ঢাকা ১২:৫৭ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৯ জুলাই ২০২৫, ১৪ শ্রাবণ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম ::
Logo রাঙামাটিতে সেনাবাহিনীর অভিযানে অস্ত্র-গোলাবারুদ উদ্ধার: আইএসপিআর Logo থাইল্যান্ড-কম্বোডিয়ার যুদ্ধবিরতিতে বাংলাদেশের স্বাগত Logo মুন্সীগঞ্জের মেঘনায় বালুমহল নিয়ন্ত্রণ নিয়ে নয়ন-পিয়াস গ্রুপের গুলিতে নিহত স্যুটার মান্নান, গুলিবিদ্ধ-১ Logo চাঁদাবাজির সময় কালা মানিকে গণধোলাই দিয়ে পুলিশে সোপর্দ Logo দুই কিশোরকে মারধরের পরে বয়স ১৮ বছর দেখিয়ে মামলা Logo প্রস্তাবিত ঢাকা সেন্ট্রাল ইউনিভার্সিটির ভর্তি বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ Logo হঠাৎ সারাদেশে সতর্ক অবস্থানে পুলিশ Logo সুন্দরগঞ্জে খুচরা সার ব্যবসায়ীর ঘর থেকে ১৩৩ বস্তা টিএসপি সার জব্দ Logo টিভিতে যে খেলা থাকছে আজ Logo গাজাকে নিশ্চিহ্ন করার কোনো ন্যায্যতা থাকতে পারে না: গুতেরেস

গাজায় গণহত্যা বন্ধে আইসিজের নির্দেশকে স্বাগত: পররাষ্ট্রমন্ত্রী

  • ফখরুল ইসলাম
  • আপডেট সময় ০৭:৫১:৪৪ অপরাহ্ন, শনিবার, ২৭ জানুয়ারী ২০২৪
  • 358

গাজায় গণহত্যা বন্ধে আইসিজের নির্দেশকে স্বাগত: পররাষ্ট্রমন্ত্রী

পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ বলেছেন, ‘দক্ষিণ আফ্রিকার দায়ের করা মামলার প্রেক্ষিতে আন্তর্জাতিক বিচার আদালত (আইসিজে) শুক্রবার ফিলিস্তিনের গাজায় গণহত্যা বন্ধে যে রায় দিয়েছেন, সেটাকে আমরা স্বাগত জানাই।’

যুক্তরাজ্যের হাউস অব কমন্সের ‘অল পার্টি পার্লামেন্টারি গ্রুপ অন বাংলাদেশ’র ভাইস-চেয়ার লেবার পার্টির এমপি বীরেন্দ্র শর্মার নেতৃত্বে চার এমপিসহ আট সদস্যের প্রতিনিধিদল শনিবার (২৭ জানুয়ারি) পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদের সঙ্গে রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন পদ্মায় সাক্ষাৎ করেন। বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের সঙ্গে মতবিনিময়কালে আইসিজের রায় নিয়ে প্রশ্নের জবাবে তিনি এ কথা বলেন। পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ‘এ রায়কে আমরা ইতিমধ্যে সমর্থন জানিয়েছি।

আমরা মনে করি, ফিলিস্তিনি যে গণহত্যা হচ্ছে, মানবতার বিরুদ্ধে যে অপরাধ সংঘটিত হচ্ছে, সেটি বন্ধ করার ক্ষেত্রে এ রায় সহায়ক হবে। ভবিষ্যতেও বাংলাদেশ এ বিষয়ে দক্ষিণ আফ্রিকার প্রতি কূটনৈতিক সহযোগিতা অব্যাহত রাখবে। আমরা আশা করি, ইসরায়েল আইসিজের রায় মেনে চলবে এবং গণহত্যা বন্ধে কার্যকর ব্যবস্থা নেবে। ব্রিটিশ পার্লামেন্টের প্রতিনিধিদলের সঙ্গে বৈঠক বিষয়ে মন্ত্রী জানান, ‘তারা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বাংলাদেশের উন্নয়নের ভূয়সী প্রশংসা করেছেন।

তারা বলেছেন, ১০ বছর আগে যখন ঢাকায় এসেছিলাম, তখন ট্রাফিক জ্যাম পোহাতে হয়েছিল। আজ বিমানবন্দর থেকে খুব সহজেই এখানে চলে আসতে পেরেছি। এটি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে উন্নয়ন অগ্রযাত্রার কারণেই সম্ভব হয়েছে।’
হাছান মাহমুদ উল্লেখ করেন, বাংলাদেশের সঙ্গে যুক্তরাজ্যের সম্পর্ক অত্যন্ত গভীর।

দেশটি বাংলাদেশের বড় উন্নয়ন অংশীদার। আমাদের দেশে দ্বিতীয় সর্বোচ্চ বিনিয়োগ রয়েছে ইউকে’র। বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্ক আরো গভীর করার উদ্দেশ্যে ব্রিটিশ এমপিবৃন্দ সফরে এসেছেন। এ দেশের সংসদের সঙ্গে ইউকে সংসদের সম্পর্ক আরো বৃদ্ধিও এই সফরের উদ্দেশ্য।

জনপ্রিয় সংবাদ

রাঙামাটিতে সেনাবাহিনীর অভিযানে অস্ত্র-গোলাবারুদ উদ্ধার: আইএসপিআর

গাজায় গণহত্যা বন্ধে আইসিজের নির্দেশকে স্বাগত: পররাষ্ট্রমন্ত্রী

আপডেট সময় ০৭:৫১:৪৪ অপরাহ্ন, শনিবার, ২৭ জানুয়ারী ২০২৪

পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ বলেছেন, ‘দক্ষিণ আফ্রিকার দায়ের করা মামলার প্রেক্ষিতে আন্তর্জাতিক বিচার আদালত (আইসিজে) শুক্রবার ফিলিস্তিনের গাজায় গণহত্যা বন্ধে যে রায় দিয়েছেন, সেটাকে আমরা স্বাগত জানাই।’

যুক্তরাজ্যের হাউস অব কমন্সের ‘অল পার্টি পার্লামেন্টারি গ্রুপ অন বাংলাদেশ’র ভাইস-চেয়ার লেবার পার্টির এমপি বীরেন্দ্র শর্মার নেতৃত্বে চার এমপিসহ আট সদস্যের প্রতিনিধিদল শনিবার (২৭ জানুয়ারি) পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদের সঙ্গে রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন পদ্মায় সাক্ষাৎ করেন। বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের সঙ্গে মতবিনিময়কালে আইসিজের রায় নিয়ে প্রশ্নের জবাবে তিনি এ কথা বলেন। পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ‘এ রায়কে আমরা ইতিমধ্যে সমর্থন জানিয়েছি।

আমরা মনে করি, ফিলিস্তিনি যে গণহত্যা হচ্ছে, মানবতার বিরুদ্ধে যে অপরাধ সংঘটিত হচ্ছে, সেটি বন্ধ করার ক্ষেত্রে এ রায় সহায়ক হবে। ভবিষ্যতেও বাংলাদেশ এ বিষয়ে দক্ষিণ আফ্রিকার প্রতি কূটনৈতিক সহযোগিতা অব্যাহত রাখবে। আমরা আশা করি, ইসরায়েল আইসিজের রায় মেনে চলবে এবং গণহত্যা বন্ধে কার্যকর ব্যবস্থা নেবে। ব্রিটিশ পার্লামেন্টের প্রতিনিধিদলের সঙ্গে বৈঠক বিষয়ে মন্ত্রী জানান, ‘তারা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বাংলাদেশের উন্নয়নের ভূয়সী প্রশংসা করেছেন।

তারা বলেছেন, ১০ বছর আগে যখন ঢাকায় এসেছিলাম, তখন ট্রাফিক জ্যাম পোহাতে হয়েছিল। আজ বিমানবন্দর থেকে খুব সহজেই এখানে চলে আসতে পেরেছি। এটি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে উন্নয়ন অগ্রযাত্রার কারণেই সম্ভব হয়েছে।’
হাছান মাহমুদ উল্লেখ করেন, বাংলাদেশের সঙ্গে যুক্তরাজ্যের সম্পর্ক অত্যন্ত গভীর।

দেশটি বাংলাদেশের বড় উন্নয়ন অংশীদার। আমাদের দেশে দ্বিতীয় সর্বোচ্চ বিনিয়োগ রয়েছে ইউকে’র। বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্ক আরো গভীর করার উদ্দেশ্যে ব্রিটিশ এমপিবৃন্দ সফরে এসেছেন। এ দেশের সংসদের সঙ্গে ইউকে সংসদের সম্পর্ক আরো বৃদ্ধিও এই সফরের উদ্দেশ্য।