ঢাকা ০৫:১৯ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ২৬ ফেব্রুয়ারী ২০২৫, ১৩ ফাল্গুন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

কেরানীগঞ্জে মেয়ের সামনে মাকে কুপিয়ে হত্যা

  • নিজস্ব সংবাদ :
  • আপডেট সময় ১১:১৮:০৬ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৫ ফেব্রুয়ারী ২০২৫
  • 0 Views

দক্ষিণ কেরানীগঞ্জে ছিনতাইকারীদের হামলায় সীমা আক্তার (৪০) নামের এক নারী নিহত হয়েছেন। মঙ্গলবার (২৫ ফেব্রুয়ারি) সন্ধ্যায় ইকুরিয়া আগানগর ছোট মসজিদের আমবাগিচার পেছনে বউবাজারের সামনে এ ঘটনা ঘটে।

নিহত সীমা মাদারীপুর সদর উপজেলার বড় কান্দি গ্রামের জলিল বেপারীর মেয়ে এবং ফল ব্যবসায়ী আক্তার হোসেনের স্ত্রী।

তারা আগানগর আমবাগিচা বউবাজার এলাকায় পরিবারের সঙ্গে থাকতেন। স্থানীয়রা জানায়, সীমা তার ছয় বছর বয়সী মেয়ে সাকিবাকে কোচিং করিয়ে বাসায় ফিরছিলেন। পথে তার মাথাসহ শরীরের বিভিন্ন অংশে ধারালো অস্ত্রে দিয়ে আঘাত করে দুর্বৃত্তরা। আহত সীমাকে উদ্ধার করে প্রথমে স্থানীয় হাসপাতাল মিটফোর্ড হাসপাতালে নেওয়া হয়।

পরে ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে (ঢামেক) নিয়ে গেলে চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।
নিহতের স্বামী আক্তার হোসেন বলেন, ‘আমি দোকানে ছিলাম, খবর শুনে ঘটনাস্থল থেকে রক্তাক্ত অবস্থায় সীমাকে হাসপাতালে নিয়ে আসি।’

তিনি আরো বলেন, ‘সীমার দুটি কানের দুল ও স্বর্ণের চেন এবং টাকা নিয়ে যায় হত্যাকারীরা। এটা ছিনতাই না অন্য কিছু বলতে পারছি না।


ঢামেক পুলিশ ক্যাম্পের ইনচার্জ পরিদর্শক মো. ফারুক বলেন, মরদেহটি হাসপাতাল মর্গে রাখা হয়েছে। বিষয়টি সংশ্লিষ্ট থানায় অবগত করা হয়েছে।

 

ট্যাগস :
জনপ্রিয় সংবাদ

কেরানীগঞ্জে মেয়ের সামনে মাকে কুপিয়ে হত্যা

কেরানীগঞ্জে মেয়ের সামনে মাকে কুপিয়ে হত্যা

আপডেট সময় ১১:১৮:০৬ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৫ ফেব্রুয়ারী ২০২৫

দক্ষিণ কেরানীগঞ্জে ছিনতাইকারীদের হামলায় সীমা আক্তার (৪০) নামের এক নারী নিহত হয়েছেন। মঙ্গলবার (২৫ ফেব্রুয়ারি) সন্ধ্যায় ইকুরিয়া আগানগর ছোট মসজিদের আমবাগিচার পেছনে বউবাজারের সামনে এ ঘটনা ঘটে।

নিহত সীমা মাদারীপুর সদর উপজেলার বড় কান্দি গ্রামের জলিল বেপারীর মেয়ে এবং ফল ব্যবসায়ী আক্তার হোসেনের স্ত্রী।

তারা আগানগর আমবাগিচা বউবাজার এলাকায় পরিবারের সঙ্গে থাকতেন। স্থানীয়রা জানায়, সীমা তার ছয় বছর বয়সী মেয়ে সাকিবাকে কোচিং করিয়ে বাসায় ফিরছিলেন। পথে তার মাথাসহ শরীরের বিভিন্ন অংশে ধারালো অস্ত্রে দিয়ে আঘাত করে দুর্বৃত্তরা। আহত সীমাকে উদ্ধার করে প্রথমে স্থানীয় হাসপাতাল মিটফোর্ড হাসপাতালে নেওয়া হয়।

পরে ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে (ঢামেক) নিয়ে গেলে চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।
নিহতের স্বামী আক্তার হোসেন বলেন, ‘আমি দোকানে ছিলাম, খবর শুনে ঘটনাস্থল থেকে রক্তাক্ত অবস্থায় সীমাকে হাসপাতালে নিয়ে আসি।’

তিনি আরো বলেন, ‘সীমার দুটি কানের দুল ও স্বর্ণের চেন এবং টাকা নিয়ে যায় হত্যাকারীরা। এটা ছিনতাই না অন্য কিছু বলতে পারছি না।


ঢামেক পুলিশ ক্যাম্পের ইনচার্জ পরিদর্শক মো. ফারুক বলেন, মরদেহটি হাসপাতাল মর্গে রাখা হয়েছে। বিষয়টি সংশ্লিষ্ট থানায় অবগত করা হয়েছে।