ঢাকা ১০:৩৮ অপরাহ্ন, রবিবার, ১২ অক্টোবর ২০২৫, ২৭ আশ্বিন ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম ::
Logo সীমান্ত জুড়ে সংঘর্ষ: ২০০ তালেবান সদস্য নিহতের দাবি পাকিস্তানের Logo শহীদ মিনারেই রাত কাটাবেন আন্দোলনরত শিক্ষকরা Logo রোমে পৌঁছেছেন প্রধান উপদেষ্টা Logo চবি শিবিরের এজিএস প্রার্থীকে নিয়ে সহপাঠীর স্ট্যাটাস ‘মুন্নার মতো ছেলে শিবিরের তৈরি?’ Logo কোনো ষড়যন্ত্রই বিএনপির বিজয়কে ঠেকাতে পারবে না: দুলু Logo ৩০০ কোটি টাকা বরাদ্দে আইকনিক হচ্ছে আন্দরকিল্লা মসজিদ Logo নতুন কর্মসূচি ঘোষণা করল জামায়াতে ইসলামী Logo চবি ছাত্রদলের ৩ প্রার্থীর বিরুদ্ধে আচরণবিধি লঙ্ঘনের অভিযোগ শিবিরের Logo সেনা কর্মকর্তাদের বিচারের ক্ষমতা ট্রাইব্যুনালের রয়েছে Logo চবির আবাসিক হলে ছাত্রদল প্যানেলের প্রার্থীর কক্ষে দুই বহিরাগত সনাক্ত

ইরানে হামলার পরপরই ট্রাম্প-নেতানিয়াহু ফোনালাপ

ইরানের তিনটি পারমাণবিক স্থাপনায় যুক্তরাষ্ট্রের হামলার পর মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ও ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী
ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসির মার্কিন অংশীদার সিবিএস নিউজ বলছে , ইরানে হামলার পরপরই এই দুই নেতার মধ্যে এই গুরুত্বপূর্ণ আলোচনা হয়। হোয়াইট হাউসের এক জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তা জানিয়েছেন, হামলার আগেই যুক্তরাষ্ট্র ইসরায়েলের সঙ্গে পূর্ণ সমন্বয়ে কাজ করেছে।

মার্কিন প্রতিরক্ষা কর্মকর্তারা নিশ্চিত করেছেন, হামলায় ‘বাংকার বাস্টার’ নামের বিশেষ বোমা ব্যবহার করা হয়েছে, যা মাটির গভীরে থাকা শক্তিশালী ও সুরক্ষিত লক্ষ্যবস্তু ধ্বংস করতে সক্ষম।

এর আগে নিজের মালিকানাধীন সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ‘ট্রুথ সোশ্যালে’ ট্রাম্প লেখেন, আমরা ইরানের ফোরদো, নাতানজ ও ইসফাহান—এ তিনটি পারমাণবিক স্থাপনায় খুবই সফলভাবে হামলা চালিয়েছি। এখন আমাদের সব বিমান ইরানের আকাশসীমার বাইরে।

এ ছাড়া ট্রাম্প একটি ওপেন-সোর্স গোয়েন্দা তথ্যভিত্তিক পোস্ট শেয়ার করেন, যেখানে দাবি করা হয়—শক্তিশালী সুরক্ষায় থাকা ফোরদো পারমাণবিক স্থাপনা ধ্বংস হয়ে গেছে।

ফোরদো হচ্ছে ইরানের সবচেয়ে গোপন ও সুরক্ষিত পারমাণবিক স্থাপনাগুলোর একটি। এটি কোম প্রদেশে একটি পাহাড়ের নিচে অবস্থিত এবং বহুদিন ধরেই ইসরাইলের অন্যতম প্রধান লক্ষ্যবস্তু বলে বিবেচিত।

জনপ্রিয় সংবাদ

সীমান্ত জুড়ে সংঘর্ষ: ২০০ তালেবান সদস্য নিহতের দাবি পাকিস্তানের

ইরানে হামলার পরপরই ট্রাম্প-নেতানিয়াহু ফোনালাপ

আপডেট সময় ১০:২৯:১৫ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ২২ জুন ২০২৫

ইরানের তিনটি পারমাণবিক স্থাপনায় যুক্তরাষ্ট্রের হামলার পর মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ও ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী
ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসির মার্কিন অংশীদার সিবিএস নিউজ বলছে , ইরানে হামলার পরপরই এই দুই নেতার মধ্যে এই গুরুত্বপূর্ণ আলোচনা হয়। হোয়াইট হাউসের এক জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তা জানিয়েছেন, হামলার আগেই যুক্তরাষ্ট্র ইসরায়েলের সঙ্গে পূর্ণ সমন্বয়ে কাজ করেছে।

মার্কিন প্রতিরক্ষা কর্মকর্তারা নিশ্চিত করেছেন, হামলায় ‘বাংকার বাস্টার’ নামের বিশেষ বোমা ব্যবহার করা হয়েছে, যা মাটির গভীরে থাকা শক্তিশালী ও সুরক্ষিত লক্ষ্যবস্তু ধ্বংস করতে সক্ষম।

এর আগে নিজের মালিকানাধীন সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ‘ট্রুথ সোশ্যালে’ ট্রাম্প লেখেন, আমরা ইরানের ফোরদো, নাতানজ ও ইসফাহান—এ তিনটি পারমাণবিক স্থাপনায় খুবই সফলভাবে হামলা চালিয়েছি। এখন আমাদের সব বিমান ইরানের আকাশসীমার বাইরে।

এ ছাড়া ট্রাম্প একটি ওপেন-সোর্স গোয়েন্দা তথ্যভিত্তিক পোস্ট শেয়ার করেন, যেখানে দাবি করা হয়—শক্তিশালী সুরক্ষায় থাকা ফোরদো পারমাণবিক স্থাপনা ধ্বংস হয়ে গেছে।

ফোরদো হচ্ছে ইরানের সবচেয়ে গোপন ও সুরক্ষিত পারমাণবিক স্থাপনাগুলোর একটি। এটি কোম প্রদেশে একটি পাহাড়ের নিচে অবস্থিত এবং বহুদিন ধরেই ইসরাইলের অন্যতম প্রধান লক্ষ্যবস্তু বলে বিবেচিত।