ঢাকা ১২:৫৮ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ২৩ নভেম্বর ২০২৪, ৮ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

মির্জা আব্বাসের দুর্নীতি মামলার রায় আজ

  • ফখরুল ইসলাম
  • আপডেট সময় ১১:১৫:৩২ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ১২ ডিসেম্বর ২০২৩
  • 240

মির্জা আব্বাসের দুর্নীতি মামলার রায় আজ

বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাসের সম্পদের তথ্য গোপন ও জ্ঞাত আয় বহির্ভূত সম্পদ অর্জনের মামলার রায় আজ। মঙ্গলবার (১২ ডিসেম্বর) ঢাকার বিশেষ জজ আদালত-৬ এর বিচারক মঞ্জুরুল ইমামের আদালত এ রায় ঘোষণা করবেন। গত ২২ নভেম্বর দুদক ও আসামি পক্ষের যুক্তিতর্ক উপস্থাপন শেষে রায়ের তারিখ ৩০ নভেম্বর ধার্য করেন। তবে ওই দিন রায় প্রস্তুত না হওয়ায় তা পিছিয়ে ১২ ডিসেম্বর ধার্য করেন আদালত।

আয়ের সঙ্গে অসঙ্গতিপূর্ণ ৭ কোটি ৫৪ লাখ ৩২ হাজার ২৯০ টাকার সম্পদ অর্জন এবং ৫৭ লাখ ২৬ হাজার ৫৭১ টাকার সম্পদের তথ্য গোপনের অভিযোগে ২০০৭ সালের ১৬ আগস্ট দুদকের উপপরিচালক মো. শফিউল আলম রাজধানীর রমনা থানায় মির্জা আব্বাসের বিরুদ্ধে মামলা করেন।

মামলাটি তদন্ত শেষে ২০০৮ সালের ২৪ মে দুদকের উপপরিচালক মো. খায়রুল হুদা আদালতে চার্জশিট দাখিল করেন। তদন্তে তার বিরুদ্ধে ৪ কোটি ২৩ লাখ টাকার অবৈধ সম্পদ অর্জন ও ২২ লাখ টাকার সম্পত্তির তথ্য গোপনের অভিযোগ আনা হয়। ২০০৮ সালের ১৬ জুন মির্জা আব্বাসের বিরুদ্ধে চার্জ গঠন করে বিচার শুরুর আদেশ দেন। বিচার চলাকালে আদালত ২৪ জনের সাক্ষ্যগ্রহণ করেন।

জনপ্রিয় সংবাদ

মির্জা আব্বাসের দুর্নীতি মামলার রায় আজ

আপডেট সময় ১১:১৫:৩২ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ১২ ডিসেম্বর ২০২৩

বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাসের সম্পদের তথ্য গোপন ও জ্ঞাত আয় বহির্ভূত সম্পদ অর্জনের মামলার রায় আজ। মঙ্গলবার (১২ ডিসেম্বর) ঢাকার বিশেষ জজ আদালত-৬ এর বিচারক মঞ্জুরুল ইমামের আদালত এ রায় ঘোষণা করবেন। গত ২২ নভেম্বর দুদক ও আসামি পক্ষের যুক্তিতর্ক উপস্থাপন শেষে রায়ের তারিখ ৩০ নভেম্বর ধার্য করেন। তবে ওই দিন রায় প্রস্তুত না হওয়ায় তা পিছিয়ে ১২ ডিসেম্বর ধার্য করেন আদালত।

আয়ের সঙ্গে অসঙ্গতিপূর্ণ ৭ কোটি ৫৪ লাখ ৩২ হাজার ২৯০ টাকার সম্পদ অর্জন এবং ৫৭ লাখ ২৬ হাজার ৫৭১ টাকার সম্পদের তথ্য গোপনের অভিযোগে ২০০৭ সালের ১৬ আগস্ট দুদকের উপপরিচালক মো. শফিউল আলম রাজধানীর রমনা থানায় মির্জা আব্বাসের বিরুদ্ধে মামলা করেন।

মামলাটি তদন্ত শেষে ২০০৮ সালের ২৪ মে দুদকের উপপরিচালক মো. খায়রুল হুদা আদালতে চার্জশিট দাখিল করেন। তদন্তে তার বিরুদ্ধে ৪ কোটি ২৩ লাখ টাকার অবৈধ সম্পদ অর্জন ও ২২ লাখ টাকার সম্পত্তির তথ্য গোপনের অভিযোগ আনা হয়। ২০০৮ সালের ১৬ জুন মির্জা আব্বাসের বিরুদ্ধে চার্জ গঠন করে বিচার শুরুর আদেশ দেন। বিচার চলাকালে আদালত ২৪ জনের সাক্ষ্যগ্রহণ করেন।