ঢাকা ০৯:১৯ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ০১ এপ্রিল ২০২৫, ১৮ চৈত্র ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

জিয়াউর রহমানকে স্বাধীনতার ঘোষক বলায় অনুষ্ঠানে ‘হট্টগোল’

পাবনায় মুক্তিযোদ্ধাদের সম্মাননা অনুষ্ঠানে বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা ও সাবেক রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানকে মহান স্বাধীনতার ঘোষক বলায় হট্টগোল হয়েছে। মঙ্গলবার (২৬ মার্চ) পাবনা শিল্পকলা একাডেমিতে মহান স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষে মুক্তিযোদ্ধাদের সম্মাননা অনুষ্ঠানে জেলা বিএনপির সদস্য সচিব অ্যাডভোকেট মাকসুদুর রহমান মাসুদ খন্দকারের বক্তব্যের সময় এ ঘটনা ঘটে।

প্রত্যক্ষদর্শী ও সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, অনুষ্ঠানে আমন্ত্রিত অতিথি হিসেবে মাসুদ খন্দকার বক্তব্যের শুরুতে শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানকে মহান স্বাধীনতার ঘোষক বলেন। এসময় অনুষ্ঠানে উপস্থিত কয়েকজন এর প্রতিবাদ করেন এবং ভুয়া ভুয়া বলে স্লোগান দেন। এক পর্যায়ে বক্তব্য শেষ না করেই চলে আসেন মাসুদ খন্দকার। এসময় অনুষ্ঠানে হট্টগোল দেখা দেয়।

অনুষ্ঠানে জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ মফিজুল ইসলাম ও পাবনার পুলিশ সুপার মোরতোজা আলী খানসহ‌ বিভিন্ন রাজনৈতিক ও প্রশাসনিক কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।

এ বিষয়ে জানতে চাইলে মাসুদ খন্দকার বলেন, মুক্তিযোদ্ধাদের সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে পতিত সরকারের কিছু দোসর ও অনুপ্রবেশকারী ঢুকে পড়েছিল। তারা অনুষ্ঠানটি নষ্ট করার ষড়যন্ত্র করছিল। কিন্তু, তাদের ষড়যন্ত্র নস্যাৎ করে সুন্দরভাবে অনুষ্ঠান শেষ হয়েছে।

বিতর্কের বিষয়ে মুখ না খুললেও জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ মফিজুল ইসলাম বলেন, এ বিষয়ে ক্লিয়ার বলতে পারছি না। তবে বিএনপির কোনো একজন নেতার বক্তব্যের সময় উপস্থিত কয়েকজন তাকে বলেন, আপনি এই বক্তব্য দিতে পারেন না। পরে অনুষ্ঠান স্বাভাবিকভাবে শেষ হয়েছে।

জনপ্রিয় সংবাদ

জিয়াউর রহমানকে স্বাধীনতার ঘোষক বলায় অনুষ্ঠানে ‘হট্টগোল’

আপডেট সময় ১১:২০:৪৪ অপরাহ্ন, বুধবার, ২৬ মার্চ ২০২৫

পাবনায় মুক্তিযোদ্ধাদের সম্মাননা অনুষ্ঠানে বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা ও সাবেক রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানকে মহান স্বাধীনতার ঘোষক বলায় হট্টগোল হয়েছে। মঙ্গলবার (২৬ মার্চ) পাবনা শিল্পকলা একাডেমিতে মহান স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষে মুক্তিযোদ্ধাদের সম্মাননা অনুষ্ঠানে জেলা বিএনপির সদস্য সচিব অ্যাডভোকেট মাকসুদুর রহমান মাসুদ খন্দকারের বক্তব্যের সময় এ ঘটনা ঘটে।

প্রত্যক্ষদর্শী ও সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, অনুষ্ঠানে আমন্ত্রিত অতিথি হিসেবে মাসুদ খন্দকার বক্তব্যের শুরুতে শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানকে মহান স্বাধীনতার ঘোষক বলেন। এসময় অনুষ্ঠানে উপস্থিত কয়েকজন এর প্রতিবাদ করেন এবং ভুয়া ভুয়া বলে স্লোগান দেন। এক পর্যায়ে বক্তব্য শেষ না করেই চলে আসেন মাসুদ খন্দকার। এসময় অনুষ্ঠানে হট্টগোল দেখা দেয়।

অনুষ্ঠানে জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ মফিজুল ইসলাম ও পাবনার পুলিশ সুপার মোরতোজা আলী খানসহ‌ বিভিন্ন রাজনৈতিক ও প্রশাসনিক কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।

এ বিষয়ে জানতে চাইলে মাসুদ খন্দকার বলেন, মুক্তিযোদ্ধাদের সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে পতিত সরকারের কিছু দোসর ও অনুপ্রবেশকারী ঢুকে পড়েছিল। তারা অনুষ্ঠানটি নষ্ট করার ষড়যন্ত্র করছিল। কিন্তু, তাদের ষড়যন্ত্র নস্যাৎ করে সুন্দরভাবে অনুষ্ঠান শেষ হয়েছে।

বিতর্কের বিষয়ে মুখ না খুললেও জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ মফিজুল ইসলাম বলেন, এ বিষয়ে ক্লিয়ার বলতে পারছি না। তবে বিএনপির কোনো একজন নেতার বক্তব্যের সময় উপস্থিত কয়েকজন তাকে বলেন, আপনি এই বক্তব্য দিতে পারেন না। পরে অনুষ্ঠান স্বাভাবিকভাবে শেষ হয়েছে।