ঢাকা ০৪:৪৫ অপরাহ্ন, শনিবার, ১০ মে ২০২৫, ২৭ বৈশাখ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম ::
Logo সন্ধ্যায় উপদেষ্টা পরিষদের জরুরি বৈঠক Logo যমুনা ও সচিবালয় এলাকায় সভা-সমাবেশ ও গণজমায়েত নিষিদ্ধ Logo আ.লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে পদ্মা সেতু ব্লকেড কর্মসূচি পালন Logo অনলাইন জুয়ায় গাড়ি-বাড়ি হারিয়ে যুবকের দুধ দিয়ে তওবার গোসল Logo লঞ্চঘাটে তরুণীদের প্রকাশ্যে মারধর, যুবক বললেন ভাই হিসেবে মেরেছি Logo ভারতের অপারেশন সিঁদুরের পাল্টা জবাবে পাকিস্তানের ‘বুনিয়ান-উন-মারসুস’ Logo ভারতে ৪ টিভি চ্যানেল বন্ধ: ব্যাখ্যা না পেলে পাল্টা পদক্ষেপ নেবে সরকার Logo উপশাখা দায়িত্বশীলদের নিয়ে অর্ধদিবসব্যাপী কর্মশালা Logo তীব্র তাপপ্রবাহে পুড়ছে দেশের ৬ বিভাগ Logo পারমাণবিক অস্ত্রের নিয়ন্ত্রক কমিটির জরুরি বৈঠক ডেকেছেন শেহবাজ

দুরন্ত ঢাকাকে ১০ উইকেটে চারে চার খুলনার

  • ফখরুল ইসলাম
  • আপডেট সময় ১০:২৩:০৯ অপরাহ্ন, সোমবার, ২৯ জানুয়ারী ২০২৪
  • 287

দুরন্ত ঢাকাকে ১০ উইকেটে চারে চার খুলনার

খুলনা টাইগার্সের ওপর যেন অদৃশ্য এক শক্তি ভর করছে। যে প্রতিপক্ষই সামনে আসছে স্রেফ উড়ে যাচ্ছে তাদের সামনে। এবার তো দুরন্ত ঢাকাকে ১০ উইকেটের বিশাল হারের লজ্জা দিয়েছে এনামুল হক বিজয়ের দল। ১৩১ রানের লক্ষ্য দুই ওপেনার অধিনায়ক এনামুল বিজয় আর আফিফ হোসেন মিলেই পাড়ি দিয়ে ফেলেছেন ১৪.৪ ওভারে। বিজয় ৪৮ বলে ৪ বাউন্ডারি আর ২ ছক্কায় ৫৮ আর আফিফ ২৭ বলে ১ চারের সঙ্গে ৩ ছক্কায় অপরাজিত থাকেন ৩৭ রানে।

এর আগে শুরুটা বেশ ভালো ছিল দুর্দান্ত ঢাকার। কিন্তু ৯ ওভার শেষ হওয়ার পরই খেই হারিয়ে বসে তারা। একের পর এক উইকেট হারাতে থাকে। তবুও শেষ পর্যন্ত অলআউট হয়নি। তবে রান খুব বেশি তুলতে পারেনি মোসাদ্দেক হোসেন সৈকতের দল। ৯ উইকেটে ১৩০ রানে থামে ঢাকা।

টস জিতে ব্যাট করারই সিদ্ধান্ত নেন ঢাকার অধিনায়ক মোসাদ্দেক হোসেন সৈকত। ব্যাট করতে নেমে দুই ওপেনার সাইম আইয়ুব এবং মোহাম্মদ নাঈম মিলে ৯ ওভারে গড়ে তোলেন ৭৫ রানের জুটি।

আফিফ হোসেনের বলে এভিন লুইসের হাতে ক্যাচ দিয়ে মোহাম্মদ নাঈম ফিরে যেতেই মড়ক শুরু হয় ঢাকার। ২১ বলে ৪১ রান করেন নাঈম। ৩৭ বলে ৩৫ রান করা পাকিস্তানি ব্যাটার সাইম আইয়ুবও আউট হয়ে যান ২ রান পরই (৭৭ রানের মাথায়)। এরপর গুলবাদিন নাইব ৩ রানে, এসএম মেহেরব হাসান ৩ রানে, অ্যালেক্স রস ২১ রানে, ইরফান শুকুর ৩ রানে আউট হন। অধিনায়ক মোসাদ্দেক হোসেন সৈকত কোনো রানই করতে পারেননি। তাসকিন আহমেদ আউট হন ৪ রান করে। উসমান কাদির করেন ১ রান।

শেষ মুহূর্তে আরাফাত সানি ১৪ বলে অপরাজিত ১৫ রান করলে ঢাকার রান ১৩০ ছোঁয়। না হয় আরও আগে থেমে যেতে তাদের ইনিংস। শরিফুল ৭ বল খেলে ১ রান করে অপরাজিত থাকেন।

খুলনার হয়ে পাকিস্তানি স্পিনার মোহাম্মদ নওয়াজ কাঁপিয়ে দেন ঢাকার ইনিংস। ৪ ওভারে ১৫ রান দিয়ে তিনি নেন ৩ উইকেট। ২টি করে উইকেট নেন মোহাম্মদ ওয়াসিম, মুকিদুল ইসলাম অঙ্কন। ১টি করে উইকেট নেন দাসুন শানাকা এবং আফিফ হোসেন।

জনপ্রিয় সংবাদ

সন্ধ্যায় উপদেষ্টা পরিষদের জরুরি বৈঠক

দুরন্ত ঢাকাকে ১০ উইকেটে চারে চার খুলনার

আপডেট সময় ১০:২৩:০৯ অপরাহ্ন, সোমবার, ২৯ জানুয়ারী ২০২৪

খুলনা টাইগার্সের ওপর যেন অদৃশ্য এক শক্তি ভর করছে। যে প্রতিপক্ষই সামনে আসছে স্রেফ উড়ে যাচ্ছে তাদের সামনে। এবার তো দুরন্ত ঢাকাকে ১০ উইকেটের বিশাল হারের লজ্জা দিয়েছে এনামুল হক বিজয়ের দল। ১৩১ রানের লক্ষ্য দুই ওপেনার অধিনায়ক এনামুল বিজয় আর আফিফ হোসেন মিলেই পাড়ি দিয়ে ফেলেছেন ১৪.৪ ওভারে। বিজয় ৪৮ বলে ৪ বাউন্ডারি আর ২ ছক্কায় ৫৮ আর আফিফ ২৭ বলে ১ চারের সঙ্গে ৩ ছক্কায় অপরাজিত থাকেন ৩৭ রানে।

এর আগে শুরুটা বেশ ভালো ছিল দুর্দান্ত ঢাকার। কিন্তু ৯ ওভার শেষ হওয়ার পরই খেই হারিয়ে বসে তারা। একের পর এক উইকেট হারাতে থাকে। তবুও শেষ পর্যন্ত অলআউট হয়নি। তবে রান খুব বেশি তুলতে পারেনি মোসাদ্দেক হোসেন সৈকতের দল। ৯ উইকেটে ১৩০ রানে থামে ঢাকা।

টস জিতে ব্যাট করারই সিদ্ধান্ত নেন ঢাকার অধিনায়ক মোসাদ্দেক হোসেন সৈকত। ব্যাট করতে নেমে দুই ওপেনার সাইম আইয়ুব এবং মোহাম্মদ নাঈম মিলে ৯ ওভারে গড়ে তোলেন ৭৫ রানের জুটি।

আফিফ হোসেনের বলে এভিন লুইসের হাতে ক্যাচ দিয়ে মোহাম্মদ নাঈম ফিরে যেতেই মড়ক শুরু হয় ঢাকার। ২১ বলে ৪১ রান করেন নাঈম। ৩৭ বলে ৩৫ রান করা পাকিস্তানি ব্যাটার সাইম আইয়ুবও আউট হয়ে যান ২ রান পরই (৭৭ রানের মাথায়)। এরপর গুলবাদিন নাইব ৩ রানে, এসএম মেহেরব হাসান ৩ রানে, অ্যালেক্স রস ২১ রানে, ইরফান শুকুর ৩ রানে আউট হন। অধিনায়ক মোসাদ্দেক হোসেন সৈকত কোনো রানই করতে পারেননি। তাসকিন আহমেদ আউট হন ৪ রান করে। উসমান কাদির করেন ১ রান।

শেষ মুহূর্তে আরাফাত সানি ১৪ বলে অপরাজিত ১৫ রান করলে ঢাকার রান ১৩০ ছোঁয়। না হয় আরও আগে থেমে যেতে তাদের ইনিংস। শরিফুল ৭ বল খেলে ১ রান করে অপরাজিত থাকেন।

খুলনার হয়ে পাকিস্তানি স্পিনার মোহাম্মদ নওয়াজ কাঁপিয়ে দেন ঢাকার ইনিংস। ৪ ওভারে ১৫ রান দিয়ে তিনি নেন ৩ উইকেট। ২টি করে উইকেট নেন মোহাম্মদ ওয়াসিম, মুকিদুল ইসলাম অঙ্কন। ১টি করে উইকেট নেন দাসুন শানাকা এবং আফিফ হোসেন।