ঢাকা ০৩:২৩ অপরাহ্ন, শনিবার, ১৯ জুলাই ২০২৫, ৪ শ্রাবণ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম ::
Logo গোপালগঞ্জে ১৪ ঘণ্টা কারফিউ শিথিল Logo চাঁদাবাজদের বঙ্গোপসাগরে ছুঁড়ে ফেলব : মুহাম্মদ রেজাউল করীম Logo আজ জামায়াতের জাতীয় সমাবেশ, রাজধানীতে নেতাকর্মীদের ঢল Logo আইনশৃঙ্খলার অবনতি, অপপ্রচার ও ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে বিএনপির বিক্ষোভ সমাবেশ অনুষ্ঠিত Logo টিভিতে আজকের খেলা Logo ‘ঢাকা কেন্দ্রীয় বিশ্ববিদ্যালয়’ কাঠামোয় সাত কলেজে ভর্তি কার্যক্রম শুরুর অনুমোদন Logo এ মাসে জুলাই সনদ না হলে দায় সরকার আর ঐকমত্য কমিশনের: সালাহউদ্দিন Logo মুন্সীগঞ্জে এনসিপির পথসভা: “নতুন বাংলাদেশ বিনির্মাণে ঐক্যবদ্ধ লড়াই অব্যাহত থাকবে” Logo সিরাজগঞ্জ জেলা ছাত্রশিবিরের সভাপতি আব্দুল আজিজ, সেক্রেটারি শোয়াইব Logo পাবনায় জেলা প্রশাসনের উদ্যোগে  জুলাই গণঅভ্যুত্থান স্মরণে প্রতীকী ম্যারাথন

পাথরঘাটায় নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে সমুদ্রে মাছ শিকার

  • লিমন হোসেন
  • আপডেট সময় ০১:২৩:৫৩ অপরাহ্ন, রবিবার, ২৭ এপ্রিল ২০২৫
  • 98

বরগুনা জেলার পাথরঘাটায় ৫৮ দিনের মাছ ধরার নিষেধাজ্ঞা চলাকালীনও সমুদ্রে ব্যস্ত অনেক ট্রলার। সরকারের জারি করা নিষেধাজ্ঞার তোয়াক্কা না করে প্রভাবশালী মহলের ট্রলারগুলো সমুদ্রে নেমে পড়েছে মাছ শিকারে। অথচ ট্রলার খালগুলো খালি পড়ে রয়েছে।

সরেজমিনে দেখা গেছে, নিষেধাজ্ঞা কার্যকরের জন্য সংশ্লিষ্ট প্রশাসনের পক্ষ থেকে প্রচার-প্রচারণা চালানো হলেও বাস্তবে তার প্রভাব তেমন পড়েনি। স্থানীয় জেলেরা বলছেন, ‘আমাদের ছোট নৌকা, আমরা আইন মেনে ঘাটে বসে আছি। কিন্তু বড় বড় প্রভাবশালীদের ট্রলারগুলো প্রতিনিয়তই গভীর সমুদ্রে গিয়ে মাছ ধরছে।’

জানতে চাইলে সংশ্লিষ্ট প্রশাসনের একজন কর্মকর্তা জানান, ‘নিয়ম ভঙ্গকারীদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে। টহল কার্যক্রম আরও জোরদার করা হচ্ছে।’

উল্লেখ্য, মৎস্যসম্পদ সংরক্ষণ ও সামুদ্রিক মাছের প্রজনন নিশ্চিত করতে প্রতিবছর বঙ্গোপসাগরে ২০ মার্চ থেকে ২৩ মে পর্যন্ত ৫৮ দিন মাছ ধরার ওপর নিষেধাজ্ঞা জারি থাকে। এই সময় মাছ ধরা, পরিবহন ও সংরক্ষণ সম্পূর্ণরূপে নিষিদ্ধ। তবে পাথরঘাটায় কার্যত সেই নিয়মের বাস্তবায়ন প্রশ্নবিদ্ধ হয়ে পড়েছে

ট্যাগস :
জনপ্রিয় সংবাদ

গোপালগঞ্জে ১৪ ঘণ্টা কারফিউ শিথিল

পাথরঘাটায় নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে সমুদ্রে মাছ শিকার

আপডেট সময় ০১:২৩:৫৩ অপরাহ্ন, রবিবার, ২৭ এপ্রিল ২০২৫

বরগুনা জেলার পাথরঘাটায় ৫৮ দিনের মাছ ধরার নিষেধাজ্ঞা চলাকালীনও সমুদ্রে ব্যস্ত অনেক ট্রলার। সরকারের জারি করা নিষেধাজ্ঞার তোয়াক্কা না করে প্রভাবশালী মহলের ট্রলারগুলো সমুদ্রে নেমে পড়েছে মাছ শিকারে। অথচ ট্রলার খালগুলো খালি পড়ে রয়েছে।

সরেজমিনে দেখা গেছে, নিষেধাজ্ঞা কার্যকরের জন্য সংশ্লিষ্ট প্রশাসনের পক্ষ থেকে প্রচার-প্রচারণা চালানো হলেও বাস্তবে তার প্রভাব তেমন পড়েনি। স্থানীয় জেলেরা বলছেন, ‘আমাদের ছোট নৌকা, আমরা আইন মেনে ঘাটে বসে আছি। কিন্তু বড় বড় প্রভাবশালীদের ট্রলারগুলো প্রতিনিয়তই গভীর সমুদ্রে গিয়ে মাছ ধরছে।’

জানতে চাইলে সংশ্লিষ্ট প্রশাসনের একজন কর্মকর্তা জানান, ‘নিয়ম ভঙ্গকারীদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে। টহল কার্যক্রম আরও জোরদার করা হচ্ছে।’

উল্লেখ্য, মৎস্যসম্পদ সংরক্ষণ ও সামুদ্রিক মাছের প্রজনন নিশ্চিত করতে প্রতিবছর বঙ্গোপসাগরে ২০ মার্চ থেকে ২৩ মে পর্যন্ত ৫৮ দিন মাছ ধরার ওপর নিষেধাজ্ঞা জারি থাকে। এই সময় মাছ ধরা, পরিবহন ও সংরক্ষণ সম্পূর্ণরূপে নিষিদ্ধ। তবে পাথরঘাটায় কার্যত সেই নিয়মের বাস্তবায়ন প্রশ্নবিদ্ধ হয়ে পড়েছে