ঢাকা ০৫:০২ অপরাহ্ন, রবিবার, ২৯ জুন ২০২৫, ১৫ আষাঢ় ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম ::

মুরাদনগরের আলোচিত ধর্ষণ মামলার প্রধান আসামি ফজর আলী গ্রেফতার

কুমিল্লার মুরাদনগরের আলোচিত ধর্ষণ মামলার প্রধান আসামি ফজর আলীকে গ্রেফতার করা হয়েছে।

রোববার (২৯ জুন) সকালে রাজধানীর যাত্রাবাড়ী এলাকা থেকে তাকে গ্রেফতার করে পুলিশ।

এর আগে, ধর্ষণের ঘটনায় ভিডিও ধারণ ও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে তা ছড়িয়ে দেয়ার অভিযোগে তিনজনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।

শনিবার (২৮ জুন) দিবাগতরাত দেড়টার দিকে কুমিল্লার পুলিশ সুপার নাজির আহমেদ খান স্বাক্ষরিত এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, গত বৃহস্পতিবার (২৬ জুন) রাতে মুরাদনগরের রামচন্দ্রপুর পাঁচকিত্তা গ্রামে এক প্রবাসীর স্ত্রীকে ঘরে ঢুকে ধর্ষণ করেন অভিযুক্ত ফজর আলী (৩৮)। তিনি ওই গ্রামের শহিদ মিয়ার ছেলে। স্থানীয় লোকজন তাকে আটক করে মারধর করলেও পরে সে পালিয়ে যায়।

ঘটনার সময় উপস্থিত কয়েকজন ব্যক্তি ভিকটিমের ভিডিও ধারণ করে তা সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে দেয়, যা নিয়ে চরম উত্তেজনা সৃষ্টি হয়।

খবর পেয়ে মুরাদনগর থানা পুলিশ তাৎক্ষণিকভাবে ঘটনাস্থলে পৌঁছে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করে। পরদিন, শুক্রবার (২৭ জুন) বিকেলে ভুক্তভোগী নারী মুরাদনগর থানায় ধর্ষণের অভিযোগে মামলা দায়ের করেন। মামলাটি নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনে রুজু করা হয়।

ট্যাগস :

বড় বড় সমাবেশ করে জাতির কাছে ভুল বার্তা পৌঁছাবেন না

মুরাদনগরের আলোচিত ধর্ষণ মামলার প্রধান আসামি ফজর আলী গ্রেফতার

আপডেট সময় ০৮:৫৫:১৯ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ২৯ জুন ২০২৫

কুমিল্লার মুরাদনগরের আলোচিত ধর্ষণ মামলার প্রধান আসামি ফজর আলীকে গ্রেফতার করা হয়েছে।

রোববার (২৯ জুন) সকালে রাজধানীর যাত্রাবাড়ী এলাকা থেকে তাকে গ্রেফতার করে পুলিশ।

এর আগে, ধর্ষণের ঘটনায় ভিডিও ধারণ ও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে তা ছড়িয়ে দেয়ার অভিযোগে তিনজনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।

শনিবার (২৮ জুন) দিবাগতরাত দেড়টার দিকে কুমিল্লার পুলিশ সুপার নাজির আহমেদ খান স্বাক্ষরিত এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, গত বৃহস্পতিবার (২৬ জুন) রাতে মুরাদনগরের রামচন্দ্রপুর পাঁচকিত্তা গ্রামে এক প্রবাসীর স্ত্রীকে ঘরে ঢুকে ধর্ষণ করেন অভিযুক্ত ফজর আলী (৩৮)। তিনি ওই গ্রামের শহিদ মিয়ার ছেলে। স্থানীয় লোকজন তাকে আটক করে মারধর করলেও পরে সে পালিয়ে যায়।

ঘটনার সময় উপস্থিত কয়েকজন ব্যক্তি ভিকটিমের ভিডিও ধারণ করে তা সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে দেয়, যা নিয়ে চরম উত্তেজনা সৃষ্টি হয়।

খবর পেয়ে মুরাদনগর থানা পুলিশ তাৎক্ষণিকভাবে ঘটনাস্থলে পৌঁছে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করে। পরদিন, শুক্রবার (২৭ জুন) বিকেলে ভুক্তভোগী নারী মুরাদনগর থানায় ধর্ষণের অভিযোগে মামলা দায়ের করেন। মামলাটি নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনে রুজু করা হয়।