ঢাকা ০২:২৮ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ০৮ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ২৩ ভাদ্র ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম ::
Logo শেখ হাসিনার বিজয় মিছিলে ছাত্রদল প্যানেলের এজিএস প্রার্থী মায়েদের ছবি ভাইরাল Logo মুন্সিগঞ্জে কার্টুন খুলে মিললো নবজাতকের মরদেহ Logo গাজীপুরে ব্যবসায়ীকে আটকের পর র‌্যাবের গাড়ি আটকে বিক্ষোভ Logo ক‍্যান্টিন বয় দিয়ে হলে হলে প্রচারণা চালানোর অভিযোগ বাকেরের বিরুদ্ধে Logo সংসদ ভবন এলাকায় আ.লীগের মিছিল, আটক ১ Logo ডাকসু নির্বাচনে শান্তিপূর্ণ ও উৎসবমুখর পরিবেশ নিশ্চিতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ Logo নির্বাচন নিয়ে আমরা কিছুটা উদ্বিগ্ন: মির্জা ফখরুল Logo অবশেষে ট্রায়ালে সফল রাশিয়ার যুগান্তকারী ক্যানসার ভ্যাকসিন Logo তারেক রহমান দ্রুতই দেশে ফিরবেন, সেদিন অবিস্মরণীয় ইতিহাস তৈরি হবে Logo রাকসু নির্বাচন: সম্মিলিত শিক্ষার্থী জোট নামে ছাত্রশিবিরের প্যানেল ঘোষণা

এখনো ফ্যাসিবাদ শক্তির হাত থেকে গণমাধ্যম মুক্ত নয়

ঢাকাভয়েসডেক্স: আজ সোমবার নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক অ্যাকাউন্টে দেয়া এক পোস্টে এ কথা বলেন তিনি।

তারেক রহমান বলেন, ১৯৭৫ সালের ১৬ জুন দেশের তৎকালীন শাসকগোষ্ঠী বাকশাল কায়েম করতে তাদের অনুগত চারটি সংবাদপত্র রেখে গোটা জাতিকে নির্বাক করে দিয়েছিল। স্বাধীনতাত্তোর ক্ষমতাসীনরা স্বাধীনতা যুদ্ধের মূল চেতনার সাথে বিশ্বাসঘাতকতা করে বহুদলীয় গণতন্ত্রের পথচলাকে স্তব্ধ করে দিয়ে একদলীয় বাকশাল ব্যবস্থা কায়েম করে। পরবর্তীকালে মহান স্বাধীনতার ঘোষক শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান এদেশের কাঙ্ক্ষিত বহুদলীয় গণতন্ত্র পুনঃপ্রবর্তন করেন।

তিনি বলেন, শেখ হাসিনাও একই পথ ধরে একদলীয় ব্যবস্থার পুনঃপ্রবর্তন করেছিল নতুন আঙ্গিকে। নানা কালাকানুন প্রণয়ন করে সাংবাদিক ও সংবাদপত্রের ওপর অব্যাহত জুলুম চালিয়েছে। ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন ও সাইবার সিকিউরিটি অ্যাক্টের মতো একের পর এক ‘ড্রাকোনিয়ান আইন’ প্রণয়ন করে সংবাদপত্র ও মতপ্রকাশের স্বাধীনতাকে ভয়াল দূর্গে বন্দী করা হয়েছিল।

 

 

ঢাকাভয়েস২৪/সাদিক

ট্যাগস :
জনপ্রিয় সংবাদ

শেখ হাসিনার বিজয় মিছিলে ছাত্রদল প্যানেলের এজিএস প্রার্থী মায়েদের ছবি ভাইরাল

এখনো ফ্যাসিবাদ শক্তির হাত থেকে গণমাধ্যম মুক্ত নয়

আপডেট সময় ০১:২৩:২১ অপরাহ্ন, সোমবার, ১৬ জুন ২০২৫

ঢাকাভয়েসডেক্স: আজ সোমবার নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক অ্যাকাউন্টে দেয়া এক পোস্টে এ কথা বলেন তিনি।

তারেক রহমান বলেন, ১৯৭৫ সালের ১৬ জুন দেশের তৎকালীন শাসকগোষ্ঠী বাকশাল কায়েম করতে তাদের অনুগত চারটি সংবাদপত্র রেখে গোটা জাতিকে নির্বাক করে দিয়েছিল। স্বাধীনতাত্তোর ক্ষমতাসীনরা স্বাধীনতা যুদ্ধের মূল চেতনার সাথে বিশ্বাসঘাতকতা করে বহুদলীয় গণতন্ত্রের পথচলাকে স্তব্ধ করে দিয়ে একদলীয় বাকশাল ব্যবস্থা কায়েম করে। পরবর্তীকালে মহান স্বাধীনতার ঘোষক শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান এদেশের কাঙ্ক্ষিত বহুদলীয় গণতন্ত্র পুনঃপ্রবর্তন করেন।

তিনি বলেন, শেখ হাসিনাও একই পথ ধরে একদলীয় ব্যবস্থার পুনঃপ্রবর্তন করেছিল নতুন আঙ্গিকে। নানা কালাকানুন প্রণয়ন করে সাংবাদিক ও সংবাদপত্রের ওপর অব্যাহত জুলুম চালিয়েছে। ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন ও সাইবার সিকিউরিটি অ্যাক্টের মতো একের পর এক ‘ড্রাকোনিয়ান আইন’ প্রণয়ন করে সংবাদপত্র ও মতপ্রকাশের স্বাধীনতাকে ভয়াল দূর্গে বন্দী করা হয়েছিল।

 

 

ঢাকাভয়েস২৪/সাদিক