ঢাকা ০৯:৪৬ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ১৩ জুলাই ২০২৫, ২৯ আষাঢ় ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম ::

‘গণ–অভ্যুত্থানের পর জব্দ সম্পত্তির মূল্য ১ লাখ ৩০ হাজার কোটি টাকা’

‘গণ–অভ্যুত্থানের পর জব্দ সম্পত্তির মূল্য ১ লাখ ৩০ হাজার কোটি টাকা’

ছাত্র-জনতার সাম্প্রতিক গণ-অভ্যুত্থানের পরে অন্তর্বর্তী সরকার যে সম্পদ জব্দ করেছে, তার মোট মূল্য দাঁড়িয়েছে ১ লাখ ৩০ হাজার ৭৫৮.৭ কোটি টাকা। এর মধ্যে অস্থাবর সম্পত্তি রয়েছে ৪২ হাজার ৬১৪.২৭ কোটি টাকা এবং বিদেশে রাখা অর্থ মিলেছে ১৬৪ মিলিয়ন ডলার।

এই পরিসংখ্যান দেন প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের প্রেসসচিব শফিকুল আলম। তিনি সোমবার (১৯ মে) রাজধানীর ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে সমসাময়িক ইস্যু নিয়ে আয়োজিত সাংবাদিক মতবিনিময় সভায় বক্তৃতা করেন।

অভ্যন্তরীণ অর্থ ২০.৭ মিলিয়ন ডলার। তিনি বলেন, দেশে লুটের টাকা বা লুটেরাদের জব্দকৃত অর্থ বাজেটে ব্যবহার নয় বরং দরিদ্র জনগোষ্ঠীর উপকারে ব্যবহার করবে সরকার।

নগদের কার্যক্রম প্রসঙ্গে গভর্নর বলেন, নগদের বোর্ডে যারা ছিল, তারা দুর্নীতির মাধ্যমে সাড়ে ৬০০ কোটি টাকা এবং সরকারে মাধ্যমে ২ হাজার কোটি টাকা নিয়েছে। তাই বোর্ডের কাছে নগদের পরিচালনা কার্যক্রম দেওয়া যাবে না।

আইনের কারণে তারা অনেক কিছু করতে পারে তার জন্য ব্যাংকগুলো বড় কোনো লেনদেন করতে পারবে না।

জনপ্রিয় সংবাদ

ঢাকাসহ ১১ জেলায় ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের আশঙ্কা

‘গণ–অভ্যুত্থানের পর জব্দ সম্পত্তির মূল্য ১ লাখ ৩০ হাজার কোটি টাকা’

আপডেট সময় ০৪:৫৯:১১ অপরাহ্ন, সোমবার, ১৯ মে ২০২৫

ছাত্র-জনতার সাম্প্রতিক গণ-অভ্যুত্থানের পরে অন্তর্বর্তী সরকার যে সম্পদ জব্দ করেছে, তার মোট মূল্য দাঁড়িয়েছে ১ লাখ ৩০ হাজার ৭৫৮.৭ কোটি টাকা। এর মধ্যে অস্থাবর সম্পত্তি রয়েছে ৪২ হাজার ৬১৪.২৭ কোটি টাকা এবং বিদেশে রাখা অর্থ মিলেছে ১৬৪ মিলিয়ন ডলার।

এই পরিসংখ্যান দেন প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের প্রেসসচিব শফিকুল আলম। তিনি সোমবার (১৯ মে) রাজধানীর ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে সমসাময়িক ইস্যু নিয়ে আয়োজিত সাংবাদিক মতবিনিময় সভায় বক্তৃতা করেন।

অভ্যন্তরীণ অর্থ ২০.৭ মিলিয়ন ডলার। তিনি বলেন, দেশে লুটের টাকা বা লুটেরাদের জব্দকৃত অর্থ বাজেটে ব্যবহার নয় বরং দরিদ্র জনগোষ্ঠীর উপকারে ব্যবহার করবে সরকার।

নগদের কার্যক্রম প্রসঙ্গে গভর্নর বলেন, নগদের বোর্ডে যারা ছিল, তারা দুর্নীতির মাধ্যমে সাড়ে ৬০০ কোটি টাকা এবং সরকারে মাধ্যমে ২ হাজার কোটি টাকা নিয়েছে। তাই বোর্ডের কাছে নগদের পরিচালনা কার্যক্রম দেওয়া যাবে না।

আইনের কারণে তারা অনেক কিছু করতে পারে তার জন্য ব্যাংকগুলো বড় কোনো লেনদেন করতে পারবে না।