ঢাকা ০৩:২৬ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৮ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ২ আশ্বিন ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

ভারতে মস্তিষ্কখেকো অ্যামিবার প্রাদুর্ভাবে ১৯ জনের মৃত্যু

ভারতের দক্ষিণাঞ্চলীয় কেরালা রাজ্যে প্রাইমারি অ্যামিবিক মেনিনগোএনসেফালাইটিস (পিএএম) রোগে অন্তত ১৯ জনের মৃত্যু হয়েছে। রাজ্যের স্বাস্থ্যমন্ত্রী ভিনা জর্জ এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

‘মস্তিষ্কখেকো অ্যামিবা’ নামে পরিচিত এই বিরল সংক্রমণ অত্যন্ত মারাত্মক মস্তিষ্কজনিত রোগ। এ বছর কেরালায় ইতোমধ্যেই ৬৯ জন আক্রান্ত হয়েছেন।

এই বিরল সংক্রমণটির জন্য দায়ী নায়েগলেরিয়া ফোউলেরি নামের অ্যামিবা। এটি অযত্নে রক্ষিত সুইমিং পুল, স্প্ল্যাশ প্যাড এবং অন্যান্য বিনোদনকেন্দ্রে পাওয়া গেছে বলে যুক্তরাষ্ট্রের সেন্টার ফর ডিজিজ কন্ট্রোল অ্যান্ড প্রিভেনশন (সিডিসি) জানিয়েছে।

সিডিসির তথ্য মতে, এ রোগটি মানুষের মস্তিষ্কে সংক্রমণ ঘটিয়ে মস্তিষ্কের টিস্যু ধ্বংস করতে সক্ষম বলে সাধারণভাবে এটিকে ‘মস্তিষ্কখেকো অ্যামিবা’ বলা হয়।

কেরালায় এই সংক্রমণের ঘটনা এই প্রথম নয়। প্রথমবার পিএএম ধরা পড়ে ২০১৬ সালে। কেরালা স্বাস্থ্য বিভাগ জানিয়েছে, গত এক দশকে রাজ্যের বিভিন্ন স্থানে এ রোগের অল্প কিছু কেস শনাক্ত হয়েছে।

জনপ্রিয় সংবাদ

চাকসু নির্বাচন: শিবিরের প্যানেলে দৃষ্টিপ্রতিবন্ধী আকাশ দাশ

ভারতে মস্তিষ্কখেকো অ্যামিবার প্রাদুর্ভাবে ১৯ জনের মৃত্যু

আপডেট সময় ০৯:৪৫:৪২ অপরাহ্ন, বুধবার, ১৭ সেপ্টেম্বর ২০২৫

ভারতের দক্ষিণাঞ্চলীয় কেরালা রাজ্যে প্রাইমারি অ্যামিবিক মেনিনগোএনসেফালাইটিস (পিএএম) রোগে অন্তত ১৯ জনের মৃত্যু হয়েছে। রাজ্যের স্বাস্থ্যমন্ত্রী ভিনা জর্জ এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

‘মস্তিষ্কখেকো অ্যামিবা’ নামে পরিচিত এই বিরল সংক্রমণ অত্যন্ত মারাত্মক মস্তিষ্কজনিত রোগ। এ বছর কেরালায় ইতোমধ্যেই ৬৯ জন আক্রান্ত হয়েছেন।

এই বিরল সংক্রমণটির জন্য দায়ী নায়েগলেরিয়া ফোউলেরি নামের অ্যামিবা। এটি অযত্নে রক্ষিত সুইমিং পুল, স্প্ল্যাশ প্যাড এবং অন্যান্য বিনোদনকেন্দ্রে পাওয়া গেছে বলে যুক্তরাষ্ট্রের সেন্টার ফর ডিজিজ কন্ট্রোল অ্যান্ড প্রিভেনশন (সিডিসি) জানিয়েছে।

সিডিসির তথ্য মতে, এ রোগটি মানুষের মস্তিষ্কে সংক্রমণ ঘটিয়ে মস্তিষ্কের টিস্যু ধ্বংস করতে সক্ষম বলে সাধারণভাবে এটিকে ‘মস্তিষ্কখেকো অ্যামিবা’ বলা হয়।

কেরালায় এই সংক্রমণের ঘটনা এই প্রথম নয়। প্রথমবার পিএএম ধরা পড়ে ২০১৬ সালে। কেরালা স্বাস্থ্য বিভাগ জানিয়েছে, গত এক দশকে রাজ্যের বিভিন্ন স্থানে এ রোগের অল্প কিছু কেস শনাক্ত হয়েছে।