ঢাকা ০৯:২৮ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ০৭ জুলাই ২০২৪, ২৩ আষাঢ় ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম ::
বিশ্বচ্যাম্পিয়ন ভারতকে হারাল বিশ্বকাপে যায়গা না পাওয়া দল মহররমের চাঁদ দেখা যায়নি, আশুরা ১৭ জুলাই যুক্তরাষ্ট্রের জিম্মি মুক্তির বিষয়ে প্রস্তাব গ্রহণ করেছে হামাস চলমান আন্দোলনকে আদালত বিরোধী বলা দেশকে মেধাশূণ্য করার নামান্তর: ইসলামী আন্দোলন নারীর গোসলের ভিডিও করতে গিয়ে জনতার হাতে আটক পুলিশ সদস্য ডুয়েট শিক্ষার্থী রিফাত-তাওহীদ এর নেতৃত্বে বিশ্ববিদ্যালয় এলাকায় সক্রিয় চাঁদাবাজ চক্র রাতের আঁধারে ১০ হাজার কলাগাছ কেটে দেওয়ার অভিযোগ বগুড়ায় স্বপ্নপূরণ স্কুলে দক্ষতা বৃদ্ধিতে প্রশিক্ষণ কর্মশালা যুক্তরাজ্যে লেবার পার্টি থেকে এমপি হলেন ২২ বছরের স্যাম কার্লিং কোটা ব্যবস্থা সম্পূর্ণভাবে সংবিধানবিরোধী: জি এম কাদের

গণমাধ্যমের পূর্ণাঙ্গ স্বাধীনতা চাই: তথ্য প্রতিমন্ত্রী

  • ফখরুল ইসলাম
  • আপডেট সময় ০৭:২৬:২৩ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৫ জানুয়ারী ২০২৪
  • 88

গণমাধ্যমের পূর্ণাঙ্গ স্বাধীনতা চাই: তথ্য প্রতিমন্ত্রী

তথ্য ও সম্প্রচার প্রতিমন্ত্রী মোহাম্মদ আলী আরাফাত বলেছেন, আমরা গণমাধ্যমের পূর্ণাঙ্গ স্বাধীনতা চাই। অপতথ্যকে জবাবদিহিতার আওতায় আনতে চাই। আমরা দিন শেষে চাই গুজব বা রিউমারমুক্ত গণমাধ্যম। যেখানে তথ্যের অবাধ প্রবাহ থাকবে এবং সরকার বা অথরিটিকে অবশ্যই প্রশ্ন করা হবে। উত্তর দেওয়ার সুযোগ থাকবে এবং সমালোচনার জায়গা থাকবে।

বৃহস্পতিবার (২৫ জানুয়ারি) সচিবালয়ে তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে টেলিভিশন ওনার্স অ্যাসোসিয়েশনের (এটকো) সাথে এক সভায় প্রতিমন্ত্রী এসব কথা বলেন।

এ আরাফাত বলেন, প্রথম কেবিনেট মিটিংয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেছেন অনেক ক্ষেত্রে সমালোচনা হবে, কিছু কিছু সমালোচনা হবে সঠিক তথ্যের ভিত্তিতে, সেগুলো জেনে সুধরে নেওয়ার চেষ্টা করতে হবে। তিনি চান সমালোচনা হোক সঠিক তথ্যের ভিত্তিতে।

প্রতিমন্ত্রী বলেন, সরকার বা সরকারের বিভিন্ন অধিদপ্তর বা মন্ত্রণালয়ের বিভিন্ন কাজ নিয়ে যদি কোনো বিচ্যুতি বা ব্যর্থতা থাকে অবশ্যই সমালোচনা হবে এবং সেটা যদি প্রথম পাতায় প্রিন্ট মিডিয়া বা ইলেক্টনিক মিডিয়াতে হেডলাইনে থাকে তাহলে সরকারের সেই সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয় বা ব্যক্তিবর্গ যে জবাব দিবেন সেই জবাবগুলো যাতে একইভাবে গুরুত্বসহকারে মিডিয়াতে আসে; যেন জনগণ একটা সিদ্ধান্তে পৌঁছাতে পারে। কারণ গণতন্ত্রে কিন্তু মানুষকে স্বাধীনভাবে সিদ্ধান্ত নিতে হয় এবং ইনফর্ম ডিসিশন নিতে হয়।

এ আরাফাত বলেন, সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমকে ব্যবহার করে এক ধরনের অপচেষ্টা চলে। গত ১৫ বছরে গণমাধ্যমের যে বিস্তৃতি ঘটেছে সেখানে কীভাবে প্রতিষ্ঠান দাঁড় করানো যায় এবং শৃঙ্খলা আনা যায় সেই চেষ্টা করতে হবে। প্রথমেই সতর্ক থাকতে হবে, আমরা যেমন মিসইনফরমেশনকে নির্মূল করতে চাই, অপতথ্যকে জবাবদিহিতার আওতায় আনতে চাই কিন্তু সেটি করতে যেয়ে মতপ্রকাশের স্বাধীনতা, গণমাধ্যমের স্বাধীনতা সেখানে যেন ওভারস্টেপ না হয়। তবে দেশ, জাতীয় পতাকা, জাতীয় সংগীত, মুক্তিযুদ্ধ এবং ত্রিশ লক্ষ শহীদদের নিয়ে কোনো বিতর্ক থাকতে পারে না। এগুলো দেশবিরোধী কর্মকাণ্ড।

তিনি মনে করেন, আলাপ আলোচনার ভিত্তিতে সমালোচনার স্পেস রেখে কীভাবে একসাথে কাজ করা যায়, সেই চেষ্টা থাকবে।

বিশ্বচ্যাম্পিয়ন ভারতকে হারাল বিশ্বকাপে যায়গা না পাওয়া দল

গণমাধ্যমের পূর্ণাঙ্গ স্বাধীনতা চাই: তথ্য প্রতিমন্ত্রী

আপডেট সময় ০৭:২৬:২৩ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৫ জানুয়ারী ২০২৪

তথ্য ও সম্প্রচার প্রতিমন্ত্রী মোহাম্মদ আলী আরাফাত বলেছেন, আমরা গণমাধ্যমের পূর্ণাঙ্গ স্বাধীনতা চাই। অপতথ্যকে জবাবদিহিতার আওতায় আনতে চাই। আমরা দিন শেষে চাই গুজব বা রিউমারমুক্ত গণমাধ্যম। যেখানে তথ্যের অবাধ প্রবাহ থাকবে এবং সরকার বা অথরিটিকে অবশ্যই প্রশ্ন করা হবে। উত্তর দেওয়ার সুযোগ থাকবে এবং সমালোচনার জায়গা থাকবে।

বৃহস্পতিবার (২৫ জানুয়ারি) সচিবালয়ে তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে টেলিভিশন ওনার্স অ্যাসোসিয়েশনের (এটকো) সাথে এক সভায় প্রতিমন্ত্রী এসব কথা বলেন।

এ আরাফাত বলেন, প্রথম কেবিনেট মিটিংয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেছেন অনেক ক্ষেত্রে সমালোচনা হবে, কিছু কিছু সমালোচনা হবে সঠিক তথ্যের ভিত্তিতে, সেগুলো জেনে সুধরে নেওয়ার চেষ্টা করতে হবে। তিনি চান সমালোচনা হোক সঠিক তথ্যের ভিত্তিতে।

প্রতিমন্ত্রী বলেন, সরকার বা সরকারের বিভিন্ন অধিদপ্তর বা মন্ত্রণালয়ের বিভিন্ন কাজ নিয়ে যদি কোনো বিচ্যুতি বা ব্যর্থতা থাকে অবশ্যই সমালোচনা হবে এবং সেটা যদি প্রথম পাতায় প্রিন্ট মিডিয়া বা ইলেক্টনিক মিডিয়াতে হেডলাইনে থাকে তাহলে সরকারের সেই সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয় বা ব্যক্তিবর্গ যে জবাব দিবেন সেই জবাবগুলো যাতে একইভাবে গুরুত্বসহকারে মিডিয়াতে আসে; যেন জনগণ একটা সিদ্ধান্তে পৌঁছাতে পারে। কারণ গণতন্ত্রে কিন্তু মানুষকে স্বাধীনভাবে সিদ্ধান্ত নিতে হয় এবং ইনফর্ম ডিসিশন নিতে হয়।

এ আরাফাত বলেন, সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমকে ব্যবহার করে এক ধরনের অপচেষ্টা চলে। গত ১৫ বছরে গণমাধ্যমের যে বিস্তৃতি ঘটেছে সেখানে কীভাবে প্রতিষ্ঠান দাঁড় করানো যায় এবং শৃঙ্খলা আনা যায় সেই চেষ্টা করতে হবে। প্রথমেই সতর্ক থাকতে হবে, আমরা যেমন মিসইনফরমেশনকে নির্মূল করতে চাই, অপতথ্যকে জবাবদিহিতার আওতায় আনতে চাই কিন্তু সেটি করতে যেয়ে মতপ্রকাশের স্বাধীনতা, গণমাধ্যমের স্বাধীনতা সেখানে যেন ওভারস্টেপ না হয়। তবে দেশ, জাতীয় পতাকা, জাতীয় সংগীত, মুক্তিযুদ্ধ এবং ত্রিশ লক্ষ শহীদদের নিয়ে কোনো বিতর্ক থাকতে পারে না। এগুলো দেশবিরোধী কর্মকাণ্ড।

তিনি মনে করেন, আলাপ আলোচনার ভিত্তিতে সমালোচনার স্পেস রেখে কীভাবে একসাথে কাজ করা যায়, সেই চেষ্টা থাকবে।