ঢাকা ০৭:১০ অপরাহ্ন, শনিবার, ০৫ অক্টোবর ২০২৪, ২০ আশ্বিন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম ::

ইসরায়েল যুদ্ধ বন্ধ না করলে জিম্মি মুক্তি নয়: হামাস

  • ফখরুল ইসলাম
  • আপডেট সময় ০৪:৩৩:০৪ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২২ ডিসেম্বর ২০২৩
  • 159

ইসরায়েল যুদ্ধ বন্ধ না করলে জিম্মি মুক্তি নয়: হামাস

ইসরায়েল গাজায় যুদ্ধ বন্ধ করতে রাজি না হওয়া পর্যন্ত নতুন করে জিম্মি মুক্তি দেবে না হামাস। মিসরের রাজধানী কায়রোতে নতুন যুদ্ধবিরতি বিষয়ে আলোচনার মধ্যে হামাস এ কথা জানায়। ইসরায়েলও বারবারই স্থায়ী যুদ্ধবিরতি দিতে আপত্তি জানাচ্ছে। এমন প্রেক্ষাপটে জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদে যুদ্ধবিরতির জন্য প্রস্তাব উত্থাপন আরেক দফা পিছিয়ে গতকাল বৃহস্পতিবারে পৌঁছায়।

ইসরায়েলের প্রধান মিত্র যুক্তরাষ্ট্রের ভেটো দিয়ে নাকচ করে দেওয়া এড়াতে প্রস্তাবের শব্দচয়ন নিয়ে বারবার দর-কষাকষি ও ঘষামাজা চলছে। ইসরায়েলের জাতীয় নিরাপত্তা মন্ত্রী ইতামার বেন গাভির বলেছেন, হামাসকে পরাজিত করার আগেই যুদ্ধ বন্ধ করে দিলে তা ‘ব্যর্থতা’ হিসেবে গণ্য হবে।

অন্যদিকে টেলিগ্রামে শেয়ার করা এক বিবৃতিতে গাজার শাসকগোষ্ঠী হামাস বলেছে, ইসরায়েলি আগ্রাসনের পূর্ণ সমাপ্তি না ঘটলে জিম্মিদের মুক্তি নিয়ে কোনো আলোচনা হবে না। আর এটি ফিলিস্তিনের জাতীয় সিদ্ধান্ত বলে দাবি করেছে হামাস।

তবে এই বিবৃতিতে হামাস তাদের সঙ্গে ফিলিস্তিনি কোন দলের মতক্যৈর কথা বুঝিয়েছে, তা পরিষ্কার নয়। হামাসের পাশাপাশি গাজার ক্ষুদ্র সশস্ত্র গোষ্ঠী ইসলামিক জিহাদের কাছেও ইসরায়েলি জিম্মি রয়েছে। বাইরে বাগযুদ্ধ চললেও ইসরায়েল-হামাস যুদ্ধবিরতি নিয়ে কায়রোতে বর্তমানে নতুন করে আলোচনা চলছে। হামাস নতুন করে সাময়িক যুদ্ধবিরতিতে যেতে রাজি না হওয়ায় গত বুধবার কায়রোতে প্রাথমিক আলোচনায় কোনো ফল আসেনি। নভেম্বরের শেষে ছয় দিনের যুদ্ধবিরতি চলাকালে কয়েক দফায় ১০৫ ইসরায়েলি জিম্মিকে মুক্তি দেয় হামাস। এখনো প্রায় ১২০ ইসরায়েলি হামাসের হাতে জিম্মি রয়েছে বলে ধারণা করা হচ্ছে।

আমরা মাঠে আছি, নির্ভয়ে পূজামণ্ডপে যাবেন: সেনাপ্রধান

ইসরায়েল যুদ্ধ বন্ধ না করলে জিম্মি মুক্তি নয়: হামাস

আপডেট সময় ০৪:৩৩:০৪ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২২ ডিসেম্বর ২০২৩

ইসরায়েল গাজায় যুদ্ধ বন্ধ করতে রাজি না হওয়া পর্যন্ত নতুন করে জিম্মি মুক্তি দেবে না হামাস। মিসরের রাজধানী কায়রোতে নতুন যুদ্ধবিরতি বিষয়ে আলোচনার মধ্যে হামাস এ কথা জানায়। ইসরায়েলও বারবারই স্থায়ী যুদ্ধবিরতি দিতে আপত্তি জানাচ্ছে। এমন প্রেক্ষাপটে জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদে যুদ্ধবিরতির জন্য প্রস্তাব উত্থাপন আরেক দফা পিছিয়ে গতকাল বৃহস্পতিবারে পৌঁছায়।

ইসরায়েলের প্রধান মিত্র যুক্তরাষ্ট্রের ভেটো দিয়ে নাকচ করে দেওয়া এড়াতে প্রস্তাবের শব্দচয়ন নিয়ে বারবার দর-কষাকষি ও ঘষামাজা চলছে। ইসরায়েলের জাতীয় নিরাপত্তা মন্ত্রী ইতামার বেন গাভির বলেছেন, হামাসকে পরাজিত করার আগেই যুদ্ধ বন্ধ করে দিলে তা ‘ব্যর্থতা’ হিসেবে গণ্য হবে।

অন্যদিকে টেলিগ্রামে শেয়ার করা এক বিবৃতিতে গাজার শাসকগোষ্ঠী হামাস বলেছে, ইসরায়েলি আগ্রাসনের পূর্ণ সমাপ্তি না ঘটলে জিম্মিদের মুক্তি নিয়ে কোনো আলোচনা হবে না। আর এটি ফিলিস্তিনের জাতীয় সিদ্ধান্ত বলে দাবি করেছে হামাস।

তবে এই বিবৃতিতে হামাস তাদের সঙ্গে ফিলিস্তিনি কোন দলের মতক্যৈর কথা বুঝিয়েছে, তা পরিষ্কার নয়। হামাসের পাশাপাশি গাজার ক্ষুদ্র সশস্ত্র গোষ্ঠী ইসলামিক জিহাদের কাছেও ইসরায়েলি জিম্মি রয়েছে। বাইরে বাগযুদ্ধ চললেও ইসরায়েল-হামাস যুদ্ধবিরতি নিয়ে কায়রোতে বর্তমানে নতুন করে আলোচনা চলছে। হামাস নতুন করে সাময়িক যুদ্ধবিরতিতে যেতে রাজি না হওয়ায় গত বুধবার কায়রোতে প্রাথমিক আলোচনায় কোনো ফল আসেনি। নভেম্বরের শেষে ছয় দিনের যুদ্ধবিরতি চলাকালে কয়েক দফায় ১০৫ ইসরায়েলি জিম্মিকে মুক্তি দেয় হামাস। এখনো প্রায় ১২০ ইসরায়েলি হামাসের হাতে জিম্মি রয়েছে বলে ধারণা করা হচ্ছে।