ঢাকা ০৬:৪০ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ১৯ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ৪ আশ্বিন ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম ::
Logo আফগানদের বিদায়, বাংলাদেশকে নিয়েই সুপার ফোরে লঙ্কানরা Logo ১৭ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১৭৭ কোটি মার্কিন ডলার Logo বড় সংগ্রহ আফগানদের, বাংলাদেশের সুপার ফোরের আশা ভাঙার পথে Logo কোনো রাজনৈতিক দল নিষিদ্ধ করার পক্ষে নয় বিএনপি: মির্জা ফখরুল Logo নওগাঁয় ভুয়া ৪ পুলিশ সদস্যসহ গ্রেফতার ৬ Logo চাকসু নির্বাচনে “সম্প্রীতির শিক্ষার্থী জোট” নামে ছাত্রশিবিরের পূর্নাঙ্গ প্যানেল ঘোষণা Logo দুই দিনে ভারতে ৫৬.২৫ মেট্রিক টন ইলিশ রপ্তানি Logo ন্যাটোর হুমকির পর সামরিক পোশাকে যুদ্ধের ময়দানে পুতিন! Logo ফরিদপুরের দেশীয় অস্ত্র নিয়ে কিশোর-তরুণদের নাচানাচির ভিডিও ভাইরাল Logo বিজিবিতে চাকরি পেলেন বিএসএফের গুলিতে নিহত ফেলানীর ভাই

কোনো রাজনৈতিক দল নিষিদ্ধ করার পক্ষে নয় বিএনপি: মির্জা ফখরুল

  • নিজস্ব সংবাদ :
  • আপডেট সময় ০৯:৩৯:১৪ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৮ সেপ্টেম্বর ২০২৫
  • 71

বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, কোনো রাজনৈতিক দল নিষিদ্ধ করার পক্ষে নয় বিএনপি। বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় সিঙ্গাপুর থেকে দেশে ফেরার পর হয়রত শাহ জালাল আন্তর্জাতিক বিমান বন্দরে জাতীয় পার্টিসহ ১৪ দলের নিষিদ্ধ করার বিষয়ে দৃষ্টি আকর্ষণ করা হলে সাংবাদিকদের তিনি এ কথা বলেন।

জামায়াতসহ কয়েকটি দলের বিক্ষোভ মিছিলের প্রসঙ্গে মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেন, আমি মনে করি এটার (কর্মসূচির) কোনো প্রয়োজন ছিল না। আলোচনা এখনো শেষ হয়নি। আলোচনা চলমান অবস্থায় এ ধরনের কর্মসূচির অর্থ হচ্ছে অহেতুক চাপ সৃষ্টি করা। যা গণতন্ত্রের জন্য শুভ নয়, সঠিক সিদ্ধান্ত নেওয়ার ক্ষেত্রেও শুভ নয়।

রাজপথে কর্মসূচি দিলেই সমস্যা সমাধান হয়ে যাবে নাকি—প্রশ্ন রাখেন মির্জা ফখরুল। তিনি বলেন, আওয়ামী লীগের পতনের পর কোনো ইস্যুতে আমরা রাজপথে আসিনি। আমরা আলোচনা মাধ্যমে সবকিছু সমাধান করতে চাইছি। জুলাই সনদ বাস্তবায়নও আলোচনার মাধ্যমেই সমাধান হবে বলে আশা করি।

মির্জা ফখরুল বলেন, বিএনপি পিআরের পক্ষে নয়। বাংলাদেশে পিআরের প্রয়োজনীয়তা নেই। জুলাই সনদ নিয়ে আলোচনা চলছে। অনেক বিষয়ে বিএনপি একমত হয়েছে। সেগুলো সামনে আনলেই হয়। একটি বিষয় পরিষ্কার—যেটাই করা হোক জনগণের সমর্থন বড় প্রয়োজন। জনগণের সমর্থনে নির্বাচনের মাধ্যমে যে পার্লামেন্ট আসে, সেই পার্লামেন্ট সংবিধান পরিবর্তন করতে পারে, সংশোধনী আনতে পারে। সেখানেই সেটা সম্ভব।

জাতিসংঘের অধিবেশনে যোগ দিতে প্রধান উপদেষ্টার সফরসঙ্গী হিসাবে যুক্তরাষ্ট্র যাবেন। সেখানে আপনাদের ভূমিকা কী হবে- এ প্রশ্নের জবাবে ফখরুল বলেন, আমি নিজেও জানি না সেখানে আমাদের ভূমিকা কী হবে। কারণ ড. ইউনূসের সঙ্গে এ বিষয়ে এখনো কথা হয়নি। কথা হলে হয়তো জানতে পারব। আমার মনে হয় দেশের গণতন্ত্র উত্তরণের বিষয়টিই প্রাধান্য পাবে। একই সঙ্গে দেশের উন্নয়ন বিষয়টিও গুরুত্ব পাবে।

জনপ্রিয় সংবাদ

আফগানদের বিদায়, বাংলাদেশকে নিয়েই সুপার ফোরে লঙ্কানরা

কোনো রাজনৈতিক দল নিষিদ্ধ করার পক্ষে নয় বিএনপি: মির্জা ফখরুল

আপডেট সময় ০৯:৩৯:১৪ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৮ সেপ্টেম্বর ২০২৫

বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, কোনো রাজনৈতিক দল নিষিদ্ধ করার পক্ষে নয় বিএনপি। বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় সিঙ্গাপুর থেকে দেশে ফেরার পর হয়রত শাহ জালাল আন্তর্জাতিক বিমান বন্দরে জাতীয় পার্টিসহ ১৪ দলের নিষিদ্ধ করার বিষয়ে দৃষ্টি আকর্ষণ করা হলে সাংবাদিকদের তিনি এ কথা বলেন।

জামায়াতসহ কয়েকটি দলের বিক্ষোভ মিছিলের প্রসঙ্গে মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেন, আমি মনে করি এটার (কর্মসূচির) কোনো প্রয়োজন ছিল না। আলোচনা এখনো শেষ হয়নি। আলোচনা চলমান অবস্থায় এ ধরনের কর্মসূচির অর্থ হচ্ছে অহেতুক চাপ সৃষ্টি করা। যা গণতন্ত্রের জন্য শুভ নয়, সঠিক সিদ্ধান্ত নেওয়ার ক্ষেত্রেও শুভ নয়।

রাজপথে কর্মসূচি দিলেই সমস্যা সমাধান হয়ে যাবে নাকি—প্রশ্ন রাখেন মির্জা ফখরুল। তিনি বলেন, আওয়ামী লীগের পতনের পর কোনো ইস্যুতে আমরা রাজপথে আসিনি। আমরা আলোচনা মাধ্যমে সবকিছু সমাধান করতে চাইছি। জুলাই সনদ বাস্তবায়নও আলোচনার মাধ্যমেই সমাধান হবে বলে আশা করি।

মির্জা ফখরুল বলেন, বিএনপি পিআরের পক্ষে নয়। বাংলাদেশে পিআরের প্রয়োজনীয়তা নেই। জুলাই সনদ নিয়ে আলোচনা চলছে। অনেক বিষয়ে বিএনপি একমত হয়েছে। সেগুলো সামনে আনলেই হয়। একটি বিষয় পরিষ্কার—যেটাই করা হোক জনগণের সমর্থন বড় প্রয়োজন। জনগণের সমর্থনে নির্বাচনের মাধ্যমে যে পার্লামেন্ট আসে, সেই পার্লামেন্ট সংবিধান পরিবর্তন করতে পারে, সংশোধনী আনতে পারে। সেখানেই সেটা সম্ভব।

জাতিসংঘের অধিবেশনে যোগ দিতে প্রধান উপদেষ্টার সফরসঙ্গী হিসাবে যুক্তরাষ্ট্র যাবেন। সেখানে আপনাদের ভূমিকা কী হবে- এ প্রশ্নের জবাবে ফখরুল বলেন, আমি নিজেও জানি না সেখানে আমাদের ভূমিকা কী হবে। কারণ ড. ইউনূসের সঙ্গে এ বিষয়ে এখনো কথা হয়নি। কথা হলে হয়তো জানতে পারব। আমার মনে হয় দেশের গণতন্ত্র উত্তরণের বিষয়টিই প্রাধান্য পাবে। একই সঙ্গে দেশের উন্নয়ন বিষয়টিও গুরুত্ব পাবে।