ঢাকা ০৯:২৭ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ০৪ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ২০ ভাদ্র ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম ::
Logo গঙ্গার চুক্তি নবায়ন নিয়ে আলোচনায় বসবে ঢাকা-দিল্লি Logo আলোচিত ২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলা মামলায় আপিল বিভাগের রায় আজ Logo রাবি ছাত্রীদের ‌‌‘যৌনকর্মী’বলা সেই নেতাকে আজীবন বহিষ্কার করলো ছাত্রদল Logo কুমিল্লাকে সিঙ্গাপুরের কাছাকাছি নিয়ে যাবো: বিএনপি নেতা Logo গাজীপুরে মার্কেটে ভয়াবহ আগুন Logo ছাত্রীদের ‘যৌনকর্মী’সম্বোধন, ছাত্রদল নেতার:মধ্যরাতে রাবিতে বিক্ষোভ Logo যদি আপনারা সতর্ক না হন, ছাত্রসমাজ আপনাদেরকে ছেড়ে কথা বলবে না: শিবির নেতা তারেক আজিজ Logo বিএনপি নেতা জালাল পিপি হওয়ার পর থেকে আ. লীগ নেতাদের জামিন হচ্ছে-ভিপি কামাল Logo আজ টিভিতে যে খেলা দেখবেন Logo স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের ২ বিভাগ একত্রিত করে প্রজ্ঞাপন জারি

মনিরুল সিন্ডিকেটের হিসাবে হাজার কোটি টাকা লুটপাটের প্রমাণ!

বাংলাদেশ পুলিশের স্পেশাল ব্রাঞ্চের (এসবি)মনিরুল সিন্ডিকেটের হিসাবে হাজার কোটি টাকা লুটপাটের প্রমাণ! ইসলামের সিন্ডিকেট এক হাজার কোটি টাকার বেশি অর্থ আত্মসাৎ করেছে বলে প্রমাণ পাওয়া গেছে। বাংলাদেশে আশ্রয় নেওয়া রোহিঙ্গাদের সহায়তার নামে এনজিও খুলে সমুদয় টাকা হাতিয়ে নেওয়া হয়েছে।

শুধু তা-ই নয়, ঘুষ ও দুর্নীতির মাধ্যমে উপার্জিত অর্থ আত্মসাতে তিনি নিজের পরিবার, শ্যালক ও নিকটাত্মীয়দের ব্যাংক হিসাব ব্যবহার করে সেই অর্থ বৈধ করার চেষ্টা করেছেন। অনুসন্ধানে দেখা গেছে, মনিরুল ইসলাম সিন্ডিকেটের অংশ হিসেবে তার স্ত্রী জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের সাবেক অতিরিক্ত সচিব সায়লা ফারজানা, তার শ্যালক রেজাউল আলম শাহীন, শ্যালকের স্ত্রী সানজিদা খানম টুম্পাসহ ঘনিষ্ঠ আত্মীয়রা এই দুর্নীতির নেতৃত্ব দিয়েছেন।

একসময়ের প্রভাবশালী অতিরিক্ত আইজিপির বিরুদ্ধে ওঠা অনিয়ম ও দুর্নীতির অভিযোগের সন্ধানে ইতোমধ্যে মাঠে নেমেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। দুদকের গোয়েন্দা অনুসন্ধান ও ঢাকা পোস্টের অনুসন্ধানে মনিরুল ইসলামের বিগত ১০ বছরে নাটকীয় উত্থান এবং অভিযোগগুলোর সত্যতা মিলেছে।

মনিরুল ইসলাম, তার স্ত্রী সায়লা ফারজানা, শ্যালক রেজাউল আলম শাহীন, শ্যালিকা সাদিয়া, শাহিনের স্ত্রী সানজিদা খানম টুম্পা ও টুম্পার ভাই দেলোয়ার হোসেনসহ সংশ্লিষ্টদের মালিকানাধীন প্রতিষ্ঠানের নামে এক হাজার কোটি টাকার বেশি লেনদেনের প্রমাণ পাওয়া গেছে। এছাড়া, কুয়েত সোসাইটি ফর রিলিফ ও শারজাহ চ্যারিটি ইন্টারন্যাশনাল নামের দুটি এনজিও’র অনুদান দেখিয়ে প্রায় ৯০০ কোটি টাকা আত্মসাৎ করা হয়েছে

অনুসন্ধানে দেখা গেছে, মনিরুল ইসলাম, তার স্ত্রী সায়লা ফারজানা, শ্যালক রেজাউল আলম শাহীন, শ্যালিকা সাদিয়া, শাহিনের স্ত্রী সানজিদা খানম টুম্পা ও টুম্পার ভাই দেলোয়ার হোসেনসহ সংশ্লিষ্টদের মালিকানাধীন প্রতিষ্ঠানের নামে এক হাজার কোটি টাকার বেশি লেনদেনের প্রমাণ পাওয়া গেছে। এছাড়া, কুয়েত সোসাইটি ফর রিলিফ ও শারজাহ চ্যারিটি ইন্টারন্যাশনাল নামের দুটি এনজিও’র অনুদান দেখিয়ে প্রায় ৯০০ কোটি টাকা আত্মসাৎ করা হয়েছে।

জনপ্রিয় সংবাদ

গঙ্গার চুক্তি নবায়ন নিয়ে আলোচনায় বসবে ঢাকা-দিল্লি

মনিরুল সিন্ডিকেটের হিসাবে হাজার কোটি টাকা লুটপাটের প্রমাণ!

আপডেট সময় ১১:৫৩:৫৮ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ১ সেপ্টেম্বর ২০২৫

বাংলাদেশ পুলিশের স্পেশাল ব্রাঞ্চের (এসবি)মনিরুল সিন্ডিকেটের হিসাবে হাজার কোটি টাকা লুটপাটের প্রমাণ! ইসলামের সিন্ডিকেট এক হাজার কোটি টাকার বেশি অর্থ আত্মসাৎ করেছে বলে প্রমাণ পাওয়া গেছে। বাংলাদেশে আশ্রয় নেওয়া রোহিঙ্গাদের সহায়তার নামে এনজিও খুলে সমুদয় টাকা হাতিয়ে নেওয়া হয়েছে।

শুধু তা-ই নয়, ঘুষ ও দুর্নীতির মাধ্যমে উপার্জিত অর্থ আত্মসাতে তিনি নিজের পরিবার, শ্যালক ও নিকটাত্মীয়দের ব্যাংক হিসাব ব্যবহার করে সেই অর্থ বৈধ করার চেষ্টা করেছেন। অনুসন্ধানে দেখা গেছে, মনিরুল ইসলাম সিন্ডিকেটের অংশ হিসেবে তার স্ত্রী জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের সাবেক অতিরিক্ত সচিব সায়লা ফারজানা, তার শ্যালক রেজাউল আলম শাহীন, শ্যালকের স্ত্রী সানজিদা খানম টুম্পাসহ ঘনিষ্ঠ আত্মীয়রা এই দুর্নীতির নেতৃত্ব দিয়েছেন।

একসময়ের প্রভাবশালী অতিরিক্ত আইজিপির বিরুদ্ধে ওঠা অনিয়ম ও দুর্নীতির অভিযোগের সন্ধানে ইতোমধ্যে মাঠে নেমেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। দুদকের গোয়েন্দা অনুসন্ধান ও ঢাকা পোস্টের অনুসন্ধানে মনিরুল ইসলামের বিগত ১০ বছরে নাটকীয় উত্থান এবং অভিযোগগুলোর সত্যতা মিলেছে।

মনিরুল ইসলাম, তার স্ত্রী সায়লা ফারজানা, শ্যালক রেজাউল আলম শাহীন, শ্যালিকা সাদিয়া, শাহিনের স্ত্রী সানজিদা খানম টুম্পা ও টুম্পার ভাই দেলোয়ার হোসেনসহ সংশ্লিষ্টদের মালিকানাধীন প্রতিষ্ঠানের নামে এক হাজার কোটি টাকার বেশি লেনদেনের প্রমাণ পাওয়া গেছে। এছাড়া, কুয়েত সোসাইটি ফর রিলিফ ও শারজাহ চ্যারিটি ইন্টারন্যাশনাল নামের দুটি এনজিও’র অনুদান দেখিয়ে প্রায় ৯০০ কোটি টাকা আত্মসাৎ করা হয়েছে

অনুসন্ধানে দেখা গেছে, মনিরুল ইসলাম, তার স্ত্রী সায়লা ফারজানা, শ্যালক রেজাউল আলম শাহীন, শ্যালিকা সাদিয়া, শাহিনের স্ত্রী সানজিদা খানম টুম্পা ও টুম্পার ভাই দেলোয়ার হোসেনসহ সংশ্লিষ্টদের মালিকানাধীন প্রতিষ্ঠানের নামে এক হাজার কোটি টাকার বেশি লেনদেনের প্রমাণ পাওয়া গেছে। এছাড়া, কুয়েত সোসাইটি ফর রিলিফ ও শারজাহ চ্যারিটি ইন্টারন্যাশনাল নামের দুটি এনজিও’র অনুদান দেখিয়ে প্রায় ৯০০ কোটি টাকা আত্মসাৎ করা হয়েছে।