনামুল বিজয় আর আফিফ হোসেন মিলেই পাড়ি দিয়ে ফেলেছেন ১৪.৪ ওভারে। বিজয় ৪৮ বলে ৪ বাউন্ডারি আর ২ ছক্কায় ৫৮ আর আফিফ ২৭ বলে ১ চারের সঙ্গে ৩ ছক্কায় অপরাজিত থাকেন ৩৭ রানে।

এর আগে শুরুটা বেশ ভালো ছিল দুর্দান্ত ঢাকার। কিন্তু ৯ ওভার শেষ হওয়ার পরই খেই হারিয়ে বসে তারা। একের পর এক উইকেট হারাতে থাকে। তবুও শেষ পর্যন্ত অলআউট হয়নি। তবে রান খুব বেশি তুলতে পারেনি মোসাদ্দেক হোসেন সৈকতের দল। ৯ উইকেটে ১৩০ রানে থামে ঢাকা।

টস জিতে ব্যাট করারই সিদ্ধান্ত নেন ঢাকার অধিনায়ক মোসাদ্দেক হোসেন সৈকত। ব্যাট করতে নেমে দুই ওপেনার সাইম আইয়ুব এবং মোহাম্মদ নাঈম মিলে ৯ ওভারে গড়ে তোলেন ৭৫ রানের জুটি।

আফিফ হোসেনের বলে এভিন লুইসের হাতে ক্যাচ দিয়ে মোহাম্মদ নাঈম ফিরে যেতেই মড়ক শুরু হয় ঢাকার। ২১ বলে ৪১ রান করেন নাঈম। ৩৭ বলে ৩৫ রান করা পাকিস্তানি ব্যাটার সাইম আইয়ুবও আউট হয়ে যান ২ রান পরই (৭৭ রানের মাথায়)। এরপর গুলবাদিন নাইব ৩ রানে, এসএম মেহেরব হাসান ৩ রানে, অ্যালেক্স রস ২১ রানে, ইরফান শুকুর ৩ রানে আউট হন। অধিনায়ক মোসাদ্দেক হোসেন সৈকত কোনো রানই করতে পারেননি। তাসকিন আহমেদ আউট হন ৪ রান করে। উসমান কাদির করেন ১ রান।

শেষ মুহূর্তে আরাফাত সানি ১৪ বলে অপরাজিত ১৫ রান করলে ঢাকার রান ১৩০ ছোঁয়। না হয় আরও আগে থেমে যেতে তাদের ইনিংস। শরিফুল ৭ বল খেলে ১ রান করে অপরাজিত থাকেন।

খুলনার হয়ে পাকিস্তানি স্পিনার মোহাম্মদ নওয়াজ কাঁপিয়ে দেন ঢাকার ইনিংস। ৪ ওভারে ১৫ রান দিয়ে তিনি নেন ৩ উইকেট। ২টি করে উইকেট নেন মোহাম্মদ ওয়াসিম, মুকিদুল ইসলাম অঙ্কন। ১টি করে উইকেট নেন দাসুন শানাকা এবং আফিফ হোসেন।